স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

যত সব ঘরে বসে করুন

যত সব ঘরে বসে করা যায় তার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা ঘরে বসে শিখি- 

ঘরে বসে জুমার নামাজ আদায় করার নিয়ম
ঘরে বসে জুমার নামাজ পড়ার নিয়ম/ জুমার নামাজের সূচনা/ জুমার নামাজের গুরুত্ব

পবিত্র কোরআনে জুমার নামাজ বিষয়ে একটি সূরা নাজিল করা হয়েছে। সূরা জুমআ। সূরার নাম দোয়া সূরা জুমআ হলেও এ সূরার শেষ দু’তিন আয়াতেই কেবল জুমা বিষয়ক বিধান দেয়া হয়েছে।
আরও নির্দিষ্ট করে বললে কেবল ৯ নং আয়াতে জুমার নামাজ সংক্রান্ত নির্দেশনা এসেছে।
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন জুমার নামাজের জন্য আহ্বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর, এটাই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। [সূরা জুমআ, আয়াত: ৯]


আয়াতের সরল অর্থ আরেকবার বলছি, ‘জুমার দিন যখন তোমাদের জুমার জন্য ডাকা হয় তখন তোমরা সবাই জুমার নামাজের জন্য ধাবিত হও।’

আয়াতের এ অংশ থেকে আমরা বুঝতে পারি জুমার নামাজ গোপনে পড়া চলবে না। জুমার জন্য ডাকার কথা বলা হয়েছে। জুমার জন্য সম্মিলিতভাবে ক্রয়-বিক্রয় পরিত্যাগ করে যেতে বলা হয়েছে।

এখান থেকেই হানাফি ফিকহে সাধারণ অনুমতির শর্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ এমন স্থানে জুমা হতে হবে যেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশের অনুমতি রয়েছে। হাকডাক করে জুমা পড়তে হবে এভাবেও বলার চেষ্টা করছেন অনেকে।

অন্য ইমামরা বলছেন, কুরআনে যে শর্ত নেই এমন কোনো শর্ত করা ঠিক হবে না। তবু জুমা শব্দের অর্থই হচ্ছে জমায়েত। এ জমায়েতের অর্থ নির্ধারণে ফিকহবিদদের মাঝে মতানৈক্য।

হানাফি ফিকহের কোথাও কোথাও ইজনে সুলতান বা রাষ্ট্রপ্রধানের অনুমতির কথাও রয়েছে। বিশেষত ইমাম মুহাম্মাদের কিতাবুল আসল-এ রয়েছে এ ধরনের বিধান।

পঞ্চম শতকের বিখ্যাত ফকীহ শামসুল আইম্মা হুলওয়ানি রহ. অবশ্য বলছেন, ইমাম মুহাম্মাদের সময়ে জুমার খতীব নিয়োগ দেয়া হতো রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ জন্য তখন শাসকের অনুমতির শর্ত করা হয়; তা না হলে জুমার নামাজের জন্য শাসকের অনুমতির কোনো শর্ত হানাফি মাজহাবেও নেই। [মুহিতে বুরহানি ২/১৮৯]

ইমাম মালিক তো স্পষ্টই বলছেন জুমার নামাজ পবিত্র কোরআন নির্দেশিত, কাজেই কোনো শাসক থাক বা না থাক জুমা পড়তে হবে। [আহকামুল কুরআন ইবন আরাবি]

মালেকি মাজহাবে ছাদ বিশিষ্ট মসজিদ হওয়া শর্ত জুমা বৈধ হওয়ার জন্য। ইবন আরাবি ও ইবন রুশদ বলছেন, এ শর্তের স্বপক্ষে কোনোই দলিল প্রমাণ পাওয়া যাবে না।

বিশেষত রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন আমার জন্য পুরো পৃথিবীকেই মসজিদ বানিয়ে দেয়া হয়েছে। [বুখারী] কাজেই প্রতিটি ঘর রাসূল সা.এর ভাষ্যানুসারে প্রয়োজনে মসজিদ হতে পারে।

জুমার জামাতে ক’জন অংশগ্রহণ করতে হবে? ইমাম আবু হানীফা রহ. সূরা জুমার এ আয়াত থেকে চারজন হওয়ার শর্ত বের করেছেন। কারণ কোরআনে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা বহুবচন শব্দ ব্যবহার করেছেন। ফাসআউ। তোমরা ধাবিত হও। আরবি বহু বচনের সর্বনিম্ন সংখ্যা তিন। সে হিসেবে তিনজন হওয়ার কথা।

কিন্তু জুমার আজান দেয়ার কথা রয়েছে। তাহলে বোঝা গেল একজন আজান দিবে আর অন্তত তিনজন আজান শুনে জুমার নামাজ আদায় করতে আসবে। এভাবে চারজন হল। [জাসসাস প্রণীত আহকামুল কুরআন ৩/৩৭০]

একটা প্রশ্ন আমাদের থেকে যায়। রাসূল সা.-এর যুগে মদীনা মুনাওয়ারায় আরও বেশকিছু মসজিদ ছিল কিন্তু মসজিদে নববী ছাড়া আর কোথাও তখন জুমা কেন হতো না? জুমা যদি যে কোনো স্থানেই হতে পারে তাহলে কেবল মসজিদে নববীতেই কেন হতো?

এর উত্তর খুবই সোজা। রাসূল সা.-এর যুগে সবাই চাইতেন নবীজীর সংস্পর্শে এসে ধন্য হতে। জুমার সময় সরাসরি নবীজীর মুখ থেকে খুতবা শুনতে চাইতেন তারা। রাসূল সা.-এর তিরোধানের পর এ জন্যই ধীরে ধীরে মদীনার অন্যান্য মসজিদে জুমা চালু হয়।

অবশ্য জুমার নামাজ ঈদের মতো একটি সাপ্তাহিক উৎসব। এর জন্য অধিক লোক সমাগম হওয়া এতে কাম্য। সে জন্যই ফিকহের কিতাবাদিতে এ মাসআলা লেখা হয়েছে যে, এক এলাকায় বিনা প্রয়োজনে একাধিক জুমা হতে পারবে না। তবে প্রয়োজন হলে একাধিক জুমা অবৈধ থাকে না। এ কথা প্রায় সব ফতোয়ার কিতাবেই রয়েছে।

করোনার দিনগুলোতে মসজিদসহ যে কোনো স্থানে লোক সমাগম নিষিদ্ধ। সে হিসেবে ছোট ছোট জুমার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। এ প্রয়োজনের ভিত্তিতে মুফতীরা পারেন ঘরে ঘরে জুমার বৈধতার ফতোয়া দিতে। এটি নিঃসন্দেহে বিশেষ অবস্থার ফতোয়া হবে।

সাধারণ অবস্থায় বিনা প্রয়োজনে ছোট ছোট জুমা হওয়া কাম্য নয়। সমাজের সব মানুষ সপ্তাহের একদিন একত্র হবে এবং পারস্পরিক সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরিতে সহায়ক হওয়ার পক্ষে জুমার নামাজ বড় ভূমিকা রাখে।

কিন্তু এখন ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কায় আমাদের সাবধান থাকতে হচ্ছে বড় জমায়েত থেকে। এ অবস্থায় জুমা কী একেবারে পরিত্যাজ্য থাকবে? অন্য শর্ত পাওয়া গেলে ছোট ছোট জামাতে জুমা আদায়ের মন্দ কোনো দিক নেই।

একটি বিষয় ভেবে দেখুন, ইমাম আবু হানীফা রহ. তিন-চারজনে মিলে জুমার নামাজের মাসআলাটি কেন বললেন? এমন বিশেষ অবস্থার কথা চিন্তা করেই বলেছেন। হানাফি ফিকহের এটি এক সৌন্দর্য। ভবিষ্যতে কী ধরনের পরিস্থিতি আসতে পারে সেটি কল্পনা করে হানাফি ফিকহের ইমামরা কোরআন-হাদীস ঘেঁটে আগে থেকেই বহু মাসআলা আবিষ্কার করে গেছেন।

করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে সবখানে। সতর্কতার খাতিরে আমরা বাড়িতেই নামাজ পড়ব। মসজিদে যাব না পরবর্তী নির্দেশনা আসার আগ পর্যন্ত। জুমার নামাজেও ঘরেই থাকব। যারা পারি ঘরেই জুমা আদায়ের ব্যবস্থা করব।

জুমার জন্য যে সব শর্ত আছে তা কোনো ভালো আলেমের কাছ থেকে জেনে নিব। আর যারা জুমা পড়বেন না তাদের অবশ্যই চার রাকাত জোহর আদায় করতে হবে। তবে জুমা শেষ হওয়ার পর তারা যোহর আদায় করবেন। এলাকার মসজিদে জুমা শেষ হওয়ার পর ঘরে জোহর আদায়ের নিয়ম।

আরেকটি বিষয় হচ্ছে, ঘরের জোহর অবশ্যই একাকী পড়তে হবে। এ বিষয়ে হজরত আলি রা. থেকে স্পষ্ট নির্দেশনা বর্ণিত হয়েছে। [যাইলাই, তাবইনুল হাকাইক] জুমার দিন ঘরে যারা জোহর পড়বেন তারা জামাত ছাড়া একাকী জোহর আদায় করা-ই উত্তম। [ খোলাসাতুল ফতোয়া ১/২১১] তথ্য সূত্র- jugantor-জুমার নামাজ ঘরে পড়ার ব্যাপারে কোরআনে...

হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে এই দিনেই জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।

জুমার নামাজের সূচনা

জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ।

হিজরতের পরে জুমার নামাজ ফরজ হওয়ার আগে নবুওয়তের দ্বাদশ বর্ষে মদিনায় নাকীউল খাজিমাতে হজরত আসআদ বিন যুরারাহ (রা.)-এর ইমামতিতে সম্মিলিতভাবে শুক্রবারে দুই রাকাত নামাজ আদায়ের প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে সেটা ছিল নফল নামাজ।

জুমার নামাজের গুরুত্ব: শুক্রবারের দিন জোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে

ব্লগ/ ব্লগার/ ব্লগার ব্লগস্পট/একটি ব্লগ তৈরি করুন। ( ব্লগার ব্লগস্পট একটি ব্লগ তৈরি করবেন যেভাবে)

নিজের হাতে নিজের জন্য তৈয়ার করুন blogger সাইটে ফ্রী ব্লগস্পট ব্লগ সাইট। তার আগে জেনে নিন ব্লগ কি?   

ব্লগ blog: ব্লগ শব্দটি ইংরেজি Blog এর বাংলা প্রতিশব্দ, যা এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা। ইংরেজি Blog শব্দটি Weblog এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলা হয়। আরও পড়ুন ব্লগ

blogger কি ?
ব্লগার কি যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলা হয়। আরও পড়ুন ব্লগ 

ব্লগ ও ব্লগার একটি উন্মুক্ত ব্লগ তৈরির প্ল্যাটফর্ম, যার মাধ্যমে ব্যক্তিগত কিংবা বাণিজ্যিক ব্লগ মুক্তভাবে তৈরি করা যায়। আরও পড়ুন ব্লগার (সেবা)

ব্লগার ব্লগস্পট blogger blogspot
জেনে রাখা ভালো ব্লগস্পট বা ব্লগার ব্লগ হলো গুগলের একটি ফ্রি ব্লগিং প্লাটফর্ম। । ঠিক, ব্লগস্পট বা ব্লগার Google পরিষেবার একটি।
এই ব্লগ পরিচালনা করবে কে? আপনি নিজেই এই ব্লগ পরিচালন করবেন। তাই দেরি না করে আপনার জন্য একটি ফ্রী ব্লগ তৈয়ার করুন। আশা করি উপরের বক্তব্য থেকে blogspot কি, ব্লগস্পট কি জানতে পারলাম। 

নিজের জন্য ফ্রীতে একটি ব্লগ তৈরি করুনঃ আপনার নিজের জন্য পছন্দের নাম দিয়ে ফ্রি ব্লগ সাইট তৈরি করুন।ফ্রি ব্লগ সাইট তৈরি বা ব্লগ সাইট খোলার নিয়ম নিন্মে দেওয়া হল-

blogger প্রথমে আপনি জিইমেল দিয়ে ব্লগারে সাইন ইন করুন। যদি আপনার জিইমেল না থাকে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা গুগলে সার্চ করুন new gmail account অথবা   Create your Google Account  এ যান। না বুঝলে আরও পড়ুন (Gmail জিমেইল খোলার পদ্ধতি) 

এখন বাম দিকে, ডাউন তীরটি V ডাউন তীরটি ক্লিক করুন। 
নতুন ব্লগ ক্লিক করুন। 
আপনার ব্লগের জন্য একটি নাম লিখুন। 
পরবর্তী ক্লিক করুন। এ
কটি ব্লগের ঠিকানা বা URL চয়ন করুন। 
সংরক্ষণ ক্লিক করুন। 
এইভাবে তৈয়ার হল আপনার নিজের একটি ফ্রি ব্লগ সাইট বা ওয়েব সাইট।এবং অ্যান্ড্রয়েডে মোবাইল ফোন ব্যবহার কারী ব্লগার blogspot সাইটে পোস্ট, পোস্ট সম্পাদনা, সংরক্ষণ কম্পিউটার এর মত সব কাজ করতে পারবেন।

নাবুঝলে নতুনদের জন্য আরও সহজ ভাবে আলোচনা করা হল।
ব্লগস্পট টিউটোরিয়াল বিস্তারিঃ আপনি আপনি নতুন blogger সাইট কীভাবে শুরু করবেন?

ইউটিউব বা গুগল অ্যাডসেন্স থেকে টাকা উঠাবেন যেভাবে

ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়? ইউটিউব থেকে টাকা ওঠানো যায় না কারণ ইউটিউব টাকা দেয় না। ভুল বললাম কি? সত্যি, টাকা দেবে গুগল অ্যাডসেন্স কারণ ইউটিউব ভিডিও তে গুগল অ্যাডসেন্স বিজ্ঞাপন দেখায় এর ফলে টাকা দিয়ে থাকে গুগল অ্যাডসেন্স। ইউটিউব থেকে আয় এর টাকা গুগল অ্যাডসেন্স একাউন্ট এ জমা হয়। সুতারং ইউটিউব এর এই টাকা গুগল অ্যাডসেন্স প্রদান করে। এখন জানার বিযয় হল ইউটিউব বা গুগল অ্যাডসেন্স থেকে টাকা উঠাবেন। 

কিভাবে গুগল অ্যাডসেন্স থেকে টাকা উঠাবেন? আপনি কি অ্যাডসেন্স এর (পেমেন্টগুলি) পেমেন্ট সেটিংস করেছিলেন? না করে থাকলে প্রথমে অ্যাডসেন্স অ্যাকাউন্টে লগইন করে পেমেন্ট সেটিংস অপশনে গিয়ে আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিস্তারিত যেভাবে চেয়েছে সেভাবে যোগ করুন।

অ্যাডসেন্স কী ভাবে পেমেন্ট করে? আয় এর পরিমাণ ন্যূূনতম যদি 100.00 US$ হয়, তবে প্রতি মাসে পেমেন্ট করে থাকে। ১০০ ডলারের কম হলে আপনি পেমেন্ট সেটিংস করতে হইত পারবেন না। যদি না পারেন চিন্তার কোন কারণ নাই যখন ১০০ ডলার হবে তখন পেমেন্ট সেটিংস করে নিয়েন।

পেমেন্ট সেটিংস করার পর কাজ শেষ। এরপর ১০০ ডলার বা তার বেশি হলে তা আপনার অ্যাকাউন্টে চলে আসবে।

এ ছাড়া আপনি চেক হিসেবে টাকা গ্রহণ করতে পারবেন। চেক হিসেবে টাকা গ্রহণ করতে গেলে আপনি যে ঠিকানা দেবেন সেখানে অ্যাডসেন্স কর্তৃপক্ষ চেক পাঠাবে। ব্যাংকে সেই চেক জমা দিয়ে ক্যাশ অর্থ গ্রহণ করতে পারবেন।

তবে চেক গ্রহণের ক্ষেত্রে আপনার Payee প্রোফাইলে যে ঠিকানা যুক্ত করবেন সেই অনুসারে চেকে ঠিকানা লেখা থাকবে।

Free ব্লগ বা ওয়েব সাইট খুলে আয় করুন

যাদের নিজের বল্গ, ওয়েব সাইট বা ডোমেইন নেই তাদের জন্য। (বল্গ/ ওয়েব সাইট বা ডোমেইন কি? ডোমেইন কাকে বলে? এক কথায় প্রকাশঃ ডোমেনই বলতে আপনার ব্লগ সাইটের নাম (যেমনঃ www.abcd.com) যদি ভালো লাগে সময় নিয়ে পড়ুন  আর ভালো না লাগলে হোম>>HOME যান পছন্দের যে কোন পোষ্ট পড়ুন। ভাবতে শুরু করেছেন? এখানে কি আলোচনা করা হবে??? ঘাড় ত্যাড়া মানুষের মত লেখা! হ্যাঁ, আবারো বলতেছি যার বল্গ বা ওয়েব সাইট নেই সেই পড়ুন আর না হয় হোম>>HOME যান এবং যেকোন পছন্দের পোষ্ট পড়ুন।এইবার আসুন মুল আলোচনাই ।

Free ব্লগ বা ওয়েব সাইট খুলে কীভাবে অনলাইনে আয় করবেনঃ 
আপনি অন্যের বল্গ বা ওয়েব সাইটে গল্প পড়তে ভালোবাসেন এবং ভাললাগে। এই ভালোলাগা থেকে যদি মনে করেন যে, ব্যেক্তিগত নিজের একটি ব্লগ বা ওয়েব সাইট থাকলে আমার নিজের লেখা ব্লগটিও অন্যেরা পড়ত। ঠিক, এই যদি হয় মনে, নীচের ধাপ অনুসরণ করুন। তা না হলে  সময় নষ্ট না করে হোম>>HOME যান পছন্দের যে কোন পোষ্ট পড়ুন।

আপনার ব্লগ সাইট নেই ভাবতেছেন? 
ভাবনার দিন শেষ করে, ইচ্ছা করলে আপনি নিজেই নিজের মত করে পছন্দের একটি ওয়েব সাইটে খুলে মালিক হয়ে যান। নিজের মনের মাঝে ঘুরপাক খাচ্ছেন প্রশ্ন জাগে , ব্লগ সাইট ক, ব্লগ কিভাবে বানাবো, ব্লগ কিভাবে খুলবো, কিভাবে ব্লগ খুলতে হয়, কিভাবে ব্লগ তৈরি করতে হয়, ব্লগ কিভাবে তৈরি করা যায়, ব্লগ কিভাবে তৈরি করে ইত্যাদি। যাহোক 

চিন্তার কোন কারন নাই। জানুন এবং আপনিও লিখুন, ইচ্ছা করলে আপনিও একটি ব্লগ সাইটের (অ্যাডমিন admin) মালিক বা পরিচালিক হতে পারেন। ধৈর্য্য ধরে পড়া চালিয়ে যান। তার আগে আসুন জেনে নেওয়া যাক... 

ব্লগ বা ওয়েব কি?
ব্লগ শব্দটি ইংরেজি Blog এর বাংলা প্রতিশব্দ, যা এক ধরনের অনলাইন ব্যক্তিগত দিনলিপি বা ব্যক্তিকেন্দ্রিক পত্রিকা। ইংরেজি Blog শব্দটি Weblog এর সংক্ষিপ্ত রূপ। যিনি ব্লগে পোস্ট করেন তাকে ব্লগার বলা হয়। ব্লগাররা প্রতিনিয়ত তাদের ওয়েবসাইটে কনটেন্ট যুক্ত করেন (কন্টেন্ট কি? জানার চেষ্টা করি) আর ব্যবহারকারীরা সেখানে তাদের মন্তব্য করতে পারেন। এছাড়াও সাম্প্রতিক কালে ব্লগ ফ্রিলান্স সাংবাদিকতার একটা মাধ্যম হয়ে উঠছে। এককথায় ব্লগ কি? অনলাইন ডাইরি বা ব্লগ সাইট। 

এবার আসুন, কীভাবে একটি বল্গ বা ওয়েব সাইটের মালিক হওয়া যায় তা জানার চেষ্টা করি। ব্লগ বা ওয়েবসাইটের (অ্যাডমিন) মালিক ২ ভাবে হওয়া যায়। এক হল টাকার বিনিময়ে ডোমেইন কিনে। দ্বিতীয় হল free ডোমেনই তৈয়ার করে। ডোমেইন কি? ডোমেইন কাকে বলে? এক কথায় প্রকাশ, ডোমেনই বলতে আপনার নিজের ব্লগ বা ওয়েবসাইটের নাম। যেমনঃ www.abcd.com আশা করি বুঝতে পেরেছেন। 

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব থেকে আয় করুন Make money from YouTube ( youtube চ্যানেল খোলার পদ্ধতি)

ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমেই youtube channel ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে। 
youtube ইউটিউব একটি সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট ইহা অনলাইন প্রযুক্তির বিশ্বের বৃহত্তম ভিডিও শেয়ারিং ওয়েবসাইট। এখানে সবার জন্য উন্মুক্ত একের ভীতর সব বিষয়... জানা অজানা, সুখ দুঃখ, হাসি কান্না, প্রেম বিরহ, গল্প ইত্যাদি প্রায় বাংলা, ইরেজি, হিন্দি, আরবি চাইনিস সহ প্রায় সমস্ত দেশের ভাষায় ভিডিও দেখা যায়। কখনও ভেবে দেখেছেন? ইউটিউবে এই ভিডিও কোথায় থেকে আসে! হাহাহা হাঁসি পেলো মনে। হাসারি কথা ছোটদের মত বলতেছি তাই হাসেন। হাসলে স্বাস্থ্য থাকে ভালো । স্বাস্থ্য ভালো না থাকলে কোনো কিছুই ভালো থাকে না। একারণেই বলা হয়ে থাকে স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। যাহোক হাসেন, বেশী বক বক করতেছি কিন্তু আপনি জানেন হইতো youtube এ এই ভিডিও গুলি আমাদের মতো লোকেরা আপলোড করে। যেমন সোশ্যাল মিডিয়া facebook এ আপলোড করি। facebook আপলোড করতে যেমন আইডি খুলতে হয় ঠিক তেমন youtube এ ভিডিও আপলোড করতে আইডি বা youtube চ্যানেল খুলতে হয়। চিন্তার কোন কারণ নাই। আপনিও ফেসবুক এর মতো youtube এ সম্পূর্ণ ফ্রিতে youtube চ্যানেল খুলতে পারবেন। 

ইউটিউব চ্যানেল খোলার নিয়ম?
ইউটিউব একাউন্ট খোলার নিয়ম ফেসবুক এর মতো সহজ। এখানে ছবি সহকারে আলোচনা করা হল। নিম্নের ছবি ও ধাপ অনুসরণ করে ইউটিউব চ্যানেল খোলার পদ্ধতি জেনে নিন। 

আপনি youtube সাইট ওপেন করুন। ওপেন করা হলে দেখুন উপরের ডান কোনে লগইন বা Sign In খুজে নিন। ওখানে যান তার পর ফেসবুক করে মত করে জিমেল আইডি দিয়ে লগইন করুন। জিমেইল আইডি না থাকলে Create a Gmail account ।জিমেইল আইডি কীভাবে খুলবেন? আরও পড়ুন  (Gmail জিমেইল খোলার পদ্ধতি) 

লগইন বা sign in করা সঠিক হলে (উপরের ছবইর মত দেখতে পাবেন উপরের ডান কোনে যান। তীর চিহ্নের যান তারপর (নিছের ছবি দেখুন) আপনার দেওয়া জিমেইল দিয়ে youtube আইডি করা না থাকলে নীচের ছবি মত দেখাবে। crest a channel এ যান। 


নেট কানেট ঠিক থাকলে নিছের ছবির মত দেখাবে। এখানে GET STARTED 
নেট কানেট ঠিক থাকলে নিছের ছবির মত দেখাবে।এইভাবে তৈয়ার হল আপনার 
youTube চ্যানেল। 

আশা করি এখন বুঝতে পেরেছেন কীভাবে youtube channel ইউটিউব চ্যানেল এর অ্যাডমিন বা পরিচালক হবেন। এখন আপনার দায়িত্ব, টিপাটিপি গুতাগুতি যা মন চায় করেন। আস্তে আস্তে সব জেনে যাবেন।


কিভাবে ইউটিউবে ভিডিও আপলোড করবেন অ্যানড্রয়েড মোবাইল দিয়েঃ youtube সফটওয়্যার ওপেন করুন।youtube এর ডান কোনে  প্রোফাইল ক্লিক করেন এরপর Create a video or post–এ (ক্যামেরার ওপর যোগ চিহ্ন দেওয়া আইকন) ক্লিক করলে Upload video এবং Go live অপশন পাবেন।Upload video ক্লিক করলে করলে নতুন পেইজ ওপেন হবে। এখানে select file ক্লিক করবেন। তাহলে একটি নতুন উইন্ডোজ আসবে এখান থেকে আপনার ড্রাইভে থাকা ভিডিও ফাইল খুজে মার্ক করুন। এবং ওপেন ক্লিক করে দিন। দেখবেন উক্ত ভিডিওটির ডিটেলস এবং next> next>save>finish করে ভিডিও আপলোড করুন। শিডিউল পোস্টও করতে পারেন। ভিডিও টাইটেল, ভিডিও ডেসক্রিপশন, ট্যাগ, থাম্বনেইল ও প্লে লিস্ট যুক্ত করে Publish–এ ক্লিক করে ভিডিও পাবলিশ করুন।


My Channel থেকে Customize Channel–এ ক্লিক করে Channel Icon এবং Channel Art যোগ করুন। Channel Trailer যোগ করুন। হোম পেজ সাজান। প্লে লিস্ট তৈরি করুন।

About–এ ক্লিক করে চ্যানেল ডেসক্রিপশন, ই–মেইল, লোকেশন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের লিংক যোগ করুন।

Status and Features–এর পাশের Verify অপশনে ক্লিক করে মোবাইল নম্বর দিয়ে চ্যানেলটি অবশ্যই ভেরিফাই করে নিন।


Channel থেকে Branding–এ ক্লিক করে চ্যানেল ব্র্যান্ডিং করুন।

Video Manager থেকে End Screen & Annotation যোগ করুন। Analytics থেকে বিভিন্ন তথ্য দেখে নিতে পারেন।
 

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব থেকে আয় করুন  Make money from YouTube''  ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে ইউটিউবের পার্টনার প্রোগ্রামে অংশ নিতে হবে। কীভাবে অংশ নিবেন? মনিটাইজেশন কি?

আপনার চ্যানেলটিতে ১২ মাসে কমপক্ষে এক হাজার সাবস্ক্রাইবার ও চার হাজার ঘণ্টা ওয়াচটাইম থাকলে, তা মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করা যাবে।
আরও পড়ুন-  সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার পদ্ধতি সহ আর অনেক সাইট থেকে ভিডিও ডাউনলোড করার উপায় জেনে নিন। 


ইউটিউব থেকে আয় কি হালাল? হালাল শব্দের অর্থ হচ্ছে বৈধ, উপকারী ও কল্যানকর বস্তু ও কাজসমূহ। যা কিছু মানুষের জন্য উপকারী ও কল্যানকর ওই সকল কাজ ও বস্তুকে মহান আল্লাহ পাক মানুষের জন্য হালাল করে দিয়েছেন। যেমন: নামাজ, রোজা, হজ, জাকাত, পর্দা করা, গরুর গোশত ইত্যাদি। 
হারাম শব্দের অর্থ হচ্ছে ক্ষতিকর, অবৈধ, অকল্যানকর কাজ ও বস্তুসমূহ। যে সমস্ত কাজ বা বস্তু মানুষের জন্য অপকারী বা ক্ষতিকর তার সব কিছুই ইসলামে মহান আল্লাহ পাক হারাম করেছেন। যেমন : শুকরের গোশত, ঘুষ, সুদ, বেপর্দা এবং সকল পাপ কর্ম ইত্যাদি।আরও জানুন daily-bangladesh ইসলামের দৃষ্টিতে হালাল ও হারাম


ইউটিউব থেকে কত আয় করা যায়? ইউটিউবে আয়ের পরিমাণ নির্দিষ্ট করে বলা কখনো সম্ভব নয়।কত টাকা উপার্জন হবে তা আপনার ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও এর ধরণ, ভিডিও ভিউস, মনেটাইজেশনের পদ্ধতি ইত্যাদি বিষয়ের উপর নির্ভর করে। এইসব বিষয়ের উপর ভিত্তি করে সেটা এক টাকা থেকে শুরু ১০ লাখ টাকাও হতে পারে।  

ইউটিউব প্রতি ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয়?
ইউটিউব এ কত ভিউ এ কত টাকা দেবে তা নির্ভর করে গুগল অ্যাডসেন্স এর উপর। গুগল অ্যাডসেন্স অ্যাড বিজ্ঞাপন থেকে ইউটিউব থেকে কত আয় করা যায় তা সঠিক বলা মশকিল। কিন্তু এইটা ঠিক যে, ইউটিউব চ্যানেলের ভিডিও ভিউ হওয়ার সময় ভিডিওতে গুগল অ্যাডসেন্সবিজ্ঞাপন শো করে আর সেই বিজ্ঞাপনে ভিউয়াররা কি পরিমান ক্লিক করে বা বিজ্ঞাপন কতক্ষণ দেখছে বা বিজ্ঞাপন কতটুকো দেখার পর স্কিপ করছে এইসব মিলে আরো কিছু আনুষাঙ্গিক বিষয় হিসাব করে গুগল অ্যাডসেন্স ইউটিউব চ্যানেলের এর জন্য টাকা দিয়ে থাকে। তাই ইউটিউব প্রতি ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয় তা গুগল অ্যাডসেন্স নির্ধারণ করে। সুতারাং বুঝতে পেরেছেন ইউটিউব প্রতি ১০০০ ভিউতে কত টাকা দেয়? এখানে ইউটিউব চ্যানেলের কিছু করার নাই।

ইউটিউব থেকে টাকা তোলার উপায়? আয় এর পরিমাণ ন্যূূনতম যদি 100.00 US$ হয় তাহলে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। Youtube থেকে টাকা তুলব কিভাবে? আরও পড়ুন ইউটিউব বা গুগল অ্যাডসেন্স থেকে টাকা উঠাবেন যেভাব

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব থেকে আয় করুন Make money from YouTube ((Gmail জিমেইল খোলার পদ্ধতি)

জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া youtube ইউটিউব থেকে আয় করুন লেখা দেখে চিন্তায় মগ্ন। কিভাবে ইউটিউব চ্যানেল থেকে টাকা আয় করা যায়? বা কিভাবে ইউটিউব থেকে ইনকাম করা যায়? চিন্তার বিষয় কারণ সব সময় youtube ইউটিউব দেখে যাচ্ছি আর এখন শুন্তেছি ইউটিউব থেকে অর্থোপার্জন করা যায়। সত্যি youtube ইউটিউব থেকে আয় করা যায়। হ্যাঁ, সত্যি আয় করা যায়। YouTube ইউটিউব থেকে আয়ের প্রধান উৎস হল বিজ্ঞাপন। বিজ্ঞাপন কি? উদাহারনঃ TV টিভিতে খবর, সিনেমা, নাটক ইত্যাদি চলাকালীন সময়ে যে অতিরিক্ত (মনে হয় যে বিরক্ত করার মেসেজ, আসলে ঐটাই বিজ্ঞাপন। কোন কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠান প্রচার) ছবি দেখানো হয় তাই বিজ্ঞাপন। বিজ্ঞাপন চাড়াও চ্যানেল মেম্বারশিপ, সুপার চ্যাট, পণ্য বিক্রি, ইউটিউব প্রিমিয়াম সহ আরও বিভিন্নভাবে ইউটিউব থেকে আয় করা যায়।

ইউটিউব থেকে আয় করবেন যেভাবেঃ youtube ইউটিউব বলেন আর কৃষি জমি বলেন, পরিশ্রম চাড়া ফল পাওয়া যায় না।ভাবতেছেন? youtube ইউটিউব আলোচনার মাঝে কৃষি জমির কথা আসল কেনো। ঠিক, কৃষি জমি থাকলে কি হবে যদি হালচাষ করা নাহয়। যাহোক মূল কথায় আসি youtube ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে, একটি youtube channel ইউটিউব চ্যানেল লাগেব। এখন ভাবতেছেন? youtube channel ইউটিউব চ্যানেল পাবেন কই! চিন্তার কোন কারন নাই। বড়শি দিয়ে মাছ ধরার টোপ যখন পেলেছেন মাছ ধরবে।''ইনশাআল্লাহ''  ধৈর্য ধরে অপেক্ষা করুন। 

youtube channel ইউটিউব চ্যানেল কিভাবে খুলবো? Gmail জিইমেল অ্যাকাউন্টের সাহায্যে ইউটিউব চ্যানেল খুলতে পারবেন। 
 (যেমনঃ abcd@gmail.com)

আরেকটি কথা না বললে নয়, Gmail আর Email কিন্তু একই কথা নয়। জেনে রাখা ভালো জিমেইল গুগলের একটি ফ্রি ওয়েবমেইল সেবা। ঠিক youtube ইউটিউব Google পরিষেবার একটি। বর্তমানে এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোন ব্যাবহারকারী সংখ্যা অনেক বেশী।এন্ড্রয়েড মোবাইল ফোনে google play store  ব্যাবহার করতে হলে আমাদেরকে জিমেইল ব্যাবহার করতে হয়। তাই আপনাদের সাথে জিমেইল নিয়ে আলোচনা করা হল। নতুন জিমেইল আইডি কিভাবে খুলবো? 

জিমেইল আইডি খোলার নিয়ম বা ইমেইল আইডি খোলার পদ্ধতিঃ 
আপনাদের সুবিধার জন্য ছবি সহকারে আলোচনা শুরু করা হল।  যদি আপনার জিইমেল না থাকে ইন্টারনেট ব্রাউজার বা গুগলে সার্চ  করুন new gmail account অথবা   Create your Google Account  এ যান  । এখানে যে ফর্ম দেখতেছেন তাহা আপনার পরিচয় প্রধানের মাধ্যমে ইমেইল আইডি খোলার পদ্ধতি কাজ সম্পূর্ণ করুন। যেমন- নীচের ছবি বা ধাপ অনুসরণ করে জিমেইল আইডি তৈয়ার করুন।   


আপনার বা  প্রতিষ্ঠানের নাম এর ফাস্ট নেম, লাস্ট নেম, ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড কনফার্ম (মনে রাখবেন পাসওয়ার্ড হল আপনার ইমেইল এর চাবি তাই নিজের দায়িত্বে মনে রাখবেন)  এবং Next নেক্সট দিয়ে প্রথম ধাপের কাজ সম্পূর্ণ করুন। এর পর দেখবেন   নীচের ছবির মত আরেকটি ফর্ম তাহা আগের মত করে যথাস্থানে  যথাযত ভাবে সম্পূর্ণ করুন।নীচের ছবি বা ধাপ অনুসরণ করুন।
ফোন নাম্বার (আপনার আইডি সুরক্ষা রাখার জন্য বা আইডি পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করার জন্য), রিকভারি ই- মেইল একাউন্ট (আইডির কোন সমস্যা হলে এই আইডির সাহায্যে সমাধান করার জন্য) ইউর বার্ডে(জন্ম তারিখ) জেন্ডার(ছেলে বা মেয়ে) এবং next নেক্সট কাজ সম্পূর্ণ করুন।
 
এর পরে আপনার খুশী মত ইউটিউব থেকে আয় করুন।  


জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব থেকে আয় করুন  Make money from YouTube'' ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি youtube channel ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।যদি আপনার youtube channel  না থাকে youtube চ্যানেল খোলার পদ্ধতি জেনে নিন।  

কিছু জনপ্রিয় অনলাইন গেমস online games

game গেম এর বাংলা শব্দ হল খেলা, খেল, উপহাস, ছল, ক্রীড়া ইত্যাদি। 

খেলাধুলা কে না ভালোবাসে। জন্মের পর সবাই খেলাধুলা করে যাচ্ছে তো যাচ্ছি। প্রযুক্তি নির্ভর বিশ্ব  
বর্তমানে কম বেশী সবাই ইন্টারনেট ও স্মার্টফোন এন্ড্রয়েড মোবাইল ব্যবহার করে অফলাইন থেকে অনলাইনে এন্ড্রয়েড গেম খেলতে বেশি পছন্দ করেছে। কারণ game বা খেলা করতে এখন আর ঘরের বাহীর যাওয়া লাগে না। পছন্দের গেম এখন হাতের মোটে ঘরে বসে খেলা যায়। 

বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রতিযোগিতা দিয়ে নতুন থেকে আর নতুন অনলাইন ভিত্তিক game apps গেম অ্যাপস তৈয়ার করে যাচ্ছে। 
game apps গেম অ্যাপস গুগল প্লে স্টোর সার্চ দিলে game apps গেম অ্যাপস বাহার, রঙ বেরঙের খেলা। football, cricket, hoky, badminton, Play card, Action Game সহ নানা রকমের গেম candy crush, ludo, carrom, bubble shooter, Car Racing, bike racing, subway runner, temple ru, surfers surfersm talking angela, FPS, Sanak, commoad mistion, hunter assassin, airplane gam, galaxy attack জানা অজানা নান রকমের game apps গেম অ্যাপস ইত্যাদি।  

যার যার মনের মত করে নিজের মোবাইলে game apps download গেম অ্যাপস ডাউনলোড করে। 
কিশোর কিশোরী থেকে সব বয়সের নেট ব্যাবহারকারী অনলাইন থেকে পছন্দ অনুসারে ফ্রী game apps download গেম অ্যাপস ডাউনলোড করে গেম খেলতে থাকে।  


কিছু জনপ্রিয় অনলাইন গেমস/ online free games অনলাইন ফ্রি গেম 

Clash of Clans
PUBG Mobile
Garena Free Fire
FIFA Soccer: Available Android
Call of Duty: available Android
Ludo King


আবার কোন game apps software গেম অ্যাপস সফটওয়্যার ডাউনলোড না করেও online free games অনলাইন ফ্রি গেম খেলা যায়। 

ব্যর্থতা আমি করব জয়/ এবং বিশ্ব বিখ্যাত মনিষী ও ব্যক্তিদের উক্তি

ব্যর্থতা শব্দ সবার পরিচিত। পরিচিত হওয়ার বিভিন্ন কারণ হতে পারে। প্রেমে ব্যর্থতা, ব্যবসা ব্যর্থতা, সফলতা ব্যর্থতা জীবনের ব্যর্থতা ইত্যাদি। ব্যর্থতা বলে শেষ করা যাবে না। ব্যর্থতা নিয়ে উক্তি- ব্যর্থতার মাঝে সুপ্ত আছে সাফল্যের বীজ।   

ব্যর্থতা নিয়ে কবিতা 
ব্যর্থতা আমি করব জয়।

ব্যর্থতা মোর মহা রাজা
আমি তাহার প্রজা,
একারণে দিনকে দিন
ব্যর্থতা দেয় সাজা। 

ব্যর্থতা দেয়না অবসর 
নিত্যদিনের সঙ্গী ,
ব্যর্থতা কে নিয়ে এখন
মহা দারুণ খুশী। 

ব্যর্থতা যতো আসুক 
ভাংবো না গো আমি,  
গুনিজনদের মুখের বানী- 
ব্যর্থতার ঐ অন্ধকারে 
সফলতার বীজ। 

স্বপ্ন আশা যতো হোক ক্ষয়,
ব্যর্থতার ঐ রাজপ্রাসাদ- 
করব আমি জয়। (এন সি) 



বিশ্ব বিখ্যাত মনিষী ও ব্যক্তিদের উক্তি গুলো
  • আমার আগের ব্যর্থতা থেকে একটা জিনিষই শিখতে পেরেছি, সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। সফলতা আর ব্যর্থতা জীবনেরই অংশ। – বিদিয়া বালান
  • চেষ্টা করিলেই যে সব সময় সিদ্ধি লাভ হয় তাহা না হইতেও পারে, কিন্তু চেষ্টা না করিয়া যে ব্যর্থতা তাহা পাপ, তাহা কলঙ্ক। – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
  • ব্যর্থতা তখন সাফল্য, যখন আমরা তা থেকে কিছু শিখি।– ম্যালকম ফোরবেস (মার্কিন উদ্যোক্তা)
  • কর্মক্ষেত্রে কখনোই ব্যর্থতা নিয়ে ভাবা ঠিক না, যা ঠিক তাই করে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।–ড্রিও হোস্টোন (সিইও এবং প্রতিষ্ঠাতা ড্রপ বক্স)

স্বামী স্ত্রীর কৌতুক

মন বাদশা, মন বেইসসা বেশ্যা।মনে যা চাই তাই করা এইটা মনের ইচ্ছা। স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ সবাই দেখেন জানি কিন্তু এরকম ঘটনা শুনছেন শুনছেন শুনছেন তাও জানি। তারপরেও বলি শুনুন চটিমার্কা কথোপকথন স্বামী স্ত্রীর কৌতুক-

স্বামীঃ ঢুকেছে? 

 স্ত্রীঃ হুমম 

স্বামীঃ পুরোটা? 

 স্ত্রীঃ পুরাটাই তো। 

স্বামীঃ ব্যথা পাও? 

 স্ত্রীঃ না। 

স্বামীঃ টাইট লাগে নাতো? 

 স্ত্রীঃ একটু লাগে, কিন্তু আরাম। 

স্বামীঃ ভালো লাগছে? 

 স্ত্রীঃ হ্যাঁ। 

স্বামীঃ আরাম পাচ্ছো তো? 

 স্ত্রীঃ উমম

স্বামীঃ তা হলে আর ঘুরাঘুরি না করে এই জুতো জুড়া কিনে চলো। 


সালাতুল তাসবিহ পড়ার নিয়ম বিস্তারিত

সালাতুল তাসবিহ কি নামাজ ?
সালাতুত তাসবীহ (আরবি: صلاة تسبيح ‎‎) তাসবীহের নামাজ নামেও পরিচিত। সালাত শব্দের অর্থ নামাজ। আর তাসবিহ বলতে ‘সুবাহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ এ শব্দগুলো বোঝানো হয়েছে। যে নামাজে এসব তাসবীহ পড়ানো হয় তা সালাতুত তাসবীহ বা তাসবীহের নামাজ হিসেবে পরিচিত। ইসলামে অনুসারীদের জন্যে এটি একটি ঐচ্ছিক ইবাদত। এটা বাধ্যতামূলক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মতো নয়। 


ইসলাম ধর্মের নবী মোহাম্মদ (সা.) তার অনুসারীদেরকে এ নামাজ পালনে উৎসাহিত করছেন। জীবনে একবার হলেও মুসলমানরা যেনো এ নামাজ পড়ে সে বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেছেন।

সালাতুল তাসবিহ পড়ার নিয়ম salatul tasbih porar niyom/ সালাতুল তাসবিহ নামাজ পড়ার নিয়ম/ সালাতুল তাসবিহ নামাজের নিয়ম ও ফজিলত

সালাতুল তাসবিহ নামাজের দোয়া

সালাতুত তাসবীহ চার রাকাত। প্রতি রাকাতে ‘সুবাহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, ওয়াল্লাহু আকবার’ তাসবীহগুলো ৭৫ বার পড়তে হয়। চার রাকাতে মোট ৩০০ বার পড়তে হয়।

সাবধান! সম্পত্তির জন্য কখনো ভাই বোনদের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করোনা।

নিশ্চয় সকল প্রশংসা আল্লাহ তা‘আলার জন্য। আমরা সবাই তাঁরই প্রশংসা করছি, তাঁরই নিকট সাহায্য ও ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তাঁরই নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করছি প্রবৃত্তির অনিষ্ট ও খারাপ আমল থেকে। যাকে আল্লাহ তা‘আলা হিদায়াত দিবেন তাকে পথভ্রষ্ট করার আর কেউ নেই এবং যাকে আল্লাহ তা‘আলা পথভ্রষ্ট করবেন তাকে হিদায়াত দেওয়ারও আর কেউ নেই। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ তা‘আলা ছাড়া সত্য কোনো মা’বূদ নেই। তিনি একক, তাঁর কোনো শরীক নেই এবং আমি আরো সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, নিশ্চয় মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আল্লাহ তা‘আলার বান্দা ও একমাত্র তাঁরই প্রেরিত রাসূল।

সাবধান! সম্পত্তির জন্য কখনো ভাই বোনদের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করোনা।কারণ ভাই বোনদের সম্পর্কের চেয়ে সম্পত্তি কখনো বড় হতে পারে না।


আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী জান্নাতে যাবে নাঃ জুবায়ের ইবন মুত্বইম থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী জান্নাতে যাবে না 

আবু মূসা থেকে বর্ণিত তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তিন ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না। অভ্যস্ত মদ্যপায়ী, আত্মীয়তার বন্ধন ছিন্নকারী ও যাদুতে বিশ্বাসী।

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন: সাবধান! তোমরা প্রত্যেকেই রক্ষক এবং তোমাদের প্রত্যেকেই স্বীয় অধীনস্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে। সুতরাং শাসনকর্তা যিনি জনগণের রক্ষক, তিনি স্বীয় অধীনস্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবেন আর প্রত্যেক পুরুষ স্বীয় পরিবারের লোকদের রক্ষক এবং তিনি নিজের অধীনস্থ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবেন। আর প্রত্যেক নারী স্বীয় স্বামীর পরিবারের লোক ও তাঁর সন্তানদের দায়িত্বশীল এবং তিনি তাদের সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবেন। কোনো লোকের চাকর স্বীয় মনিবের সম্পদের রক্ষক এবং সে তার সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে।’ (বুখারি ও মুসলিম)

আত্মীয়তার সম্পর্ক বলতে বুঝানো হয়, পিতা-মাতা, ভাই-বোন, ছেলে-মেয়ে এবং এসবের উর্ধ্বতন ও নিম্নতন আত্মীয়।

তাসবীহ নামের অর্থ ও পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষে তাসবিহ সমূহ

তাসবিহ বা তাজবি বলতে আল্লাহতায়ালার গুণকীর্তন ও মহিমা প্রকাশ করাকে বুঝায়। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষে তাসবিহ সমূহ- 
১। ফজরের নামাজের তাসবিহঃ হুয়াল হাইয়্যুল কাইয়্যুম। অর্থঃ তিনি চির জীবিত ও চিরস্থায়ী।
২। জোহরের নামাজের তাসবিহঃ হুয়াল আলিয়্যুল আজীম। অর্থঃ তিনি শ্রেষ্ট্রতর অতি মহান।
৩। আছরের নামাজের তাসবিহঃ হুয়ার রাহমানুর রাহীম। অর্থঃ তিনি কৃপাময় ও করুনা নিধান।
৪। মাগরিবের নামাজের তাসবিহঃ হুয়াল গাফুরুর রাহীম। অর্থঃ তিনি মার্জনাকারী ও করুণাময়।
৫। এশার নামাজের তাসবিহঃহুয়াল্ লাতিফুল খাবীর। অর্থঃ তিনি পাক ও অতিশয় সতর্কশীল।

অতিরিক্ত তাসবিহ (ঐচ্ছিক)

আবু  হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,

‘যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর তেত্রিশবার সুবহানাল্লাহ, তেত্রিশবার আলহামদুলিল্লাহ, তেত্রিশবার আল্লাহু আকবার পড়ে এবং একশবার পূর্ণ করার জন্য একবার -লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারিকা লাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইইন কাদির -পড়ে তার সব গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয় যদিও তা সাগরের ফেনাপুঞ্জের সমান হয়।’ (মুসলিম)।

তাসবীহ নামের অর্থ আল্লাহর পবিত্রতা ঘোষণা করা। অর্থাৎ ‘সুবহান আল্লাহ’ পাঠ করা
তাহমীদ নামের অর্থ প্রশংসা করা। অর্থাৎ আলহামদুলিল্লাহ পড়া
তাকবীর নামের অর্থ আল্লাহর বড়ত্ব ঘোষণা করা। অর্থাৎ ‘আল্লাহু আকবার’ পাঠ করা।
তাহলীল নামের অর্থ আল্লাহর একত্ববাদ ঘোষণা করা। অর্থাৎ ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ পাঠ করা।

এগুলো বিশেষভাবে সকাল-সন্ধ্যা, পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের পর, ঘুমের পূর্বে এবং অন্য যে কোন সময় বেশি বেশি পাঠ করা অত্যন্ত ফযীলতপূর্ণ আমল।

তাজবি পড়ার নিয়ম tasbih porar niyom- আঙ্গুলে তাসবিহ গণনার নিয়ম নীচের ছবিতে দেখানো হয়েছে...
ছবি নেট থেকে সংগৃহীত 

কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বা কোরআন ও হাদিসের আলোকে তাসবিহ- নামাজ শেষে তাসবিহ পাঠের জন্য কোরআনে কারিমে নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে কোরআনে কারিমে ইরশাদ হয়েছে, ‘এরপর যখন নামাজ শেষ করবে, তখন দাঁড়িয়ে, বসে ও শুয়ে আল্লাহকে স্মরণ করবে ৷ যখন তোমরা নিরাপদ হবে, তখন যথাযথভাবে নামাজ আদায় করবে৷ নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায় করা মুসলমানদের জন্য ফরজ। ’ সূরা নিসা: ১০৩

বিশ্বকাপ ক্রিকেট নিয়ে জানা অজানা

 বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০২৩/ cricket world cup 2023 

ছবি নেট থেকে সংগৃহীত 

১৩তম ক্রিকেট বিশ্বকাপের আসর বসতে চলেছে ভারতের মাটিতে। ২০২৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ পূর্ব নির্ধারিত ক্রীড়া হিসেবে স্বাগতিক ভারতে অনুষ্ঠিত হবে। ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ থেকে শুরু হবে বিশ্বকাপ।) 

বিশ্বকাপ ক্রিকেট কত বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয়? 
  • প্রথম ক্রিকেট খেলা কবে শুরু হয়? যতদূর জানা যায়, ক্রিকেট খেলা শুরু হয়েছিলো ষোড়শ শতকের শেষদিকে।
  • প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? ওয়েস্ট ইন্ডিজ,  ১৯৭৫ বিশ্বকাপ।  
  • দ্বিতীয় ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? ওয়েস্ট ইন্ডিজ, ১৯৭৯ বিশ্বকাপ। 
  • তৃতীয় ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? ভারত, ১৯৮৩ বিশ্বকাপ। 
  • চতুর্থ ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? অস্ট্রেলিয়া, ১৯৮৭ বিশ্বকাপ। 
  • পঞ্চম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? পাকিস্তান, ১৯৯২ বিশ্বকাপ। 
  • ষষ্ঠ ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? শ্রীলঙ্কা, ১৯৯৬ বিশ্বকাপ। 
  • সপ্তম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? অস্ট্রেলিয়া, ১৯৯৯ বিশ্বকাপ-  
  • অষ্টম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? অস্ট্রেলিয়া, ২০০৩ বিশ্বকাপ- 
  • নবম ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? অস্ট্রেলিয়া, ২০০৭ বিশ্বকাপ- 
  • দশম  ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? ইন্ডিয়া, ২০১১ বিশ্বকাপ- 
  • ১১ তম  ক্রিকেট বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ?অস্ট্রেলিয়া , ২০১৫ বিশ্বকাপ
  • ১২ তম  বিশ্বকাপ জয়ী হয়েছিল কোন দেশ? ইংল্যান্ড ২০১৯ বিশ্বকাপ
  • ১৩ তম ২০২৩ বিশ্বকাপ.... 
  • বিশ্বকাপ ক্রিকেটে বাংলাদেশের অভিষেক হয় ১৭ মে, ১৯৯৯ সালে নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে। 
  • প্রথম ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক কে ছিলেন? আমিনুল ইসলাম বাংলাদেশ জাতীয় দলের অধিনায়ক ছিলেন। 
  • প্রথম টি-২০ বিশ্বকাপ কোথায় অনুষ্ঠিত হয়েছিল? ২০০৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত হয়।
আজকের খেলা বিশ্বকাপ ক্রিকেট/ আজকের বিশ্বকাপ ক্রিকেট খেলা দেখতে চাই- আপডেট করা হচ্ছে ... 

whatsapp, imo apps, facebook lite সহ জনপ্রিয় Social Messenger কে পিছে পেলে এখন শীর্ষে বিপ অ্যাপ (bip app)

তুরস্কে তৈরি করেছে অডিও ও ভিডিও কল এবং মেসেজিং অ্যাপ। নাম 'বিপ'। বাংলাদেশ সহ অনেকে দেশে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। গুগল প্লে স্টোর বাংলাদেশের অ্যাপ ডাউনলোডের টপ চার্ট এর ১ নাম্বার স্থান দখল করে আছে bip app, ২ নাম্বারে আছে whatsapp, ৩ নাম্বারে আছে imo apps, ৪ নাম্বারে আছে Social Messenger, ৫ নাম্বারে আছে facebook lite, ৬ নাম্বারে আছে likee ইত্যাদি।


শীত মানে ঠাণ্ডা শ্বৈত্য প্রবাহ চলতেছে--

এখন শীতকাল। 

কেউ কেউ বলে এবার শীত কম। আল্লহ তাদের কথা শুনেছে। লউ ঠ্যালা- শ্বৈত্য প্রবাহ শুরু হল। কয়দিনের জন্য তাহা একমাত্র আল্লাহ ভালো জানে। মৃদু বাতাসে কোন কনে শীত। গরম কাপড় ব্যবসায়িরা এবার রমরমা বেবসা করে যাবে। ছিন্নমূল মানুষ গুলো শীত অপেক্ষা করে গরমের জন্য আল্লহ আল্লাহ করবে। বাকীরা শীতের উষ্ণতার ছোঁয়ায় ঘুমে বিভোর হয়ে স্বপ্ন দেখুন। অথবা ঘরে বসে ঠাণ্ডা উপভোগ করুন। এইবার আল্লাহকে ডাকো। আল্লাহ ছাড়া কোন মাবুদ নেই।

ষড়ঋতুর বাংলাদেশ শীতকাল নিয়ে কিছু কথা ঃ   শীত বাংলা সাল এর ৫ (পঞ্চম) ঋতু। পৌষ ও মাঘ এই দুই মাস  শীতকাল।শীতকাল সাধারণত  শুষ্ক ঋতু এবং সময় এর দিকে নজর দিলে বুঝা যায় দিনের তুলনায় রাত হয় দীর্ঘ। শীতের সময় খেজুর গাছের রস আর নতুন চালের গুঁড়ো দিয়ে ঘরে ঘরে বিভিন্ন ধরনের পিঠা পায়েস খাওয়া হয় ... আরও জানুন 

জন্মদাত্রী মা এর গৃহ সুখের আস্তানা

সীমাহীন ভালোবাসার মূল্য না বুঝে,
ক্ষণস্থায়ী ভালোবাসার পূজারি।
কি করে, বুঝিবে সুখ?
মানুষ রুপে পাপাত্মা হয়ে শুদ্ধ করার আদেশ!
সব জনা করে হেয়, মান্য করেনা যে-কেহ।
উফ! অধম সেই যে এই সঙ্গ নিয়ে সুখী।


সারমর্মঃ জীবদ্দশায় ''জন্মদাত্রী মা'' কে ভুলে অন্যস্থানে সুখে থাকার স্বপ্ন গড়ে, তাদের উদ্দেশ্যে এই লেখা।

ফেব্রুয়ারি মাসের বিশেষ দিবসসমূহ

ইংরাজি মাসের দ্বিতীয় মাস ফেব্রুয়ারি । ফেব্রুয়ারি মাস ২৮/২৯ দিনে হয়। যে বছর ফেব্রুয়ারি মাস ২৯ দিন হয়, সেই বছরটাকেই লিপ ইয়ার বলা হয়। অন্যান্য সময়ে ২৮ দিনের হয়।  

ফেব্রুয়ারি মাসের গুরুত্বপূর্ণ দিনসমূহঃ 
  • ২ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব জলাভূমি দিবস 
  • ০৫ ফেব্রুয়ারিঃ জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস
  • ১১ই ফেব্রুয়ারিঃ সড়ক হত্যা দিবস
  • ১২ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব ডারউইন দিবস,
  • ১৪ ফেব্রুয়ারি:বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন'স ডে
  • ১৪ ফেব্রুয়ারিঃ সুন্দরবন দিবস
  • ১৫ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব শিশু ক্যান্সার দিবস
  • ২১ ফেব্রুয়ারি কি দিবস? ২১ ফেব্রুয়ারি : আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস 
  • ২১ ফেব্রুয়ারিঃ শহীদ দিবস  
  • ২২ ফেব্রুয়ারি: বিশ্ব স্কাউট দিবস,
  • ২৮ ফেব্রুয়ারি কি দিবস? ২৮ ফেব্রুয়ারিঃ জাতীয় ডায়াবেটিস সচেতনতা দিবস  (এছাড়াও প্রতি বছরই ১৪ নভেম্বর বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত হয়।) 

বিশেষ দিবসসমূহ
  • অন্ধকার ইতিহাসের মাস (যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা)
  • জাতীয় পাখি-খাদ্যদান মাস : (যুক্তরাষ্ট্র)
  • স্বাধীনতা দিবস (শ্রীলঙ্কা) : ৪ ফেব্রুয়ারি
  • আব্রাহাম লিংকনের জন্মদিন : ১২ ফেব্রুয়ারি
  • ভালোবাসা দিবস : ১৪ ফেব্রুয়ারি
  • সুন্দরবন দিবস(বাংলাদেশ) : ১৪ ফেব্রুয়ারি
  • পতাকা দিবস: (কানাডা) : ১৫ ফেব্রুয়ারি
  • আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস : ২১ ফেব্রুয়ারি
  • স্বাধীনতা দিবস (সেন্ট লুসিয়া) : ২২ ফেব্রুয়ারি
  • জর্জ ওয়াশিংটনের জন্মদিন : ২২ ফেব্রুয়ারি
  • স্বাধীনতা দিবস (এস্তোনিয়া) : ২৪ ফেব্রুয়ারি
  • পতাকা দিবস (মেক্সিকো) : ২৪ ফেব্রুয়ারি
  • বিজয় দিবস (কুয়েত) : ২৬ ফেব্রুয়ারি
  • পরিবার দিবস (কানাডা) : তৃতীয় সোমবার
  • বিশ্ব পরিণয় দিবস : দ্বিতীয় রবিবার 

ফেব্রুয়ারি মানেই প্রেমের মাস এই মাসকে কেন্দ্র করে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বা সেন্ট ভ্যালেন্টাইন'স ডে উৎযাপন করে প্রেম ভালোবাসা ও বন্ধুত্ব স্থাপন করে। ফেব্রুয়ারি মাস এর প্রতিটি দিনকে প্রেমিক প্রেমিকারদের রোমান্টিক। কীভাবে ফেব্রুয়ারি মাসের দিনগুলো পালন করে এক নজরে দেখুন- 

জানুয়ারি মাসের দিবস সমূহ কি কি- জেনে নিন

ইংরাজি মাসের প্রথম মাস জানুয়ারি।জানুয়ারি মাস ৩১ দিনে হয়। বাংলাদেশে জানুয়ারি মাসে গড় তাপমাত্রা  ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস (সর্বোচ্চ ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস)।  উত্তর গোলার্ধের শীতলতম মাস এটি, আর দক্ষিণ গোলার্ধের উষ্ণতম মাস।  

জানুয়ারি মাসের গুরুত্বপূর্ণ দিনসমূহ 

গ্রীষ্ম নিয়র কিছু কথা

শেষ ঋতু বসন্তের পরই আসে গ্রীষ্ম। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী  গ্রীষ্ম বাংলা সাল এর  প্রথম ১(এক) ঋতু। বাংলা সালের প্রথম দুই মাস গ্রীষ্ম কাল। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ  এই দুই মাস গ্রীষ্মকাল।  গ্রীষ্ম হলো বছরের উষ্ণতম কাল, যা পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে সাধারণত জুন, জুলাই এবং আগস্ট জুড়ে অবস্থান করে। পৃথিবীর সর্বত্রই গ্রীষ্ম হলো কর্মোদ্যমের সময়। বিশেষ করে শীতপ্রধান দেশগুলোতে গ্রীষ্ম খুবই আরাধ্য, কেননা সেসকল দেশে শীতকালে কোনো ফসল উৎপাদিত হয় না, গ্রীষ্মকালেই সব ফসল উৎপাদন করে রাখতে হয়।... আরো জানুন

গরম হাওয়ার প্রবাহ, আগুন ঢালা সূর্য, তেতে ওঠা মাটি, ক্লান্তি আর অবসাদ ও ঘর্মাক্ত দেহ সব মিলিয়ে গ্রীষ্ম। গ্রীষ্মের দুপুর প্রকৃতিতে ছড়িয়ে দেয় প্রচণ্ড দহনজ্বালা। এ সময় মনে হয় সূর্য মাথার উপরে অগ্নিরশ্মি ঢালছে। গ্রীষ্মের দুপুরে হাওয়ায় ভেসে আসে আগুনের হলকা তাপ। চারদিকে নিস্তব্ধ নিঝুম ভাব, পরিলক্ষিত হয়। এ সময় মাঠ রােদে পুড়ে চৌচির হয়ে তামাটে রং ধারণ করে। পুকুর, মাঠ-ঘাট শুকিয়ে যায়। গ্রীষ্মের দুপুরে প্রকৃতি সকল কোমলতাকে মুছে দিয়ে কঠিন তপস্যায় ধ্যানমগ্ন হয়ে পড়ে। 

গ্রীষ্মের দুপুরে ছেলেমেয়েরা একবার পুকুরে নামলে আর উঠতেই চায় না। সারাদিন ডুবিয়ে চোখ লাল করে ফেলে। এ সময় ধরায় নেমে আসে নীরবতা। কাউকে রাস্তায় দেখা যায় না। উপরে প্রখর সূর্য আর নিচে উত্তপ্ত মাটি। পথিক গাছের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নেয়। সবাই তৃষ্ণার্ত থাকে। গ্রীষ্মের দুপুরে পশুপাখিও গরমের দাবানলে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। কোথাও কোথাও পিপাসাকাতর চাতকের ডাক শােনা যায়। গ্রীষ্মের দুপুরের গরম নিবারণের জন্য এ সময় পাওয়া যায় কচি ডাব, বাঙ্গি, রসে ভরা তরমুজ। এছাড়া দুপুরের খররােদে ফেরিওয়ালার আইসক্রিম, বেলের শরবত আমাদের হৃদয়কে শীতল করে দেয়। গ্রীষ্মের খররৌদ্রে পৃথিবীকে যতই পুড়িয়ে ছারখার করুক, মানবজীবনে যতই নাভিশ্বাস উঠুক চৈত্রের প্রকৃতিতে থাকে এক ধরনের অর্বাচীন শুদ্ধতা। জীর্ণতা, অশুদ্ধতা, পঙ্কিলতা সব কিছুকে দগ্ধ করে প্রকৃতিতে এনে দেয় নিখাদ শুদ্ধতা। প্রকৃতির স্বাভাবিকতাকে মেনে নিয়ে আমাদেরকে হতে হবে স্বাভাবিক। অর্থাৎ গ্রীষ্মের কষ্টকেও বরণ করে নিতে হবে মন থেকে। সংগৃহীত তথ্য সূত্র- hazabarolo

গ্রীষ্ম অর্থ  গরমের কাল বা grishma ritu।   summer, heat গ্রীষ্ম কাল অর্থ   

ষড়ঋতুর বাংলাদেশ শীতকাল নিয়ে কিছু কথা

ষড়্ঋতুর দেশ আমাদের এই বাংলাদেশ। ৬টি ঋতুতে ভাগ করা হয়েছে আমাদের এই বাংলাদেশ।যথা-  গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত।বাংলা ২দুই মাস যুক্ত হয়ে একটি ঋতু বা কাল হয়। 
বাংলা ১২ মাসের নামঃ ১) বৈশাখ (৩১ দিন), ২) জ্যৈষ্ঠ (৩১ দিন), ৩) আষাঢ় (৩১ দিন), ৪) শ্রাবন (৩১ দিন), ৫) ভাদ্র (৩১ দিন), ৬) আশ্বিন (২৮ দিন), ৭) কার্তিক (৩০ দিন), ৮) অগ্রায়ন (৩০ দিন), ৯) পৌষ (৩০ দিন), ১০) মাঘ (৩০ দিন), ১১) ফাল্গুন (৩০ দিন), ১২) চৈত্র (৩০ দিন)
বাংলাদেশের ছয়টি ঋতুঃ ১) গ্রীষ্মকাল (বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ), ২) বর্ষাকাল (আষাঢ় ও শ্রাবন), ৩) শরৎকাল (ভাদ্র ও আশ্বিন), ৪) হেমন্তকাল (কার্তিক ও অগ্রায়ন), ৫) শীতকাল (পৌষ ও মাঘ), ৬) বসন্তকাল (ফাল্গুন ও চৈত্র)

বাংলা সাল গণনা শুরু করেন কে/ কে প্রথম বাংলা সাল গণনা শুরু করেন- আকবর ব্যাখ্যাঃ কৃষিকাজের সুবিধার্থে মোগল সম্রাট আকবর ১৫৮৪ খিষ্টাব্দে ১০/১১ মার্চ বাংলা সন প্রবতর্ন করেন এবং তা ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর তার সিংহাসনে আরোহণের সময় থেকে কার্যকর হয়। হিজরি চান্দ্রসন ও বাংলা সৌরসনকে ভিত্তি করে বাংলা সন প্রবতির্ত হয়। এটি প্রথম 'ফসলিসন' নামে পরিচিতি পায়, পরে তা বঙ্গাব্দ নামে পরিচিত হয়। আর বাংলা নববর্ষ পালন শুরু করেন সম্রাট আকবরই। তারপর থেকে মোগলরা জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়া পর্যন্ত পহেলা বৈশাখ পালন করতেন। 

চটি মার্কা- কৌতুক

বাসর রাতে বিড়াল মারা কথাটির অর্থ কি? বাসর রাতের রোমান্টিক গল্প নয় কিন্তু তার চেয়েও কম নয়। পড়ে দেখুন-

হাসি 

 
বাসর রাতে বউ জামাই কে বলল কর 

জামাইঃ কি করবআমি তো কিছু জানিনা।

বউঃ কোন ব্যাপার না। আমি যা করব তুমিও তাই করবাকেমন??

জামাইঃ ঠিক আছে। (বউ শাড়ী খুললদেখে দেখে জামাই শার্ট খুললবউ সায়া খুললজামাই তার প্যান্ট খুলল। তারপর বউ প্যান্টি খুললজামাই তার underwear খুলল। বউ চিত হয়ে শুইলো। জামাই ও তাই করলো।)

জামাইঃ এখন??

বউ এবার দুই পা ফাক করল,  জামাই ও তার দুই পা ফাক করলো...

জামাইঃ এরপর?? 

বউঃ রাগ হয়ে...এইবার এইটা করতুমি বাইরে গিয়ে দুইজন পুরুষ ডেকে নিয়ে আস,  একটা তোমার জন্য আর একটা আমার জন্য!!! 

নেট থেকে সংগৃহীত  

কম্পিউটার কিবোর্ড শর্টকাট জেনে নিন

টাইপ করা কিংবা কাজ করার জন্য কিবোর্ড শর্টকাট এর বিকল্প নাই। কম্পিউটার কীবোর্ড শর্টকাট বা শর্টকাট কী সিস্টেম!! উইন্ডোস কম্পিউটারের সেরা কীবোর্ড  শর্টকাট  কোড  এবং কীবোর্ড শর্টকাট নিয়ম জেনে নিন।

basic shortcuts of computer
মাইক্রোসফট উইন্ডোজ
1. CTRL + C (Copy কপি)
2. Ctrl + X (Cut কাট)
3. Ctrl + V (Paste পেস্ট)
4. CTRL + Z (পূর্বাবস্থায় ফিরুন)
5. (Delete) মুছে
6. Shift + DELETE (Delete আইটেম নির্বাচিত স্থায়ীভাবে রিসাইকেল বিনে) আইটেমটি স্থাপন ছাড়া
7. এবার CTRL যখন একটি আইটেম (নির্বাচিত আইটেম কপি) টেনে
8. Ctrl + Shift যখন একটি আইটেম টেনে (নির্বাচিত আইটেমের একটি শর্টকাট তৈরি করুন)
9. F2 চেপে কী (পুনঃনামকরণ নির্বাচিত আইটেমের)
10. এবার CTRL + Right Arrow (পরবর্তী শব্দের শুরুতে) থেকে সন্নিবেশ বিন্দু সরান
11. এবার CTRL + Left Arrow (পূর্ববর্তী শব্দের শুরুতে) থেকে সন্নিবেশ বিন্দু সরান
12. এবার CTRL + Down Arrow (সরান পরবর্তী অনুচ্ছেদের শুরুতে) থেকে সন্নিবেশ বিন্দু
13. এবার CTRL + Up Arrow (পূর্ববর্তী অনুচ্ছেদ) শুরুতে সন্নিবেশ বিন্দু সরান
14 তীরচিহ্নগুলি সাথে Ctrl + Shift (টেক্সট একটি ব্লক শব্দ হাইলাইট হবে) কোনো সঙ্গে শিফ্ট Arrow key ব্যবহার (একটি উইন্ডোতে বা ডেস্কটপে একাধিক আইটেম নির্বাচন করুন, অথবা একটি নথিতে টেক্সট নির্বাচন করুন)
15. Ctrl + A (সকল নির্বাচন করুন)
16. F3 কী (একটি ফাইল অথবা ফোল্ডার জন্য অনুসন্ধান করুন)
17. এবং ALT + Enter (নির্বাচিত আইটেমের জন্য বৈশিষ্ট্য দেখুন)
18. Alt + F4 (সক্রিয় আইটেমটি বন্ধ, অথবা সক্রিয় প্রোগ্রাম প্রস্থান)
19. ALT + ENTER (নির্বাচিত বস্তুর বৈশিষ্ট্যাবলী প্রর্দশিত)
20. এবং ALT + spacebar (খুলুন সক্রিয় উইন্ডোর শর্টকাট মেনু)
21. Ctrl + F4 (সক্রিয় ডকুমেন্ট বন্ধ প্রোগ্রাম যে আপনি একাধিক নথি একযোগে খোলা আছে সক্রিয় মধ্যে)

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...