স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

online থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায়

অনলাইন থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায় এর কিছু ধারনা ও টাকা ইনকাম করার উপায় জেনে নিন। অনলাইন থেকে আয় করতে চান ভালো কথা। এইটা একটা গুন। টাকা ইনকাম করা ছাড়া, দুনিয়ার মাঝে সুন্দর ভাবে চলা যায় না। টাকা এই দুনিয়ার চালিকা শক্তি। টাকা আছে যার। সব কিছু তার। ঠিক, কিন্তু online income অলস লোকর জন্য নয়। এই কথা শুনে যদি খাপার লাগে মনে, তাহলে অনলাইন থেকে আয় করার স্বপ্ন বাদ দেন। কারণ, online income এর সহজ উপায় যতো থাক অলস লোকের জন্য অনলাইন থেকে আয়ের কোন উপায় আছে কি না জানা নেই। যদি মনে করেন যে সবাই পারে তাহলে আমি কেন পারবো না। সাবাস, আপনি পারবেন। ইচ্ছা শক্তি বড় শক্তি। আপনি চাইলেই পারবেনonline income করতে। তার আগে একটা কথা আছে, কর্ম, চাকরী, ব্যবসা যারা করে তারা কমবেশি  শ্রম বা সময় দিয়ে থাকে। সময়কে পুজি করে অনলাইন থেকে আয় করার উপায় অনেক আছে। যাহোক এখন জেনে নিন অনলাইন থেকে কিভাবে আয় করা যায়? অনলাইনে থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় আছে। মোবাইল দিয়ে আয় করার সহজ উপায় আছে। আপনি আয় করুন ঘরে বসে।

কিভাবে অনলাইনে আয় করা যায়?
আগে জেনে নিন ইন্টারনেট থেকে আয় করার সহজ উপায় হল ব্লগিং করে, নিজের ওয়েবসাইট থেকে, ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে , ডেটা এন্ট্রি করে, পিটিসি সাইট থেকে,অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে, ৩ থার্ড পাটির বিজ্ঞাপন দেখিয়ে, ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করে, গ্রাফিকস ডিজাইন এর কাজ করে, জরিপ করে, সার্চ ও রিভিউ করে, ভার্চ্যুয়াল সহকারী, অনুবাদ, অনলাইন টিউটর, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম, কনটেন্ট রাইটিং, ইউটিউব ইত্যাদি থেকে online income করা যায় এবং যে সকল সাইট থেকে টাকা ইনকাম করার যায় যেমন google adsens, adf.ly, shorte.st, al.ly, blv.me, linkshrink.net ইত্যাদি। আর আছে olx, quikr, facebook, twitter ইত্যাদি থেকে আয় করা যায়। এবং  amazon affiliate program, Flipkart Affiliate Program, hosting affiliate network, affiliate program in bangladesh ইত্যাদি.. মাধ্যমে আয় ক্রা যায়।   


ধাপে ধাপে অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় জেনে নিনঃ 
অনলাইনে কিভাবে আয় করা যায়? অনলাইনে থেকে আয় করার বিভিন্ন উপায় বিস্তারিত ভাবে নিন্মে আলোচনা করা হল। ধৈর্য্য সহকারে পড়তে হবে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়-  

youtube ইউটিউব থেকে আয় করুন 
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ইউটিউব থেকে আয় করুন  Make money from YouTube'' ইউটিউব থেকে আয় করতে হলে আপনাকে প্রথমেই একটি youtube channel ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে।যদি আপনার youtube channel  না থাকে ফ্রী  youtube চ্যানেল খোলার পদ্ধতি জেনে নিন।

এখন জেনে নেওয়া যাক যে youtube থেকে কিভাবে আয় করা যায়? মোবাইল ক্যামেরার সাহায্য নিয়ে নিজের ইউটিউব চ্যানেল ভিডিও আপলোড করে আয় করতে পারেন। 
আপনার চ্যানেলে যখন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার ও চার হাজার ঘণ্টা ওয়াচটাইম হবে, তখন মনিটাইজেশনের জন্য আবেদন করা যাবে। মনিটাইজেশনের অর্থ হল google adsense এর  জন্য আবেদন করতে পারবেন। আমরা সবাই জানি google থেকে আয় করা যায়। গুগল অ্যাডসেন্স হল বিজ্ঞাপন প্রচারকারির একটি মাধ্যম। গুগলের এই বিজ্ঞাপন যখন আপনার চ্যানেল দেখানো শুরু হবে এবং তাতে যখন ক্লিক পড়বে তখন আয় শুরু হবে। দর্শক যত বেশি হবে আয়ের পরিমাণ তত বেশি হবে।

adf.ly সাইট থেকে আয় করুন 

adf.ly থেকে আয় করার উপায় জেনে নিন। adf.ly এর মাধ্যমে বড় আকারের ওয়েবসাইট এড্রেস  মানে ইউআরএল কে ছোট আকার করা। বড় ইউআরএল শেয়ার করতে সমস্যা হয় আর এই  ইউআরএল শর্ট সার্ভিস ব্যবহার করে বড় ইউআরএল কে সংক্ষিপ্ত বা ছোট করে নেওয়া adf.ly এর মূল কাজ। এবং adf.ly এর মাধ্যমে ছোট করা লিংকে শেয়ার করুন আপনার নিজের ব্লগ বা ওয়েব সাইটে অথবা যে কোন পেইজে। আপনার কাজ শেষ। এখন আপনার দেওয়া লিঙ্কে কেও ক্লিক করলে আপনার ইনকাম শুরু হবে। আপনার দেওয়া লিংকে যত বেশী ক্লিক পড়বে online income বেশী হবে। 



পিটিসি সাইট 
থেকে আয় করুন 
অনলাইন থেকে টাকা আয় করার অনেক নাম হইত শুনেছেন। কিন্তু কোনটির আয় করার পদ্ধতি কিরকম তার বিস্তারিত অনেকেই এখনো ভালভাবে জানেনা। অনলাইন থেকে টাকা আয়ের সবচেয়ে সহজ কাজটির নাম হল PTC (paid to click)। কাজটি অত্যন্ত সহজ হলেও এটি করতে আপনাকে জানতে হবে সঠিক পদ্ধতি। কেননা সঠিক পদ্ধতি না জানলে আপনি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন না। অনেক ওয়েবসাইট আছে তাদের সাইটে বিজ্ঞাপনে ক্লিক করলে আপনাকে প্রদান করবে। এ ধরনের সাইটকে পিটিসি সাইট বলে। যেমনঃ www.shareyt.com এইটি একটি বাংলাদেশী PTC সাইট। PTC সাইটে কাজ শুরু করার জন্য আপনি যে কোন PTC সাইটের সদস্য হতে হবে। তাহলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
 
নিজের ওয়েবসাইট থেকে আয় করুনঃ ওয়েবসাইট  বা  ব্লগ কিএক কথায় অনলাইন ডাইরি বা ব্লগ সাইট। যদি আপনার নিজের ওয়েবসাইট বা ব্লগ সাইট না থাকে Free ব্লগ বা ওয়েব সাইট খুলে আয় করুন।  

এখন জেনে নেওয়া যাক যে, ওয়েবসাইট থেকে কিভাবে আয় হয়? নিজের বানানো বল্গ সাইটে  গুগল অ্যাডসেন্সের সহ যেকোনো থার্ড পাটির বিজ্ঞাপন, ব্লগ বা ওয়েব সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে টাকা ইনকাম করা যায়। যেমন, টিভিতে আমরা নাটক বা ছবির মাঝে বিজ্ঞাপন দেখতে পায়। ঠিক তেমন আপনার বলগ সাইটে বিজ্ঞাপন প্রদর্শন করে টাকা ইনকাম করা যায়।

ব্লগিং করে আয় করুন 
ব্লগিং করেও আয় করার সুযোগ আছে। দুই উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করা যায়। একটি হচ্ছে নিজের ব্লগ সাইট তৈরি। ওয়ার্ডপ্রেস বা টাম্বলার প্ল্যাটফর্মে বিনা মূল্যে ব্লগ শুরু করতে পারেন। আবার চাইলে নিজে ডোমেইন হোস্টিং কিনে ব্লগ চালু করতে পারেন। তবে নিজে ব্লগ চালু করতে গেলে কিছু বিনিয়োগ করার দরকার হবে। ডোমেইন, হোস্টিং কিনতে হবে। নিজের ব্লগ শুরু করাটাই ভালো। কারণ, এতে নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী অনেক পরিবর্তন করার সুযোগ আছে। বিজ্ঞাপন, ফেসবুকের ইনস্ট্যান্ট আর্টিকেল, পণ্যের পর্যালোচনা প্রভৃতি নানা উপায়ে ব্লগ থেকে আয় করতে পারেন। তবে ব্লগ লিখে আয় করতে গেলে রাতারাতি আয় আসবে না। এ জন্য প্রচুর সময় ও ধৈর্য থাকতে হবে। অনেকের ব্লগ থেকে আয় করতে কয়েক বছর পর্যন্ত লেগে যায়। ব্লগে নিয়মিত কনটেন্ট আপডেটসহ তা সক্রিয় রাখতে কাজ করে যেতে হয়।

ফ্রিল্যান্সিং
অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার বিষয়টি সবচেয়ে জনপ্রিয়। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে ফ্রিল্যান্স কাজের সুযোগ দেয় কয়েকটি ওয়েবসাইট। সেখানে অ্যাকাউন্ট খুলে দক্ষতা অনুযায়ী কাজের জন্য আবেদন করতে হয়। কাজদাতা তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী যোগাযোগ করে ফ্রিল্যান্সারকে কাজ দেয়। 
কয়েকটি ওয়েবাসাইটে কাজের দক্ষতার বিবরণ জানাতে হয়, যাতে ক্রেতা সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন। এসব সাইটের মধ্যে ফাইভার ডটকম, আপওয়ার্ক ডটকম, ফ্রিল্যান্সার ডটকম ও ওয়ার্কএনহায়ার ডটকমে ফ্রিল্যান্সিং কাজ পাওয়া যায়। ঘণ্টায় ৫ থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত আয় করা যায় এসব সাইট থেকে। মনে রাখতে হবে, কাজ শেষ করার পর কাজদাতার অনুমোদন পেলেই তবেই অর্থ ছাড় দেবেন তিনি। এ ক্ষেত্রে কাজের মানের ওপর কাজদাতা রেটিং দিতে পারেন। গ্রাহকের পছন্দ না হওয়া পর্যন্ত কাজ করে দিতে হয় ফ্রিল্যান্সারকে। বিভিন্ন অনলাইন পেমেন্ট মাধ্যম ব্যবহার করে অর্থ আনা যায়।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং
এই পদ্ধতিতে আয়ের ক্ষেত্রেও নিজের ওয়েবপেজ বা ব্লগ প্রয়োজন। যখন ওয়েবসাইট বা ব্লগ চালু হবে, তখন অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের লিংক তাতে যুক্ত করতে পারবেন। যখন আপনার সাইট থেকে ওই প্রতিষ্ঠানের পণ্য বা সেবা কোনো দর্শক কিনবেন, তখনই আপনার আয় আসতে শুরু করবে।

গ্রাফিকস ডিজাইন
অনলাইনে ঘরে বসে আয়ের ক্ষেত্রে গ্রাফিকস ডিজাইন ভালো উপায়। যাঁরা এই কাজে দক্ষ, তাঁরা বিভিন্ন ডিজাইন অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে দিয়ে রাখেন। সেখান থেকে তাঁদের আয় আসে। তাঁদের তৈরি একটি পণ্য অনেকবার বিক্রি হয়, অর্থাৎ একটি ভালো নকশা থেকেই দীর্ঘদিন পর্যন্ত আয় হতে থাকে। অনলাইনে এ ধরনের অনেক ওয়েবসাইটে গ্রাফিকসের কাজ বিক্রি করা যায়। এ ছাড়া অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতেও গ্রাফিকস ডিজাইনারদের অনেক চাহিদা রয়েছে।


জরিপ, সার্চ ও রিভিউ
অনলাইন জরিপে অংশ নিয়ে অর্থ আয় করতে পারেন। অনেক ওয়েবসাইট জরিপে অংশ নিলে অর্থ দেয়। এ ছাড়া অনলাইন সার্চ ও পণ্যের পর্যালোচনা লিখে আয় করতে পারেন। তবে, এ ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত তথ্য প্রকাশের পাশাপাশি ক্রেডিট কার্ড বা ব্যাংকিং তথ্য দেওয়া লাগতে পারে। তাই এ ক্ষেত্রে কাজ করার সময় সতর্কভাবে কাজ করতে হবে। এ বিষয়ে কাজের সময় কোনটি প্রকৃত কাজ আর কোনটি স্ক্যাম—যাচাই-বাছাই করে নিয়ে কাজ করতে পারেন।

ভার্চ্যুয়াল সহকারী
এখন ভার্চ্যুয়াল সহকারীদের কাজের ক্ষেত্র বেড়েছে। ঘণ্টাপ্রতি আয়ও বেশি। বাড়ি থেকে করপোরেট অফিসের নানা কাজ অনলাইনে করে দেওয়ার সুবিধা আছে এখন। ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কর্মী বা নিজের ব্যবসা নিজেই চালানো যায়। বিভিন্ন দক্ষতার ভিত্তিতে ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট নিয়োগ দেয় প্রতিষ্ঠান। এর মধ্যে ফোন কল, ই-মেইল যোগাযোগ, ইন্টারনাল রিসার্চ, ডেটা এন্ট্রি, এডিটিং, রাইটিং, ব্লগ, গ্রাফিকস, টেক সাপোর্ট, সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবস্থাপনার মতো কাজ থাকে। ২৪ / ৭ ভার্চ্যুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যাচ, ফ্রিল্যান্সার ডটকম, পিপল পার আওয়ার, আপওয়ার্কের মতো সাইটগুলোতে কাজ পাওয়া যায়।

অনুবাদ
ইংরেজির পাশাপাশি অন্য কোনো ভাষা ভালোভাবে জানা থাকলে সেই দক্ষতা কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। বেশ কিছু ওয়েবসাইট আছে যেখানে বিভিন্ন ডকুমেন্ট অনুবাদ করে আয় করতে পারেন। যাঁদের স্প্যানিশ, ফ্রেঞ্চ, আরবি, জার্মানসহ অন্যান্য ভাষা জানা আছে এবং এগুলো থেকে ইংরেজিতে অনুবাদ বা ইংরেজি থেকে এসব ভাষায় অনুবাদ করতে পারলে ভালো আয় করতে পারবেন। অনেক সময় কাজদাতারা নিজে সময়ের অভাবে অনুবাদের কাজ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে করিয়ে নেন। ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে এ ধরনের কাজ পাবেন।

অনলাইন টিউটর
কোনো বিষয়ে যদি আপনার পারদর্শিতা থাকে, তবে অনলাইনে সে বিষয়ে শিক্ষা দিতে পারেন। অনলাইন টিউটরদের এখন চাহিদা বাড়ছে। সব বয়সী শিক্ষার্থীদের আপনি শিক্ষা দিতে পারবেন। এখানে অন্য দেশের শিক্ষার্থীদেরও পড়ানোর সুযোগ রয়েছে। অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অনলাইন টিউশনির সুযোগ রয়েছে। সেখানে সুবিধামতো সময়ে পড়াতে পারেন ছাত্র। এসব সাইটে নিজের দক্ষতার পরীক্ষা দিতে হয়। একবার নির্বাচিত হয়ে গেলে ওয়েবিনার পরিচালক হিসেবে অনলাইন সেশন পরিচালনা করতে পারেন। দক্ষতা বাড়লে এ ক্ষেত্র থেকে অনেক আয় করার সুযোগ আছে।

সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম
ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট এখন আর শুধু বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য নয়। এগুলো কাজে লাগিয়ে আয় করতে পারেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্র্যান্ডের পক্ষ থেকে সোশ্যাল মিডিয়া পরিকল্পকদের প্রচুর অর্থ দেওয়া হয় তাদের ব্র্যান্ডের প্রচার করার জন্য। অনলাইনে গ্রাহক টানা, প্রচার করার জন্য অবশ্য সৃজনশীলতা দরকার। বিভিন্ন পোস্ট তৈরি, ভিডিওর মাধ্যমে ফেসবুক বা অন্যান্য মাধ্যমে প্রকাশ করে তা ভাইরাল করতে পারলে ভালো অর্থ আসে। তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ফ্যান-ফলোয়ার তৈরিসহ তাঁদের ধরে রাখতে প্রচুর ধৈর্য ও প্রাসঙ্গিক বিষয় হওয়া জরুরি।

ওয়েব ডিজাইন
এখনকার অনলাইনের কাজের ক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইনের চাহিদা ব্যাপক। কোনো প্রজেক্টে ২০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত সহজে আয় করা যায়। সব ব্যবসায়ী প্রযুক্তিপ্রেমী নন। নিজেদের ওয়েবসাইট তৈরিতে তাঁদের ওয়েব ডিজাইনারের দরকার পড়ে। যাঁরা ওয়েব ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে চান নিজেদের ওয়েবসাইট খুলে সেখান থেকেই ছোট ব্যবসা দাঁড় করাতে পারেন। ওয়েবসাইট তৈরিতে এখন কোডিং আর ওয়েব ডিজাইন দুটিই গুরুত্বপূর্ণ। এ ছাড়া ওয়েবসাইট ব্যবস্থাপনা ও হালনাগাদের জন্যও ওয়েব ডিজাইনারকে দরকার পড়ে। ফলে ডিজাইনারকে বসে থাকতে হয় না। ক্লায়েন্ট ও কাজের ওপর ভিত্তি করে ওয়েব ডিজাইনারের আয় বাড়তে থাকে।

কনটেন্ট রাইটিং
যাঁরা লেখালেখিতে ভালো এবং একাধিক ভাষায় সাবলীল লিখতে পারেন, তাঁদের কাজের জন্য বসে থাকতে হয় না। অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোতে কাজ করে বা লিখে দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। আর্টিকেল লেখার মানের ওপর ভিত্তি করে আয় আসে। কাজদাতা নির্দিষ্ট নীতি মেনে লেখার জন্য বলতে পারেন। নির্দিষ্ট বিষয় বা নিশ ধরে নিজের দক্ষতা বাড়াতে পারলে আয়ের ধারা বেড়ে যায়।

ডেটা এন্ট্রি
অনলাইনে সহজ কাজগুলোর একটি হচ্ছে ডেটা এন্ট্রি। এ ক্ষেত্রে অবশ্য আয় খুব কম। তবে এ ধরনের কাজ অটোমেশনের কারণে এখন খুব কম পাওয়া যায়। যাঁদের কম্পিউটার, ইন্টারনেট ও দ্রুতগতির টাইপিং দক্ষতা আছে, তাঁরা এ ধরনের কাজ করতে পারবেন। অধিকাংশ ফ্রিল্যান্সিং সাইটে এ ধরনের কাজ রয়েছে। তবে যাঁদের কোনো কাজে দক্ষতা থাকে, তাঁরা সহজে কাজ পান এবং দ্রুত আয় বাড়াতে পারেন।

আরও পড়ুন-  জেনে নিন- ডোমেইন কি বা কাকে বলে? হোস্টিং কি বা কাকে বলে?
নিজের ওয়েব সাইটে ভিজিটর বাড়ান
ব্যাকলিংক Backlink কি? কি ভাবে আপনার সাইটের জন্য ব্যাকলিংক পাবেন
Keyword কীওয়ার্ড কি? Keyword কীওয়ার্ড কত প্রকার কি কি
কন্টেন্ট কি? জানার চেষ্টা করি
নিজের ব্লগে বা ব্লগস্পট সাইটে নিজেই চলন্ত লেখা যোগ করুন
নিজ ব্লগ বা ওয়েব সাইট এর রেংক চেক করুন
নিজ ব্লগস্পট ব্লগ সাইটে ফেসবুক কমেন্ট বক্স যুক্ত করুন
আপনার ওয়েব-ব্লগস্পোট সাইটে Live Cricket -Score বোর্ড যুক্ত করুন
আপনার নিজের ব্লগ-সাইটে যুক্ত করুন (বাংলা তারিখ ও সন )

নিম্নলিখিত বিষয়গুলি step by step আলোচনা করা হবে।

অনলাইনের মাধ্যমে কেনাকাটা আয় করুন সহজে, আয় করুন অনলাইনে 

লিখে আয় করুন

আয় করুন মোবাইল দিয়ে

অনলাইনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করুন।

টাকা ইনকাম করার অ্যাপ 

টাকা ইনকাম করার গেম

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...