যত সব ঘরে বসে করা যায় তার একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা ঘরে বসে শিখি-
ঘরে বসে জুমার নামাজ আদায় করার নিয়ম
ঘরে বসে জুমার নামাজ পড়ার নিয়ম/ জুমার নামাজের সূচনা/ জুমার নামাজের গুরুত্ব
পবিত্র কোরআনে জুমার নামাজ বিষয়ে একটি সূরা নাজিল করা হয়েছে। সূরা জুমআ। সূরার নাম দোয়া সূরা জুমআ হলেও এ সূরার শেষ দু’তিন আয়াতেই কেবল জুমা বিষয়ক বিধান দেয়া হয়েছে।
আরও নির্দিষ্ট করে বললে কেবল ৯ নং আয়াতে জুমার নামাজ সংক্রান্ত নির্দেশনা এসেছে।
আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা ইরশাদ করেন, হে মুমিনগণ, জুমআর দিনে যখন জুমার নামাজের জন্য আহ্বান করা হয় তখন তোমরা আল্লাহর স্মরণে ধাবিত হও এবং ক্রয়-বিক্রয় ত্যাগ কর, এটাই তোমাদের জন্য শ্রেয় যদি তোমরা উপলব্ধি কর। [সূরা জুমআ, আয়াত: ৯]
আয়াতের সরল অর্থ আরেকবার বলছি, ‘জুমার দিন যখন তোমাদের জুমার জন্য ডাকা হয় তখন তোমরা সবাই জুমার নামাজের জন্য ধাবিত হও।’
আয়াতের এ অংশ থেকে আমরা বুঝতে পারি জুমার নামাজ গোপনে পড়া চলবে না। জুমার জন্য ডাকার কথা বলা হয়েছে। জুমার জন্য সম্মিলিতভাবে ক্রয়-বিক্রয় পরিত্যাগ করে যেতে বলা হয়েছে।
এখান থেকেই হানাফি ফিকহে সাধারণ অনুমতির শর্ত করা হয়েছে। অর্থাৎ এমন স্থানে জুমা হতে হবে যেখানে সর্বসাধারণের প্রবেশের অনুমতি রয়েছে। হাকডাক করে জুমা পড়তে হবে এভাবেও বলার চেষ্টা করছেন অনেকে।
অন্য ইমামরা বলছেন, কুরআনে যে শর্ত নেই এমন কোনো শর্ত করা ঠিক হবে না। তবু জুমা শব্দের অর্থই হচ্ছে জমায়েত। এ জমায়েতের অর্থ নির্ধারণে ফিকহবিদদের মাঝে মতানৈক্য।
হানাফি ফিকহের কোথাও কোথাও ইজনে সুলতান বা রাষ্ট্রপ্রধানের অনুমতির কথাও রয়েছে। বিশেষত ইমাম মুহাম্মাদের কিতাবুল আসল-এ রয়েছে এ ধরনের বিধান।
পঞ্চম শতকের বিখ্যাত ফকীহ শামসুল আইম্মা হুলওয়ানি রহ. অবশ্য বলছেন, ইমাম মুহাম্মাদের সময়ে জুমার খতীব নিয়োগ দেয়া হতো রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এ জন্য তখন শাসকের অনুমতির শর্ত করা হয়; তা না হলে জুমার নামাজের জন্য শাসকের অনুমতির কোনো শর্ত হানাফি মাজহাবেও নেই। [মুহিতে বুরহানি ২/১৮৯]
ইমাম মালিক তো স্পষ্টই বলছেন জুমার নামাজ পবিত্র কোরআন নির্দেশিত, কাজেই কোনো শাসক থাক বা না থাক জুমা পড়তে হবে। [আহকামুল কুরআন ইবন আরাবি]
মালেকি মাজহাবে ছাদ বিশিষ্ট মসজিদ হওয়া শর্ত জুমা বৈধ হওয়ার জন্য। ইবন আরাবি ও ইবন রুশদ বলছেন, এ শর্তের স্বপক্ষে কোনোই দলিল প্রমাণ পাওয়া যাবে না।
বিশেষত রাসূল সা. ইরশাদ করেছেন আমার জন্য পুরো পৃথিবীকেই মসজিদ বানিয়ে দেয়া হয়েছে। [বুখারী] কাজেই প্রতিটি ঘর রাসূল সা.এর ভাষ্যানুসারে প্রয়োজনে মসজিদ হতে পারে।
জুমার জামাতে ক’জন অংশগ্রহণ করতে হবে? ইমাম আবু হানীফা রহ. সূরা জুমার এ আয়াত থেকে চারজন হওয়ার শর্ত বের করেছেন। কারণ কোরআনে আল্লাহ সুবহানাহু তায়ালা বহুবচন শব্দ ব্যবহার করেছেন। ফাসআউ। তোমরা ধাবিত হও। আরবি বহু বচনের সর্বনিম্ন সংখ্যা তিন। সে হিসেবে তিনজন হওয়ার কথা।
কিন্তু জুমার আজান দেয়ার কথা রয়েছে। তাহলে বোঝা গেল একজন আজান দিবে আর অন্তত তিনজন আজান শুনে জুমার নামাজ আদায় করতে আসবে। এভাবে চারজন হল। [জাসসাস প্রণীত আহকামুল কুরআন ৩/৩৭০]
একটা প্রশ্ন আমাদের থেকে যায়। রাসূল সা.-এর যুগে মদীনা মুনাওয়ারায় আরও বেশকিছু মসজিদ ছিল কিন্তু মসজিদে নববী ছাড়া আর কোথাও তখন জুমা কেন হতো না? জুমা যদি যে কোনো স্থানেই হতে পারে তাহলে কেবল মসজিদে নববীতেই কেন হতো?
এর উত্তর খুবই সোজা। রাসূল সা.-এর যুগে সবাই চাইতেন নবীজীর সংস্পর্শে এসে ধন্য হতে। জুমার সময় সরাসরি নবীজীর মুখ থেকে খুতবা শুনতে চাইতেন তারা। রাসূল সা.-এর তিরোধানের পর এ জন্যই ধীরে ধীরে মদীনার অন্যান্য মসজিদে জুমা চালু হয়।
অবশ্য জুমার নামাজ ঈদের মতো একটি সাপ্তাহিক উৎসব। এর জন্য অধিক লোক সমাগম হওয়া এতে কাম্য। সে জন্যই ফিকহের কিতাবাদিতে এ মাসআলা লেখা হয়েছে যে, এক এলাকায় বিনা প্রয়োজনে একাধিক জুমা হতে পারবে না। তবে প্রয়োজন হলে একাধিক জুমা অবৈধ থাকে না। এ কথা প্রায় সব ফতোয়ার কিতাবেই রয়েছে।
করোনার দিনগুলোতে মসজিদসহ যে কোনো স্থানে লোক সমাগম নিষিদ্ধ। সে হিসেবে ছোট ছোট জুমার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। এ প্রয়োজনের ভিত্তিতে মুফতীরা পারেন ঘরে ঘরে জুমার বৈধতার ফতোয়া দিতে। এটি নিঃসন্দেহে বিশেষ অবস্থার ফতোয়া হবে।
সাধারণ অবস্থায় বিনা প্রয়োজনে ছোট ছোট জুমা হওয়া কাম্য নয়। সমাজের সব মানুষ সপ্তাহের একদিন একত্র হবে এবং পারস্পরিক সম্প্রীতির পরিবেশ তৈরিতে সহায়ক হওয়ার পক্ষে জুমার নামাজ বড় ভূমিকা রাখে।
কিন্তু এখন ভাইরাস ছড়িয়ে যাওয়ার শঙ্কায় আমাদের সাবধান থাকতে হচ্ছে বড় জমায়েত থেকে। এ অবস্থায় জুমা কী একেবারে পরিত্যাজ্য থাকবে? অন্য শর্ত পাওয়া গেলে ছোট ছোট জামাতে জুমা আদায়ের মন্দ কোনো দিক নেই।
একটি বিষয় ভেবে দেখুন, ইমাম আবু হানীফা রহ. তিন-চারজনে মিলে জুমার নামাজের মাসআলাটি কেন বললেন? এমন বিশেষ অবস্থার কথা চিন্তা করেই বলেছেন। হানাফি ফিকহের এটি এক সৌন্দর্য। ভবিষ্যতে কী ধরনের পরিস্থিতি আসতে পারে সেটি কল্পনা করে হানাফি ফিকহের ইমামরা কোরআন-হাদীস ঘেঁটে আগে থেকেই বহু মাসআলা আবিষ্কার করে গেছেন।
করোনাভাইরাস ছড়িয়ে পড়ছে সবখানে। সতর্কতার খাতিরে আমরা বাড়িতেই নামাজ পড়ব। মসজিদে যাব না পরবর্তী নির্দেশনা আসার আগ পর্যন্ত। জুমার নামাজেও ঘরেই থাকব। যারা পারি ঘরেই জুমা আদায়ের ব্যবস্থা করব।
জুমার জন্য যে সব শর্ত আছে তা কোনো ভালো আলেমের কাছ থেকে জেনে নিব। আর যারা জুমা পড়বেন না তাদের অবশ্যই চার রাকাত জোহর আদায় করতে হবে। তবে জুমা শেষ হওয়ার পর তারা যোহর আদায় করবেন। এলাকার মসজিদে জুমা শেষ হওয়ার পর ঘরে জোহর আদায়ের নিয়ম।
আরেকটি বিষয় হচ্ছে, ঘরের জোহর অবশ্যই একাকী পড়তে হবে। এ বিষয়ে হজরত আলি রা. থেকে স্পষ্ট নির্দেশনা বর্ণিত হয়েছে। [যাইলাই, তাবইনুল হাকাইক] জুমার দিন ঘরে যারা জোহর পড়বেন তারা জামাত ছাড়া একাকী জোহর আদায় করা-ই উত্তম। [ খোলাসাতুল ফতোয়া ১/২১১] তথ্য সূত্র- jugantor-জুমার নামাজ ঘরে পড়ার ব্যাপারে কোরআনে...
হজরত আদম (আ.) ও হাওয়া (আ.)-কে এই দিনেই জান্নাতে একত্র করেছিলেন এবং এই দিনে মুসলিম উম্মাহ সাপ্তাহিক ঈদ ও ইবাদত উপলক্ষে মসজিদে একত্র হয় বলে দিনটাকে ইয়াওমুল জুমাআ বা জুমার দিন বলা হয়।
জুমার নামাজের সূচনা
জুমার নামাজ ফরজ হয় প্রথম হিজরিতে। রাসূলুল্লাহ (সা.) হিজরতকালে কুবাতে অবস্থান শেষে শুক্রবার দিনে মদিনা পৌঁছেন এবং বনি সালেম গোত্রের উপত্যকায় পৌঁছে জোহরের ওয়াক্ত হলে সেখানেই তিনি জুমার নামাজ আদায় করেন। এটাই ইতিহাসের প্রথম জুমার নামাজ।
হিজরতের পরে জুমার নামাজ ফরজ হওয়ার আগে নবুওয়তের দ্বাদশ বর্ষে মদিনায় নাকীউল খাজিমাতে হজরত আসআদ বিন যুরারাহ (রা.)-এর ইমামতিতে সম্মিলিতভাবে শুক্রবারে দুই রাকাত নামাজ আদায়ের প্রমাণ পাওয়া যায়। তবে সেটা ছিল নফল নামাজ।
জুমার নামাজের গুরুত্ব: শুক্রবারের দিন জোহরের নামাজের পরিবর্তে জুমার নামাজকে ফরজ করা হয়েছে। জুমার দুই রাকাত ফরজ নামাজ ও ইমামের খুতবাকে
হজরত তারেক ইবনে শিহাব (রা.) থেকে একটি হাদিস বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ক্রীতদাস, মহিলা, নাবালক বাচ্চা ও অসুস্থ ব্যক্তি—এই চার প্রকার মানুষ ছাড়া সকল মুসলমানের ওপর জুমার নামাজ জামাতে আদায় করা অপরিহার্য কর্তব্য (ফরজ)। (আবু দাউদ : ১০৬৭, মুসতাদরেকে হাকেম : ১০৬২ , আস্-সুনানুল কাবীর : ৫৫৮৭)
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে এ মর্মে হাদিস বর্ণিত হয়েছে যে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি কোনো শরীয়তসম্মত কারণ ছাড়া জুমার নামাজ বর্জন করবে, তার নাম মুনাফিক হিসেবে এমন দপ্তরে লিপিবদ্ধ হবে, যা মুছে ফেলা হবে না এবং পরিবর্তন ও করা যাবে না। (তাফসিরে মাজহারি, খণ্ড : ৯, পৃষ্ঠা : ২৮৩)। তথ্য সূত্র- somoynews-জুমার নামাজের সূচনা হল যেভাবে
ঘরে বসে কবর জিয়ারতের নিয়ম
কবর জিয়ারতের পদ্ধতি / জুমার দিন কবর জিয়ারত/ কবর জিয়ারতের সুন্নাত পদ্ধতি/ কবর জিয়ারতের সঠিক পদ্ধতি/ কবর জিয়ারতের দোয়া
কবর জিয়ারত করা সুন্নত। এটি হৃদয়কে বিগলিত করে। নয়নযুগলকে করে অশ্রুসিক্ত। স্মরণ করিয়ে দেয় মৃত্যু ও আখিরাতের কথা। ফলে এর দ্বারা অন্যায় থেকে তওবা এবং নেকির প্রতি আগ্রহ সৃষ্টি হয়। সৃষ্টি হয় পরকালীন মুক্তির প্রেরণা।
শুধু এসব উদ্দেশ্যেই শরিয়তে কবর জিয়ারতের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। নতুবা ইসলামের সূচনালগ্নে কবর জিয়ারত নিষিদ্ধ ছিল। রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, আমি তোমাদের এর আগে কবর জিয়ারতে নিষেধ করেছিলাম, এখন থেকে কবর জিয়ারত করো। কেননা তা দুনিয়াবিমুখতা এনে দেয় এবং আখিরাতের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়। (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৫৭১)
কবর জিয়ারতের দোয়া : হজরত আবু হুরায়রা (রা.) সূত্রে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদিন রাসুল (সা.) একটি কবর জিয়ারতে যান এবং বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম দারা ক্বাওমিম মুমিনিন ওয়া ইন্না ইনশাআল্লাহু বিকুম লা-হিকুন। (সহিহ মুসলিম : ২৪৯)
কবর জিয়ারতের পদ্ধতি : কবরস্থানে গেলে প্রথমে কবর জিয়ারতের দোয়া পড়বে। এরপর কবরবাসীর ইসালে সওয়াবের নিয়তে কিছু দরুদ শরিফ, সুরা ইত্যাদি পড়ে মাইয়্যেতের মাগফিরাতের জন্য দোয়া করবে। পবিত্র হাদিসে যেমন কবর জিয়ারতের ক্ষেত্রে কিছু সুরার বিশেষ ফজিলত উল্লেখ করা হয়েছে, তেমনি দরুদ শরিফেরও ফজিলত এসেছে। তাই দরুদ শরিফ, সুরা ফাতিহা, আয়াতুল কুরসি, সুরা ইখলাস ও যেসব সুরা সহজ মনে হয়, সেগুলো পড়ে ইসালে সওয়াব করবে। কবরের দিকে ফিরে দুই হাত তুলে দোয়া করা ঠিক নয়। তাই কবরের দিকে পিঠ দিয়ে কিবলামুখী হয়ে দোয়া করবে। (ফাতাওয়ায়ে আলমগিরি খণ্ড ৫, পৃষ্ঠা ৩৫০, কিতাবুল কারাহিয়্যা) কেউ চাইলে হাত না তুলেও মনে মনে দোয়া করতে পারবে।
জুমার দিন কবর জিয়ারত : রাসুল (সা.) ইরশাদ করেন, যে ব্যক্তি প্রতি জুমায় তার মা-বাবা বা তাদের একজনের কবর জিয়ারত করবে, তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে এবং মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহারকারীদের মধ্যে গণ্য করা হবে। (আল মুজামুল আউসাত : ৬১১৪)
কবরের পাশে কান্না করা : প্রিয় মানুষের কবরের পাশে গেলে মনের অজান্তে চোখের পানি চলে আসা স্বাভাবিক। তবে সেখানে গিয়ে হায়-হুতাশ করা ঠিক নয়। এই আশঙ্কার কারণেই নারীদের কবর জিয়ারত করতে নিষেধ করা হয়। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, একবার রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁর আম্মাজানের কবর জিয়ারত করার জন্য গমন করেন। এ সময় রাসুল (সা.) কাঁদলেন এবং তাঁর সঙ্গীরাও কাঁদল। এরপর রাসুল (সা.) বলেন, ‘আমি আমার রবের কাছে, আমার মায়ের কবর জিয়ারত করতে চাইলে তিনি এর অনুমতি দিয়েছেন। কাজেই তোমরা কবর জিয়ারত করবে। কেননা তা মৃত্যুকে স্মরণ করিয়ে দেয়।’ (সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৩২৩৪)
কবরের কাছে গিয়ে যা করা নিষেধ : কবরবাসীর কাছে কিছু কামনা করা, সালাত আদায় করা বা সিজদা করা, তার অসিলায় মুক্তি প্রার্থনা করা, সেখানে দান-সদকা ও মানত করা, গরু-ছাগল, মোরগ ইত্যাদি দেওয়া বা কোরবানি করা ইত্যাদি শিরকেরই অন্তর্ভুক্ত। তাই কোনো কবর ঘিরে এমনটি করা ঠিক নয়।
হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) মহিলা কবর জিয়ারতকারী, তার ওপর মসজিদ নির্মাণকারী ও তাতে বাতি প্রজ্বালনকারীদের অভিশাপ দিয়েছেন। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩২৩৬) তথ্য সূত্র kalerkantho যেভাবে কবর জিয়ারত করবেন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাাইহি ওয়া সাল্লাম মৃত ব্যক্তির প্রতি সাওয়াব পাঠানোর আবেদনস্বরূপ সাহাবাদের কিছু দোয়া শিখিয়েছেন, যা তারা কবর জিয়ারতের সময় পড়তেন। হাদিসে এসেছে-
হজরত বুরায়দা রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাদেরকে এ দোয়া শিক্ষা দিতেন, যখন তারা কবর যিয়ারাতে বের হতেন-
اَلسَّلاَمُ عَلَيْ أَهْلِ الدِّيَارِ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ وَ الْمُسْلِمِيْنَ وَ يَرْحَمُ اللهُ الْمُسْتَقْدِمِيْنَ وَ الْمُسْتَأْخِرِيْنَ وَ اِنَّا اِنْ شَاءَ اللهُ بِكُمْ لَلَاحِقُوْنَ
উচ্চারণ : আস্সালামু আলা আহলিদদিয়ারি মিনাল মুমিনিনা ওয়াল মুসলিমিনা ওয়া ইয়ারহামুল্লাহুল মুসতাক্বদিমিনা ওয়াল মুসতাখিরিনা ওয়া ইন্না ইন শাআল্লাহু বিকুম লালাহিকুন।’ (মুসলিম, মিশকাত)
অর্থ : মুমিন ও মুসলিম কবরবাসীদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। আমাদের মধ্য থেকে যারা আগে (মারা) গেছেন এবং যারা পরে (মৃত্যুবরণ করবেন) যা
اَلسَّلاَمُ عَلَيْكُمْ أَهْلَ الدِّيَارِ مِنَ الْمُؤْمِنِيْنَ وَ الْمُسْلِمِيْنَ وَ اِنَّا اِنْ شَاءَ اللهُ بِكُمْ لَلَاحِقُوْنَ نَسْأَلُ اللهَ لَنَا وَ لَكُمُ الْعَافِيْةَ
উচ্চারণ : ‘আস্সালামু আলা আহলাদদিয়ারি মিনাল মুমিনিনা ওয়ালমুসলিমিনা ওয়া ইন্না ইন শাআল্লাহু বিকুম লালাহিকুনা নাসআলুল্লাহা লানা ওয়া লাকুমুল আ’ফিয়াতা।’ (মুসলিম, মিশকাত)
অর্থ : ‘মুমিন ও মুসলিম কবরবাসীদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহর ইচ্ছায়, নিশ্চয়ই আমরাও শীঘ্রই তোমাদের সঙ্গে মিলিত হবো। আমরা তোমাদের জন্য এবং আমাদের জন্য আল্লাহর কাছে নিরাপত্তা প্রার্থনা করছি।’ উল্লেখ্য যে, নিন্মোক্ত দোয়াটি বহুল প্রচলিত। হাদিসের সনদের ব্যাপারে অনেকেই এটিকে দুর্বল বলেছেন। আর তাহলো-
اَلسَّلَامُ عَلَيْكُمْ يَا اَهُلَ الْقُبُوْرِ يَغْفِرُ اللهُ لَنَا وَلَكُمْ اَنْتُمْ سَلَفُنَا وَ نَحْنُ بِالْاَثَرِ
উচ্চারণ : ‘আসসালামু আলাইকুম ইয়া আহলাল কুবুরি ইয়াগফিরুল্লাহু লানা ওয়া লাকুম; আংতুম সালাফুনা ওয়া নাহনু বিলআছারি।’
অর্থ : ‘হে কবরবাসী! তোমাদের ওপর শান্তি বর্ষিত হোক। আল্লাহ তোমাদের এবং আমাদেরকে ক্ষমা করুন। তোমরা আমাদের অগ্রগামী আমরা তোমাদের অনুগামী।’ সংগৃহীত তথ্য সূত্র- jagonews24 কবর দেখলেই যে দোয়া পড়া জরুরি
বেশিরভাগ DIY গর্ভাবস্থার পরীক্ষা আপনার প্রস্রাব বিশ্লেষণ করে করা হয় । আপনি সকালে ঘুম থেকে উঠলে প্রথম প্রস্রাব সংগ্রহ করতে ভুলবেন না, কারণ এটি সবচেয়ে বেশি মনোনিবেশকৃত এবং সঠিক ফলাফল দেবে । প্রচুর জল পান করুন, এবং সংগ্রহ করার আগে আপনার মূত্রাশয় পূর্ণ মনে না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন ।
১৫টি সহজ এবং নির্ভরযোগ্য ঘরে নিজে করার মতো (DIY) গর্ভাবস্থা পরীক্ষা
চিনি দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ টুথপেষ্ট দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ সাবান গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ সরিষার গুঁড়ো দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ ডেটল দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ লবণ দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ পাইন-সোল গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ গম এবং বার্লি দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ ড্যান্ডেলিয়ন পাতা দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ ব্লিচিং পাউডার দিয়ে গর্ভাবস্থা টেস্ট/ বেকিং সোডা দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ প্রস্রাব সংরক্ষণ করে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা/ টুনা ও ভিনেগার গর্ভাবস্থা পরীক্ষা
চিনি দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা: বাটির মধ্যে এক চামচ চিনি রাখুন এবং চিনি উপর সংগৃহীত প্রস্রাবের নমুনা এক টেবিল চামচ ঢালুন, অপেক্ষা করুন এবং দেখুন ।
ইতিবাচক লক্ষন:গর্ভবতী মহিলাদের প্রস্রাবে এইচসিজি (হিউম্যান কোরিয়ানিক গনোডোট্রোপিন) হরমোন থাকে । এই হরমোনটি চিনিকে দ্রবীভূত হতে বাধা দেয় এবং আপনি লক্ষ্য করবেন যে চিনি সহজে দ্রবীভূত হবে না এবং পরিবর্তে জমাট বেঁধে যাবে । এটি গর্ভাবস্থার একটি স্পষ্ট চিহ্ন ।
নেতিবাচক লক্ষন:যদি চিনি সহজেই প্রস্রাবের মধ্যে দ্রবীভূত হয় তবে এর অর্থ হল প্রস্রাবের মধ্যে এইচসিজি নেই এবং তাই গর্ভাবস্থা নেই ।
সতর্কতা:এই পরীক্ষা অপেক্ষাকৃত ক্ষতিকারক নয়, এবং কোন বিশেষ নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও প্রোটোকল অনুসরণ করার প্রয়োজন নেই ।
টুথপেষ্ট দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ টুথপাস্ট প্রাকৃতিক গর্ভাবস্থার পরীক্ষার জন্য একটি অপেক্ষাকৃত আধুনিক উপাদান । রঙিন টুথপেষ্টের অতিরিক্ত উপাদানগুলির ফলাফলগুলিতে হস্তক্ষেপ করতে পারে শুধুমাত্র সাদা টুথপাস্ট বেছে নিন ।
পদ্ধতি:বাটির মধ্যে দুই টেবিল চামচ টুথপেষ্ট রাখুন, এক টেবিল চামচ প্রস্রাব যোগ করুন, অপেক্ষা করুন এবং দেখুন ।
ইতিবাচক লক্ষন:গর্ভাবস্থার ক্ষেত্রে, টুথপাস্ট প্রস্রাবের সঙ্গে রঙ পরিবর্তনে মাধ্যমে প্রতিক্রিয়া দেখায় এবং ফেনাও হতে পারে । রঙ পরিবর্তনে সাধারণত টুথপেষ্ট নীলচে রঙের হওয়া উচিত ।
নেতিবাচক লক্ষন:নেতিবাচক ফলাফলের ক্ষেত্রে, টুথপেস্ট প্রস্রাবের সাথে প্রতিক্রিয়া করবে না ।
সতর্কতা:এই পরীক্ষা উপকারী এবং বাড়িতে সহজে সম্পন্ন করা যেতে পারে, তবে এর কিছু ত্রুটি আছে । কারোর জন্য টুথপেস্টে কত প্রস্রাব যোগ করতে হবে তার কোন নির্দিষ্ট নির্দেশিকা নেই । দ্বিতীয়ত, প্রতিক্রিয়ার জন্য লাগা সময় পরিবর্তিত হতে পারে ।
সাবান গর্ভাবস্থা পরীক্ষা: বাটির মধ্যে সাবান রাখুন, সাবানের উপর দুই টেবিল চামচ প্রস্রাব ঢালুন এবং লক্ষ্য করুন ।
ইতিবাচক লক্ষন:যদি সাবান ফেঁপে ওঠে এবং বুদবুদ প্রদর্শিত হয় তাহলে সম্ভবত আপনি গর্ভবতী ।
নেতিবাচক চিহ্ন:যদি গর্ভাবস্থা না থাকে তবে সাবান এবং প্রস্রাবের নমুনার মধ্যে কোন প্রতিক্রিয়া হবে না ।
সতর্কতা: নেই ।
সরিষার গুঁড়ো দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষা: বাথরুমে উষ্ণ জলের টবের মধ্যে সরিষা গুঁড়ো যোগ করুন, আপনার শরীরকে টবে নিমজ্জিত করুন এবং বিশ পঁচিশ মিনিটের জন্য ভিজিয়ে রাখুন । একবার সম্পন্ন হলে একটি শাওয়ার নিন, আপনাকে এখন দুই থেকে তিন দিনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে ।
ইতিবাচক লক্ষন: যেহেতু সরিষার মাসিকচক্রের প্রবাহে সহায়তা করে, আপনার এই সময়কালের দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে আপনার মাসিক শুরু হবে । যদি পিরিয়ড শুরু না হয়, তাহলে আপনি সম্ভবতগর্ভবতী ।
নেতিবাচক চিহ্ন: এই পরীক্ষার তিন দিনের মধ্যে পিরিয়ডের সূচনাটি নির্দেশ করবে যে আপনার মাসিকচক্র গর্ভাবস্থা ব্যতীত অন্যান্য কারণে বিলম্বিত হয়েছে ।
সতর্কতা: নেই ।
শ্যাম্পু দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ এই পরীক্ষা টুথপেষ্ট বা সাবান দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষার থেকে সুবিধাজনক । এর প্রধান সুবিধা হল আসলে এর জন্য কোনও বিশেষ সরঞ্জামের প্রয়োজন নেই এবং ফলাফলগুলি অবিলম্বে পাওয়া যেতে পারে ।
পদ্ধতি: একটি পরিষ্কার বাটিতে দু ড্রপ শ্যাম্পু রাখুন, এটি একটি সাবানের দ্রবণ গঠন করতে কিছু জল যোগ করুন, নমনীয়ভাবে করুন যাতে ফেনা না হয় । এখন সংগৃহীত প্রস্রাবের কয়েকটি ড্রপ যোগ করুন এবং পর্যবেক্ষণ করুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: যদি শ্যাম্পুর দ্রবণটি ফেঁপে ওঠে বা বুদবুদ গঠন করে তবে আপনি গর্ভবতী হতে পারেন এমন একটি চিহ্ন ।
নেতিবাচক চিহ্ন: যদি কোন প্রতিক্রিয়া না থাকে তবে আপনি নিরাপদে অনুমান করতে পারেন যে আপনি গর্ভবতী নন ।
সতর্কতা: ফেনা ছাড়া একটি সাবানের দ্রবণ গঠন করার জন্য শ্যাম্পু এবং জল মেশানোর সময় সতর্ক থাকতে হবে কারণ ফেনার উপস্থিতি ফলাফলে হস্তক্ষেপ করতে পারে ।
ডেটল দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ ডেটল একটি বাণিজ্যিকভাবে পাওয়া যাওয়া হালকা অ্যান্টিসেপটিক যা বাড়িতে ছোটখাট কাটা এবং পোড়ার চিকিত্সা জন্য ব্যবহার হয় । এই পণ্যটি একটি প্রাকৃতিক গর্ভাবস্থা পরীক্ষা পরিচালনা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে, কিভাবে তা এখানে বলা হল ।
পদ্ধতি: গ্লাসে ডেটলোর এক টেবিল-চামচ ঢেলে দিন, এতে প্রস্রাবের ৩ টেবিল-চামচ ঢালুন, যাতে ডেটল এবং প্রস্রাব একের তিন অনুপাতে থাকে । অপেক্ষা করুন এবং পাঁচ থেকে সাত মিনিট পর লক্ষ্য করুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: যদি প্রস্রাবটি ডেটল থেকে আলাদা করে উপরে একটি পৃথক স্তর গঠন করে তবে এর অর্থ হল আপনি গর্ভবতী ।
নেতিবাচক চিহ্ন: যদি সমাধানটি মিশ্রিত হয় এবং পৃথক না হয় তবে ফলাফলটি নেতিবাচক হয় অর্থাৎ গর্ভাবস্থা নেই ।
সতর্কতা: নেই ।
লবণ দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষালবণ, ঘরে সহজেই পাওয়া যায় এমন একটি উপাদান, প্রাকৃতিক গর্ভাবস্থার পরীক্ষার জন্য খুব কার্যকর পদার্থ । এর প্রধান সুবিধা হল এটি সবচেয়ে সস্তা নির্ভরযোগ্য পরীক্ষাগুলির একটি হিসাবে পাওয়া যায় ।
পদ্ধতি: গ্লাসে কিছু প্রস্রাবের নমুনা ঢালুন, এক বা দুই চিম্টি লবণ যোগ করুন, এবং অন্তত তিন মিনিটের জন্য রেখে দিন ।
ইতিবাচক লক্ষন: যদি লবণটি প্রস্রাবের সাথে প্রতিক্রিয়া জানায়, তবে আপনি ক্রিমের মতো সাদা জমাট বাঁধা অংশ গঠিত হতে দেখবেন; এটি গর্ভাবস্থার একটি নির্দিষ্ট চিহ্ন ।
নেতিবাচক চিহ্ন:যদি কোন প্রতিক্রিয়া হয় না, ফলাফল নেতিবাচক ।
সতর্কতা:নেই ।
ভিনগার দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ ভিনগার অ্যাসিডের একটি রূপ যা পাতলা হয় এবং এটি চীনের রান্নাঘরের মূলধারায় পরিণত হয়েছে । ভিনেগার প্রাকৃতিকভাবে গর্ভাবস্থার পরীক্ষা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে । ভিনেগারের এই পরীক্ষার জন্য, বিভিন্ন রূপে পাওয়া যায় । যাইহোক, প্লেইন সাদা ভিনেগার, কম দামে এবং কোন মুদি দোকানের মধ্যে সহজেই পাওয়া যায়, এটা যথেষ্ট ।
পদ্ধতি: কাঁচের মধ্যে কিছু ভিনেগার ঢালুন এবং ভিনেগারে প্রস্রাবের নমুনা যোগ করুন । সমাধানটি ৫ মিনিটের জন্য মিশ্রিত হতে দিন এবং ফলাফল দেখুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: ভিনেগারের রঙে কোন পরিবর্তন গর্ভাবস্থার একটি ইঙ্গিত ।
নেতিবাচক চিহ্ন: যদি রঙের কোন দৃশ্যমান পরিবর্তন না হয় তাহলে গর্ভাবস্থা নেই ।
সতর্কতা: ফেনা এড়ানোর জন্য আস্তে আস্তে ভিনেগারের মধ্যে প্রস্রাবের নমুনা ঢালুন; বুদবুদ এবং ফেনা পরীক্ষার সঠিকতাকে প্রভাবিত করবে ।
পাইন-সোল গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ পাইন-সোল একটি সাধারণ ঘরোয়া অ্যান্টিমাইকোবায়্যাল এজেন্ট । পাইন-সোলের সূঁচের মতো পাতা এবং পাইন গাছের অন্যান্য অংশ থেকে তৈরি হয় ও সোনালী বাদামী রঙের হয় । একটি পাইন-সোল গর্ভাবস্থা পরীক্ষা খুব সঠিক বলে মনে করা হয় এবং তাই খুব জনপ্রিয় ।
পদ্ধতি: গ্লাসে কিছু পাইন-সোল ঢালুন, এতে কিছু প্রস্রাবের নমুনা যোগ করুন এবং দেখুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: একটি গর্ভাবস্থার ক্ষেত্রে, পাইন-সোল রঙ বদলাবে এবং ছায়ার মতো নীলচে সবুজ হয়ে যাবে ।
নেতিবাচক চিহ্ন: রঙের কোন পরিবর্তন মানে আপনি গর্ভবতী না ।
সতর্কতা: পাইন সোল সুবাসের সাথে উপলব্ধ, এই পরীক্ষার জন্য নিয়মিত সুবর্ণ-বাদামী সংস্করণ ব্যবহার করা উচিত ।
গম এবং বার্লি দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ ডিস্টাফ গসপেলস, পনেরো শতকের ফ্রান্সের বিশ্বাসগুলির একটি, যাতে গর্ভাবস্থার পরীক্ষার রেসিপি ধারণ করে । এটি গর্ভবতী মহিলার থেকে প্রস্রাবের সঙ্গে প্রতিস্থাপিত হয়, যদি গম এবং বার্লি বীজ তিনগুণ দ্রুত অঙ্কুর গঠন করে ।
পদ্ধতি: কিছু গম এবং বার্লি বীজ একটি বাটির মধ্যে রাখুন, এই প্রস্রাবের নমুনা যোগ করুন এবং কয়েক দিনের জন্য অপেক্ষা করুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: যদি কয়েক দিনের মধ্যে বীজ অঙ্কুরিত হয়, আপনি গর্ভবতী হতে পারেন ।
নেতিবাচক চিহ্ন: বীজে কোন অঙ্কুর না থাকা মানে কোন গর্ভাবস্থা নেই ।
সতর্কতা: নেই ।
ড্যান্ডেলিয়ন পাতা দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ ড্যান্ডেলিয়ন উদ্ভিদ সহজে কোনো বাড়ির পিছনের দিকের উঠোন মধ্যে বৃদ্ধি পায় এবং সামান্য প্রচেষ্টা সঙ্গে পাওয়া যাবে । ড্যান্ডেলিয়ন পাতা ব্যবহার করে গর্ভাবস্থার পরীক্ষা অত্যন্ত সঠিক বলে মনে করা হয় এবং দীর্ঘদিনের জন্য জনপ্রিয় ।
পদ্ধতি: সরাসরি সূর্যালোক থেকে দূরে প্লাস্টিকের শীটের উপর ড্যান্ডেলিয়ন পাতা রাখুন । এখন তারা যাতে সম্পূর্ণরূপে ভিজে যায়, তার জন্য পাতাগুলির উপর প্রস্রাবের নমুনা ঢালুন । দশ মিনিটের জন্য মিশ্রণটি পর্যবেক্ষণ করুন এবং এটি অপ্রত্যাশিতভাবে ছেড়ে দেবেন না ।
ইতিবাচক লক্ষন: ড্যান্ডেলিয়ন পাতা লাল বাদামী হয়ে গেলে বা ফোসকা বা গুটি তৈরি হলে এটি গর্ভাবস্থার একটি চিহ্ন ।
নেতিবাচক চিহ্ন: যদি পাতাগুলিতে কোন দৃশ্যমান পরিবর্তন না থাকে তবে আপনি গর্ভবতী নন ।
সতর্কতা:শুধুমাত্র তাজা ফলিত পাতা ব্যবহার করুন, পুরোনো পাতা এই পরীক্ষা সঠিকতাকে প্রভাবিত করতে পারে ।
ব্লিচিং পাউডার দিয়ে গর্ভাবস্থা টেস্ট
ব্লিচিং পাউডার, লন্ড্রির জামাকাপড় কাচা এবং টয়লেট পরিষ্কার করার জন্য ব্যবহৃত একটি পরিষ্কারকারী এজেন্ট, গর্ভাবস্থার জন্য পরীক্ষা করার একটি কার্যকর পদার্থ । ব্লিচিং পাউডারের সুবিধা হল যে ফলাফল মোটামুটি দ্রুত দেখা যেতে পারে ।
পদ্ধতি: গ্লাসে ব্লিচিং পাউডার যোগ করুন, গ্লাসে প্রস্রাব নমুনা ঢালুন এবং অপেক্ষা করুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: যদি অবিলম্বে একটি ফেনা সহ গেঁজে ওঠার শব্দ শুনতে পান এবং প্রচুর বুদবুদ ও ফেনা উঠতে দেখেন তবে এটি গর্ভাবস্থার একটি শক্তিশালী ইঙ্গিত ।
নেতিবাচক চিহ্ন: দ্রবণে বুদবুদ কোন উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া ছাড়া স্থায়ী হয় তাহলে কোন গর্ভাবস্থা নেই ।
সতর্কতা: প্রস্রাব এবং ব্লিচিং পাউডারের প্রতিক্রিয়ায় উত্পাদিত ধোঁয়া বিষাক্ত, ইনহেলেশন এড়াতে দূরত্ব বজায় রাখুন ।
বেকিং সোডা দিয়ে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ বেকিং সোডা বা সোডিয়াম বাইকারবোনেট একটি উপাদান যা ব্যাপকভাবে বেকিংয়ে ব্যবহৃত হয় । এটা খামিরবিহীন রুটি তৈরীর জন্য বিশেষ করে দরকারী । এটি হতে পারে হিসাবে বেকিং জন্য অবিশ্বাস্য, বেকিং সোডা এছাড়াও বাড়িতে গর্ভাবস্থার পরীক্ষা করতে ব্যবহার করা যেতে পারে ।
পদ্ধতি: একটি বাটির মধ্যে কিছু বেকিং সোডা রাখুন, এটির উপর প্রস্রাবের নমুনা ঢালুন এবং দেখুন ।
ইতিবাচক লক্ষন: অনেক বুদবুদ উঠলে এবং গেঁজে ওঠার মাধ্যমে একটি প্রতিক্রিয়া থাকলে, আপনি গর্ভবতী ।
নেতিবাচক চিহ্ন: খুব কম বুদবুদ থাকলে কোন গর্ভাবস্থা নেই ।
সতর্কতা: এই পরীক্ষা তুলনামূলকভাবে নিরাপদ এবং প্রস্রাবের সাথে বেকিং সোডা প্রতিক্রিয়ায় কোনও ধোঁয়া ক্ষতিকর গ্যাস উত্পন্ন করবে না ।
প্রস্রাব সংরক্ষণ করে গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ গর্ভাবস্থার পরীক্ষা করার জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন এমন বাড়ির পদার্থ এবং পণ্যগুলির একটি বিস্তৃত তালিকা রয়েছে । তবে একা প্রস্রাবই বাড়িতে গর্ভাবস্থার পরীক্ষা করতে যথেষ্ট । একটি জারে রেখে পরীক্ষা করা প্রস্রাব পরীক্ষার ইতিহাসে সবচেয়ে সাধারণভাবে ব্যবহৃত পরীক্ষা ।
পদ্ধতি:একটি গ্লাস জারের মধ্যে প্রথম প্রস্রাবের একটি নমুনা সংগ্রহ করুন এবং এক দিনের জন্য দাঁড়ান ।
ইতিবাচক লক্ষন: যদি আপনি চব্বিশ ঘন্টা পড়ে নমুনার পৃষ্ঠের উপর পাতলা ফিল্ম বা স্তর লক্ষ্য করেন তবে গর্ভাবস্থার একটি শক্তিশালী সম্ভাবনা রয়েছে ।
নেতিবাচক চিহ্ন: যদি এমন স্তর না থাকে তবে আপনি গর্ভবতী নন ।
সতর্কতা: এটি একটি নিরাপদ পরীক্ষা এবং অনুসরণ করার জন্য কোন সুরক্ষা প্রোটোকলের প্রয়োজন হয় না ।
টুনা ও ভিনেগার গর্ভাবস্থা পরীক্ষাঃ ঘরে বসে গরভাবস্থার সবচেয়ে সঠিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য একটি পরীক্ষা হল, টুনা এবং ভিনগার গর্ভাবস্থার পরীক্ষা, এর সঠিক ফলাফল প্রদানে সর্বোচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে ।
পদ্ধতি: গ্লাস জারের মধ্যে টিনজাত টুনা থেকে কিছুটা রস বের করে নিন, সাদা ভিনেগারের সমান অংশ যোগ করুন, মিশ্রণ করুন এবং রুমের তাপমাত্রায় একদিন থাকতে দিন । পরের দিন দিনে প্রথম প্রস্রাবের একটি নমুনা যোগ করুন ।
ইতিবাচক লক্ষন:মিশ্রণ গাঢ় সবুজ রঙে সক্রিয় হলে এটি আপনি গর্ভবতী তা নির্দেশ করে ।
নেতিবাচক চিহ্ন: হলুদ রঙের হলে আপনি গর্ভবতী না তা ইঙ্গিত করবে ।
সতর্কতা: নেই ।
ঘরোয়া গর্ভাবস্থা পরীক্ষার সঠিকতা বাড়ানোর টিপস
সাধারণ DIY গর্ভাবস্থা পরীক্ষা প্রস্রাবের এইচসিজি-র উপস্থিতি নির্ধারণ করার একটি ভাল উপায় । পরীক্ষার সঠিকতা বাড়ানোর জন্য কিছু মৌলিক পদ্ধতি এবং সতর্কতা অবলম্বন করা দরকার ।
এই পরীক্ষাগুলির জন্য ব্যবহৃত সকল বাটি, জার, কাপ বা অন্য কোনও বোতল পরিষ্কার এবং অদূষিত হওয়া উচিত ।
পরীক্ষার জন্য সংগৃহীত প্রস্রাবের নমুনাটি সকালে আপনার প্রথম প্রস্রাব হওয়া উচিত । প্রথম প্রস্রাবটিতে এইচসিজি হরমোনের বেশি ঘনত্ব থাকে যা সঠিকতার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ।
আদর্শতঃ, যখন আপনি জেগে উঠবেন তখন সকালেই পরীক্ষা করা উচিত ।
পরীক্ষার জন্য সংগৃহীত প্রস্রাবের পরিমাণ যদি প্রয়োজন হয় তবে পুনরাবৃত্তি পরীক্ষার জন্য যথেষ্ট হওয়া উচিত ।
ব্যবহৃত কোন পরীক্ষা নিশ্চিত করতে তিনবার পর্যন্ত পুনরাবৃত্তি করা যেতে পারে ।
কিছু পরীক্ষার প্রতিক্রিয়ার সময় বিলম্ব হতে পারে, তাড়াহুড়ো করবেন না এবং প্রতিক্রিয়া ঘটতে যথেষ্ট সময় দিন ।
এই পরীক্ষাগুলি কি ১০০% সঠিক?
সহজ উত্তর হল ‘না’! DIY গর্ভাবস্থা পরীক্ষা এক শতাংশ সঠিক হয় না । যদিও এই পরীক্ষাগুলি বাণিজ্যিকভাবে উপলভ্য গর্ভাবস্থার পরীক্ষার কিটগুলির মতোই, তবে ফলাফলগুলি বিভিন্ন কারণে অযথাযথ হতে পারে ।
এর সাথে যুক্ত কিছু কারণ হল এই পরীক্ষাগুলির জন্য কোনও সুস্পষ্ট নির্দেশিকা নেই । প্রস্রাবের নমুনা ও বাকি উপাদান ব্যবহার করার জন্য সঠিক অনুপাতের কোন নির্দিষ্ট নির্দেশিকা নেই । অধিকন্তু, উপাদানগুলির পরিমাণ এবং গুণমান প্রয়োজনীয় প্রতিক্রিয়াগুলির সময়টি বিলম্বিত করতে পারে ।
DIY গর্ভাবস্থা পরীক্ষার ফলাফল নির্বিশেষে ডাক্তারের কাছে একবার যাওয়া উচিত ।
DIY গর্ভাবস্থা পরীক্ষা গর্ভাবস্থা পরীক্ষার জন্য বাণিজ্যিকভাবে উপলব্ধ কিটের আগমনের আগে দীর্ঘ সময় ধরে প্রচলিত হয়ে আসছে । এই পরীক্ষা গোপনীয়তা রাখতে এবং সম্ভাব্য বিব্রতকর পরিস্থিতিকে এড়ানোর জন্য খুব দরকারী । এই পরীক্ষাগুলি কিন্তু আসলে, এক শতাংশ সঠিক নয় । বাড়িতে গৃহীত প্রাকৃতিক গর্ভাবস্থার পরীক্ষা, যদিও, অপরিকল্পিত গর্ভধারণগুলি আরোপ করতে পারে এমন উদ্বেগের মোকাবেলা করতে খুব উপকারী হতে পারে । এই পরীক্ষা পরিচালনা এবং উপাদানগুলির প্রস্তুত প্রাপ্যতা তাদের একটি খুব সুবিধাজনক বিকল্প করে তোলে । সংগৃহীত তথ্য সূত্র banglaparenting ১৫টি সহজ এবং নির্ভরযোগ্য ঘরে নিজে করার মতো (DIY) গর্ভাবস্থা পরীক্ষা
ডায়বেটিস টাইপ টু-ই বিভিন্ন ধরনের ডায়বেটিসের মধ্যে সবথেকে বেশি ছড়িয়ে পড়ছে। ডায়বেটিস থেকে জন্ম নিতে পারে অন্য নানা ধরনের রোগ। কাজেই এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা অত্যন্ত জরুরি।
কোন কোন লক্ষণ দেখে বুঝতে পারবেন যে আপনি ডায়বেটিসে আক্রান্ত? কিংবা কোনো পরীক্ষা ছাড়াই কিভাবে বুঝতে পারবেন আপনার ডায়াবেটিস হয়েছে?
জার্নাল অফ ডায়বেটিসে প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে ডাক্তার জাখারি ব্লুমগার্ডেন আর গুয়াং নিংগ এই প্রশ্নের উত্তরে জানাচ্ছেন ডায়বেটিসের উপসর্গগুলির কথা। আসুন, আমরাও জেনে নিই—
১. অতিরিক্ত খিদে বোধ : যখন রক্তে চিনির মাত্রা বৃদ্ধি পায়, তখন শরীরকে সচল রাখার জন্য অতিরিক্তি খাদ্যের প্রয়োজন হয়। ফলে খিদেও পায় বেশি পরিমাণে।
২. ক্লান্তি বোধ : ব্লাড সুগার বেড়ে গেলে শরীর ক্লান্ত হয় তাড়াতাড়ি।
৩. ঘন ঘন টয়লেটে যাওয়া কিংবা গলা শুকিয়ে যাওয়া : শরীরকে অতিরিক্ত গ্লুকোজ থেকে মুক্তি দেয়ার জন্য কিডনিকে বেশি খাটতে হয়। ফলে স্বাভাবিকের তুলনায় ঘন ঘন মূত্রত্যাগ করার প্রয়োজন বোধ হয়। একই সঙ্গে এই ক্ষতিপূরণ করার জন্য পানিও বেশি খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়।
৪. চামড়া শুকিয়ে যাওয়া এবং চুলকানি দেখা দেয়া : রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিকভাবে না হওয়ার কারণে ত্বক শুকিয়ে যায় দ্রুত এবং শুষ্কতার কারণেই ত্বকে চুলকানির অনুভূতি হয়।
৫. দৃষ্টি অস্পষ্ট হয়ে আসা : দীর্ঘদিন হাই ব্লাড সুগার থাকলে চোখের দৃষ্টি অস্পষ্ট হয়ে আসে।
৬. কোনো ঘা বা ক্ষত সারতে সময় নেয়া : ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পেলে রক্তসঞ্চালনের স্বাভাবিকতা ব্যাহত হয়। তার ফলে শরীরে কোনো ঘা বা ক্ষত দেখা দিলে তা চট করে সারতে চায় না।
৭. ফাংগাল ইনফেকশন : ব্লাড সুগার বৃদ্ধি পেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। পরিণামে শরীরে বাসা ফাংগাস বা ইস্ট ঘটিত ইনফেকশন বাসা বাঁধার আশঙ্কা বাড়ে। সংগৃহীত তথ্য সূত্র- chandpurtimes- ঘরে বসে পরীক্ষা করুন...
সাবধান, ইসলাম ধর্মে মদ হারাম। ভুলেও এই কাজ করবেন না।
নেশা সম্পর্কে কোরআনের আয়াত -
ওহে যারা ঈমান এনেছ! মদ, জুয়া, মুর্তিপূজার বেদী এবং ভাগ্য নির্ণায়ক তীর তো ঘৃন্য বস্তু, শাইতানের কাজ। অতএব তোমরা সব বর্জন কর যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। [সূরা মায়িদা-৯০]
শাইতান তো তোমাদের মাঝে শত্রুতা ও বিদ্বেষ ঘটাতে চায় মদ ও জুয়ার মাধ্যমে এবং তোমাদের বাধা দিতে চায় আল্লাহর স্মরণ থেকে ও সালাত থেকে। তবুও কি তোমরা নিবৃত্ত হবেনা? [সূরা মায়িদা-৯১]
> সাবধান দাজ্জাল আসছে ঈমান বাঁচাও।
মদ খাওয়া নিয়ে হাদিস/ নেশা সম্পর্কে হাদিস-
নবী করীম (সাঃ) বলেছেন: যে ব্যক্তি দুনিয়ার মদ পান করেছে এরপর সে তা থেকে তওবা করেনি সেই ব্যক্তি আখিরাতে তা থেকে বঞ্চিত থাকবে। [বুখারী ৫১৬২-আ,ই, উমর (রাঃ) , [তিরমিযী ১৮৬৭]
আয়িশা (রাঃ) বলেন, নবী করীম (সাঃ) বলেছেন: সব নেশা যাতীয় পানীয়ই হারাম। [বুখারী ৫১৭২, তিরমিযী ১৮৬৯, মুসলিম ৫০৪১]
নবী করীম (সাঃ) বলেছেন: আমার উম্মতের মাঝে অবশ্যই এমন কতগুলো দলের সৃষ্টি হবে যারা ব্যাভিচার, রেশমী কাপড়, মদ ও বাদ্য যন্ত্রকে হালাল জ্ঞান করবে। [বুখারী ৫১৭৬-আ, ই, গানাম আশারী (রাঃ )]
মদ পানের ভয়াবহতা সম্পর্কে নবী করীম (সাঃ) এর সতর্কবানী:
ঘরে বসে কম্পিউটার শিখুন
কম্পিউটার এখন সঙ্গী। সঙ্গী না বলার উপায় কি, চাকরী করতে গেলে এখন কম্পিউটার জানা আবশ্যক। কম্পিউটার জানা না থাকলে কত বড় সমস্যা অনুমান করতে পারতেছেন। কম্পিউটার চাড়া এখন কোন অফিস আদালত চলে না। কম্পিউটার এর বিকল্প হইতো মোবাইল দিয়ে হচ্ছে, তারপরেও কম্পিউটার এর মান অফিস আদালতে ঠিক একই আছে। তাই আপনিও ঘরে বসে কম্পিউটার শেখার নিয়ম জেনে নিন। ইউটিউব ভিডিও দেখে কম্পিউটার শিখুন। ইউটিউবে খুজ করে দেখুন কম্পিউটার শেখার বেসিক কোর্স গুলো। কম্পিউটার শিক্ষা এখন চাকরির জন্য বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা। এই জন্য আপনিও কম্পিউটার শিক্ষা গ্রহন করুন। দেখবেন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান শিখাতে চাই লিপ্লেট প্রচার করে যাচ্ছে। ঐ সব প্রতিষ্ঠান থেকে ও কম্পিউটার শিখতে পারেন অথবা অনলাইন থেকে কম্পিউটার শিক্ষা টিউটোরিয়াল ভিডিও বা পিডিএফ সমূহ। আবার যে সকল প্রতিষ্ঠান ট্রেডিং কোর্স করায় ওখান থেকেও শিখতে পারেন। এছাড়া আপনার যদি কম্পিউটার থাকে তার সাথে ইন্টারনেট সংযুক্ত করে ঘরে বসে কম্পিউটার শিখুন বা মোবাইল নেট থেকেও শিখতে পারেন।
ঘরে বসে ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করা যায় ব্যাখ্যা করো
ঘরে বসে ডাক্তারের পরামর্শঃ বর্তমান বিশ্ব এখন হাতের মুঠোয় যে যেখানে আছেন বা থাকেন চোখের নিমিষে এখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির ব্যবহার করে ঘরে বসে ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করা যায় ।
এখন সবাই কমবেশি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যাবহার করে। যেমন সবার প্রিয় ও পরিচিত ফেসবুক, টুইটার, মোবাইল, কম্পিউটার, স্মার্টফোন ইত্যাদি অনলাইন বা স্মার্টফোন মাধ্যমে যুক্ত হয়ে সব ধরনের খবর বিস্তারিত আদান প্রধান বা শেয়ার করে ডাক্তারের চিকিৎসা গ্রহণ করা যায়।
নিম্নলিখিত বিষয়গুলি step by step আলোচনা করা হবে।
ঘরে ঘরে চাকরি
ঘরে ঘরে চশমা
ঘরে ঘরে চাঁদের আলো
ঘরে ঘরে চুরি
ঘরে ঘরে ভাঙ্গা চালা
ঘরে বসে ছোটখাটো ব্যবসা আইডিয়া
ঘরে বসে ছোট ব্যবসা
ঘরে বসে ছেলেদের ফেসিয়াল
ঘরে বসে জন্ম নিবন্ধন
ঘরে বসে জব
ঘরে বসে জিম করার পদ্ধতি
ঘরে বসে জেনারেটর তৈরি
ঘরে বসে জিডি করুন
ঘরে বসে ট্রেনের টিকেট
ঘরে বসে টাকা রোজগার
ঘরে বসে গোল্ড ফেসিয়াল করার নিয়ম
ঘরে বসে গোলাপ জল তৈরি
ঘরে বসে গান
ঘরে বসে গিটার শেখা
ঘরে বসে গান শেখার উপায়
ঘরে বসে ভিডিও গান
ঘরে ঘরে বসে
ঘরে বসে খুচরা পণ্য বিক্রয়ের পদ্ধতি কি
ঘরে বসে খাবার
ঘরে বসে মাছের খাবার তৈরি
ঘরে বসে খেলার নাম
ঘরে বসে মজার খেলা
বাংলা সাইট থেকে আয়
ঘরে বসে কিভাবে টাকা আয় করা যায়
ঘরে বসে কিভাবে উপার্জন করা যায়
আয় করুন ঘরে বসে
ঘরে বসে টাকা আয় করতে চাই
ঘরে বসে অনলাইনে চাকরি
ঘরে বসে কারিগরি শিক্ষা/ ঘরে বসে কারিগরি শিক্ষা রুটিন
ঘরে বসে অনলাইন ইনকাম
ঘরে বসে কি কাজ করা যায় বা ঘরে বসে কি ব্যবসা করা যায় ? ঘরে বসে অনলাইন ব্যবসা করা যায়।
ঘরে বসে কাপড়ের ব্যবসা
ঘরে বসে আয় করুন ১৫০০০-২০০০০ টাকা প্রতি মাসে
ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে আয় করুন একটি অ্যাপ ব্যবহার করে।
ঘরে বসে বিকাশ একাউন্ট খোলার নিয়ম
ঘরে বসে ব্যাংক একাউন্ট খোলা
ঘরে বসে ব্যায়াম
ঘরে বসে ব্যায়াম করা
ঘরে বসে ব্যায়াম করার নিয়ম
ঘরে বসে ব্যায়াম করার পদ্ধতি
ঘরে বসে করোনা চিকিৎসা
ঘরে বসে কি খেলা যায়
ঘরে বসে তৈরি করুন সাউন্ড সিস্টেম কাপিয়ে দিন এলাকা
ঘরে বসে ত্বকের যত্ন
ঘরে বসে তৈরি করুন
ঘরে বসে পুরুষাঙ্গ বড় করার উপায়
ঘরে বসে পার্ট টাইম জব
ঘরে বসে প্রাকৃতিক উপায়ে ফেসিয়াল
ঘরে বসে পরীক্ষা
ঘরে বসে পার্লারের মতো সাজ
ঘরে বসে ফেসিয়াল
ঘরে বসে ফেসিয়াল করার পদ্ধতি
ঘরে বসে ফাউন্ডেশন তৈরি
ঘরে বসে ফর্সা হওয়ার উপায়
ঘরে বসে ফেয়ার পলিশ করার নিয়ম
ঘরে বসে ফুচকা তৈরি করা
ঘরে বসে মোবাইলে আয়
ঘরে বসে মহিলাদের ব্যবসা
ঘরে বসে যেভাবে পাওয়া যাবে এইচএসসির ফল
ঘরে বসে রকেট একাউন্ট খোলার নিয়ম
ঘরে বসে রাখি বানানো
ঘরে বসে রোবট তৈরি
ঘরে বসে লাভজনক ব্যবসা
ঘরে বসে লিখে আয়
ঘরে বসে লিপস্টিক বানানো
ঘরে বসে লিপস্টিক তৈরি করা
ঘরে বসে লাইট তৈরি করা
ঘরে বসে ডিপিএড অনুশীলন
ঘরে বসে ড্যান্স শিখুন