স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

গ্রীষ্ম নিয়র কিছু কথা

শেষ ঋতু বসন্তের পরই আসে গ্রীষ্ম। বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী  গ্রীষ্ম বাংলা সাল এর  প্রথম ১(এক) ঋতু। বাংলা সালের প্রথম দুই মাস গ্রীষ্ম কাল। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ  এই দুই মাস গ্রীষ্মকাল।  গ্রীষ্ম হলো বছরের উষ্ণতম কাল, যা পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধে সাধারণত জুন, জুলাই এবং আগস্ট জুড়ে অবস্থান করে। পৃথিবীর সর্বত্রই গ্রীষ্ম হলো কর্মোদ্যমের সময়। বিশেষ করে শীতপ্রধান দেশগুলোতে গ্রীষ্ম খুবই আরাধ্য, কেননা সেসকল দেশে শীতকালে কোনো ফসল উৎপাদিত হয় না, গ্রীষ্মকালেই সব ফসল উৎপাদন করে রাখতে হয়।... আরো জানুন

গরম হাওয়ার প্রবাহ, আগুন ঢালা সূর্য, তেতে ওঠা মাটি, ক্লান্তি আর অবসাদ ও ঘর্মাক্ত দেহ সব মিলিয়ে গ্রীষ্ম। গ্রীষ্মের দুপুর প্রকৃতিতে ছড়িয়ে দেয় প্রচণ্ড দহনজ্বালা। এ সময় মনে হয় সূর্য মাথার উপরে অগ্নিরশ্মি ঢালছে। গ্রীষ্মের দুপুরে হাওয়ায় ভেসে আসে আগুনের হলকা তাপ। চারদিকে নিস্তব্ধ নিঝুম ভাব, পরিলক্ষিত হয়। এ সময় মাঠ রােদে পুড়ে চৌচির হয়ে তামাটে রং ধারণ করে। পুকুর, মাঠ-ঘাট শুকিয়ে যায়। গ্রীষ্মের দুপুরে প্রকৃতি সকল কোমলতাকে মুছে দিয়ে কঠিন তপস্যায় ধ্যানমগ্ন হয়ে পড়ে। 

গ্রীষ্মের দুপুরে ছেলেমেয়েরা একবার পুকুরে নামলে আর উঠতেই চায় না। সারাদিন ডুবিয়ে চোখ লাল করে ফেলে। এ সময় ধরায় নেমে আসে নীরবতা। কাউকে রাস্তায় দেখা যায় না। উপরে প্রখর সূর্য আর নিচে উত্তপ্ত মাটি। পথিক গাছের ছায়ায় বসে বিশ্রাম নেয়। সবাই তৃষ্ণার্ত থাকে। গ্রীষ্মের দুপুরে পশুপাখিও গরমের দাবানলে নিস্তেজ হয়ে পড়ে। কোথাও কোথাও পিপাসাকাতর চাতকের ডাক শােনা যায়। গ্রীষ্মের দুপুরের গরম নিবারণের জন্য এ সময় পাওয়া যায় কচি ডাব, বাঙ্গি, রসে ভরা তরমুজ। এছাড়া দুপুরের খররােদে ফেরিওয়ালার আইসক্রিম, বেলের শরবত আমাদের হৃদয়কে শীতল করে দেয়। গ্রীষ্মের খররৌদ্রে পৃথিবীকে যতই পুড়িয়ে ছারখার করুক, মানবজীবনে যতই নাভিশ্বাস উঠুক চৈত্রের প্রকৃতিতে থাকে এক ধরনের অর্বাচীন শুদ্ধতা। জীর্ণতা, অশুদ্ধতা, পঙ্কিলতা সব কিছুকে দগ্ধ করে প্রকৃতিতে এনে দেয় নিখাদ শুদ্ধতা। প্রকৃতির স্বাভাবিকতাকে মেনে নিয়ে আমাদেরকে হতে হবে স্বাভাবিক। অর্থাৎ গ্রীষ্মের কষ্টকেও বরণ করে নিতে হবে মন থেকে। সংগৃহীত তথ্য সূত্র- hazabarolo

গ্রীষ্ম অর্থ  গরমের কাল বা grishma ritu।   summer, heat গ্রীষ্ম কাল অর্থ   

summer, গরম, উষ্ণ, গ্রীষ্ম, গ্রীষ্মকাল, উষ্মা, উষ্মাগম, উষ্ণকাল, গরমি, নিদাঘ, খরা

heat, প্রতাপ, গরম, উষ্ণ, ত্তজ, উমান, তাপ, উদ্দীপনা, আতশ, আতস, গ্রীষ্ম, গ্রীষ্মকাল, উষ্মা, গরমি, নিদাঘ, উষ্ণতা, উত্তাপ, উচ্চ তাপ, আঁচ, ঔষ্ম, অভিতাপ, ভাপ, সর্বাপেক্ষা গরম কাল, আবেগের প্রাবলা, আবেগের প্রবনুতা, উত্তপ্ত করা, উত্তাপিত করা, উত্তপ্ত হওয়া

heat, প্রতাপ, গরম, উষ্ণ, ত্তজ, উমান, তাপ, উদ্দীপনা, আতশ, আতস, গ্রীষ্ম, গ্রীষ্মকাল, উষ্মা, গরমি, নিদাঘ, উষ্ণতা, উত্তাপ, উচ্চ তাপ, আঁচ, ঔষ্ম, অভিতাপ, ভাপ, সর্বাপেক্ষা গরম কাল, আবেগের প্রাবলা, আবেগের প্রবনুতা, উত্তপ্ত করা, উত্তাপিত করা, উত্তপ্ত হওয়া

গ্রীষ্ম শব্দের উচ্চারণ :  গ্রিশ্শোঁ।  গ্রীষ্ম এর অডিও উচ্চারণ। 

গ্রীষ্ম সঠিক উচ্চারণ : গ্রিশ্শোঁ

গ্রীষ্ম কাল এই সময় দিন বড় আর রাত ছোট হয়।

গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় কেন? যখন পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধ সূর্যের দিকে হেলে থাকে সে অংশে তখন গ্রীষ্মকাল। গ্রীষ্মকালে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায় কারণ এ সময় সূর্য খাড়াভাবে কিরণ দেয়। ফলে দিনের সময়কাল দীর্ঘ হয় ও তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়।

গ্রীষ্মের ফুলঃ গ্রীষ্মকালীন ফুলের নাম অর্জুন, ইপিল ইপিল, কনকচূড়া, করঞ্জা, কামিনী, ক্যাজুপুট, গাব, জারুল, জ্যাকারান্ডা, তেলসুর, দেবদারু, নাগকেশর, নাগেশ্বর, নিম, পরশপিপূল, পলকজুঁই, পাদাউক, পারুল, পালাম, বনআসরা, বরুণ, বাওবাব, বেরিয়া, মাকড়িশাল, মিনজিরি, মুচকুন্দ, মেহগনি, রক্তন, সোনালু, স্বর্নচাঁপা ইত্যাদি ।

গ্রীষ্মকালের ফলঃ গ্রীষ্মের ফল আম, জাম, কাঁঠাল, বেল, তরমুজ, আনারস, পেয়ারা, শসা, লিচু, পেঁপে ইত্যাদি।

গ্রীষ্মকালীন সবজিঃ গ্রীষ্মকালীন সবজির নাম শসা, টমেটো, পটল, মিষ্টিকুমড়া, চালকুমড়া, কাকরোল ইত্যাদি

গ্রীষ্ম কালের কবিতা/ গ্রীষ্ম ঋতুর কবিতা/ গ্রীষ্মের ছড়া / গ্রীষ্মের ছড়া / গ্রীষ্মের দুপুর কবিতা

গ্রীষ্মকাল নিয়ে লেখা পঞ্চ কবির পঞ্চ কবিতা।
‘কালবৈশাখী’ -কাজী নজরুল ইসলাম
‘যক্ষের নিবেদন’ -সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
‘খেতে প্রান্তরে’ -জীবনানন্দ দাশ
‘ঐ এল বৈশাখ’ -সুকুমার রায়
গ্রীষ্মের দুপুরে’ -ফজলুর রহমান
ঘাম ঝরে দরদর গ্রীষ্মের দুপুরে
খাল বিল চৌচির, জল নেই পুকুরে।
মাঠে ঘাটে লোক নেই, খাঁ খাঁ করে রোদ্দুর।
পিপাসায় পথিকের ছাতি কাঁপে দুদ্দুর।
রোদ যেন নয়, শুধু গনগনে ফুলকি।
আগুনের ঘোড়া যেন ছুটে চলে দুলকি।
ঝাঁঝ মাখাহাওয়া এসে ডালে দেয় ঝাপটা!
পাতা নড়ে ফুল পড়ে বাপরে কি দাপটা!
বিল ধারে চিল বসে' ঘন ঘন ডাকে রে।
মাঝি বসে ঢুল খায় খেয়াঘাট বাঁকে রে।

গ্রীষ্মকাল কোন কোন মাস? বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী গ্রীষ্ম বাংলা সাল এর প্রথম ১(এক) ঋতু। বাংলা সালের প্রথম দুই মাস গ্রীষ্ম কাল। বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ এই দুই মাস গ্রীষ্মকাল।

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...