স্বপ্ন নিয়ে কিছু মজার তথ্য
মাসিকের সময় স্ত্রী সহবাস করলে কি হয়? কি করলে কি হয়
* রক্তপাত তুলনামূলক ভাবে বেশি হতে পারে।
* দেহ অপবিত্র লাগে বিধায় মানসিক অরুচি সৃষ্টি হতে পারে।
* পুরুষ লিঙ্গে রক্ত লেগে যৌনমিলনে তার অরুচি জন্মাতে পারে।
* পুরুষের কোন রোগ (Sexual transmited disease) থাকলে এসময় অতিদ্রুত নারী যোনিতে ছড়িয়ে পড়ে।
* তেমনি নারীদেহেও কোন রোগ (Sexual transmited disease) থাকলে পুরুষ দেহে দ্রুত ছড়াতে পারে।
* জরায়ু মুখ ঘোরে যেতে পারে, যা পরবর্তীতে মারাত্মক কুফল বয়ে আনতে পারে।
ইসলামের দৃষ্টিতে এসময় যৌন মিলন হারাম।
পবিত্র কুরআ’ন এ আল্লাহ তায়ালা বলেন-
দুধের অভাব পূরণ করে যে খাবার খেলে
চিরতরুণ ভাব দরে রাখতে সুস্থ থাখুন ও চিরতরুণ থাকার করনীয় কি ?
খতিয়ান কি? CS(সি এস)/ RS(আর এস)/ SA(এস এ)/ PS(পি এস)/ BS(বি এস/ সিটি জরিপ/ দিয়ারা জরিপ- সি.এস. জরিপ/ পেটি/ পর্চা/ চিটা/ দখলনামা/ বয়নামা/ জমাবন্দি/ দাখিলা/ হুকুমনামা / জমা খারিজ/ মৌজা
- CS(সি এস) -Cadastral Survey (1888)
- RS(আর এস) -Revitionel Survey
- SA(এস এ)- (1956)
- PS(পি এস) – Pakistan Survey
- BS(বি এস)- Bangladesh Survey (1990)
- সিটি জরিপ – City Survey
- দিয়ারা জরিপ সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)
জমির নামজারি বা মিউটেশান কি
জমির মিউটেশন বা নামজারি কিঃ মিউটেশন বা নামজারি হচ্ছে জমিসংক্রান্ত বিষয়ে মালিকানা পরিবর্তন করা। জমি হস্তান্তর হলে খতিয়ানে পুরোনো মালিকের নাম বাদ দিয়ে নতুন মালিকের নাম প্রতিস্থাপন করানোই হচ্ছে মিউটেশন বা নামজারি। নানা কারণে মালিকানা বদল হতে পারে। উত্তরাধিকার, বিক্রয়, দান, খাসজমি বন্দোবস্তসহ বিভিন্ন ধরনের হস্তান্তরের কারণে মালিকানা বদল হয়। কিন্তু মিউটেশন না করানো হলে মালিকানা পূর্ণ দাবি করার ক্ষেত্রে অনেক জটিলতা তৈরি হয়।
নামজারির গুরুত্বঃ নামজারির গুরুত্ব অনেক। যেমন, খতিয়ান সংশোধনের ক্ষেত্রে কাজে লাগে। রেকর্ড সংশোধনের নামজারির আবেদন মঞ্জুর করার যে আদেশ তা মালিকানার হালনাগাদ রেকর্ড। নামজারির মাধ্যমে জমির আগের জোতজমা থেকে খারিজ (কর্তন) হয়ে আবেদনকারীর নামে নতুন হোল্ডিং বা জোতের সৃষ্টি করে। না হলে আগের মালিকের নামেই থেকে যায়। এতে করে আগের মালিক বিভিন্ন সুবিধা ও জালিয়াতির সুযোগ পান। মূলত মিউটেশন বা নামজারির প্রক্রিয়া ভূমি উন্নয়ন কর বা খাজনা আদায়ের লক্ষ্যেই প্রবর্তন করা হয়েছিল। ভূমি অফিসে ভূমি করের জন্য নতুন হিসাব নম্বর খোলা হয়।
নতুন দম্পতিরা জন্মনিয়ন্ত্রণ করবেন কিভাবে? জন্মনিয়ন্ত্রণের বিভিন্ন পদ্ধতি
নতুন দম্পতিরা জন্মনিয়ন্ত্রণ করবেন কিভাবে? নবদম্পতি কিংবা নতুন বিয়ে হওয়া স্বামী স্ত্রীদের কী ধরনের জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি নিলে ভালো হবে। অথবা
দুই সন্তানের বাবা-মা, বর্তমানে জন্মনিয়ন্ত্রণে কোনো পদ্ধতিতে যেতে চান। ইত্যাদি। বাংলাদেশে জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতিগুলোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার বড়ি ও কনডম। কিন্তু এর বিকল্প কী আছে জেনে নিন
প্রাকৃতিক নিয়মে ফ্যামিলি প্ল্যানিং: ন্যাচারাল বা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে ফ্যামিলি প্ল্যানিং করা বেশ সুবিধাজনক। তিনভাবে ন্যাচারাল ফ্যামিলি প্ল্যানিং করা যায়। তার মধ্যে সেফ পিরিয়ড গণনা করে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করা অনেক কাপলের জন্য বেশ আকর্ষণীয় মনে হতে পারে। এ পদ্ধতিতে মহিলাদের পিরিয়ডের নিরাপদ সময় গণনা করা হয়।
সাধারণত মাসিক শুরু হওয়ার আগের নয়দিন, মাসিকের দিনগুলো এবং মাসিক পরবর্তী চারদিন নিরাপদ সময়ের অন্তর্গত। এ সময়ে দৈহিক মিলন হলেও গর্ভপাত সঞ্চারণের কোনো ঝুঁকি থাকে না। উল্লেখ্য, পিরিয়ডের সময় দৈহিক মিলন ইসলাম ধর্মে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। তাছাড়া বৈজ্ঞানিক দিক থেকেও এটা গ্রহণযোগ্য নয়। সে কারণে মাসিক শুরুর আগের নয়দিন এবং মাসিক পরবর্তী চারদিনেই সেফ পিরিয়ড বা নিরাপদ সময় হিসেবে গণ্য করতে হবে। অঙ্কের হিসেবেও নিরাপদ সময় বের করা যায়। ধরুনদুনিয়া ধ্বংস করে দেওয়ার চেয়েও আল্লাহর কাছে ঘৃণিত কাজ হলো মানুষ হত্যা করা
‘আশরাফুল মাখলুকাত’ বা সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে
জামের গুনাগুন
লেবু এর উপকারিতা
lemon |
গ্রীষ্মের গরমে লেবুর শরবত খাইতে কে না ভালবাসে। টক মিষ্টি স্বাদে ভয়া লেবুর উপকারী গুণাগুণ মানুষের অজানা নেই। এই সাধারণ ফলটি কিন্তু পুষ্টিগুণে টেক্কা দিতে পারে যেকোনো ফলকে। এর মাঝে একটা প্রধান উপকারিতা হলো ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ইত্যাদির তৈরি করা রোগ বালাই দূরীকরণ এবং শরীরের সার্বিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি। আরেকটা হলো হজম শক্তি বাড়ানো এবং যকৃৎ পরিষ্কারের মাধ্যমে ওজন কমানোর ক্ষমতা। লেবুতে সাইট্রিক এসিড-এর পাশাপাশি আরও রয়েছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, বায়োফ্লাভোনোয়েড, পেক্টিন এবং লিমোনিন।
lemon juice |
লেবুর রসের উপকারিতা
ডাইইউরেটিক হিসেবে কাজ করেঃ শরীরে মূত্রের পরিমাণ বৃদ্ধি করে এবং এর মাধ্যমে খুব দ্রুত ক্ষতিকর এবং বিষাক্ত পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এছাড়া মূত্রনালীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতেও এটি সহায়ক।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় : লেবুতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও লৌহ, যা ঠাণ্ডাজ্বর জাতীয় রোগের বিরুদ্ধে ভীষণ কার্যকর। এতে আরও আছে পটাসিয়াম, যা মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুকে সক্রিয় রাখে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। এতে থাকা অ্যাসকরবিক এসিড প্রদাহ দূর করে এবং অ্যাজমা বা এ জাতীয় শ্বাসকষ্টের সমস্যা কমায়। এছাড়াও কফ কমাতে সাহায্য করে লেবু।
শরীরের পিএইচ মাত্রা ঠিক রাখে : এর অর্থ হলো শরীরের অম্ল-ক্ষারকের মাত্রা ঠিক রাখে লেবু। লেবু হজম হয়ে যাবার পর কিন্তু আর অম্লীয় থাকে না, ক্ষারীয় হয়ে যায়। ফলে এটি রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের অম্লতা বাড়তে দেয় না। অম্লতা বেড়ে গেলেই দেখা দেয় রোগ।
ত্বক পরিষ্কার করে : ত্বকের কুঞ্চন এবং দাগ দূর করে লেবুতে থাকা বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। স্বাস্থ্যোজ্জ্বল ত্বকের জন্য খুব দরকারি হল ভিটামিন সি। ব্রণ বা অ্যাকনি সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া এটি দূর করে। আর ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতেও এটি কার্যকরী।
আপনার মন ভালো করে দেয় : সকালেই প্রাণচাঞ্চল্য বাড়িয়ে দিতে এর জুড়ি নেই। খাবার থেকে শক্তি শোষণের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয় লেবু। আর এর গন্ধে আপনার মন ফুরফুরে হয়ে উঠবে নিমিষেই। দুশ্চিন্তা এবং বিষণœতা দূরীকরণেও এটি অসামান্য।
ক্ষতস্থান সেরে ওঠার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে ক্ষতস্থান সেরে তুলতে সাহায্য করে অ্যাসকরবিক এসিড। আর হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখতেও এটি সহায়ক। স্ট্রেস এবং যে কোনো ধরণের ব্যথার উপশম করে ভিটামিন সি।
নিঃশ্বাসে আনে তরতাজা ভাব : লেবুর রস নিঃশ্বাসে সতেজতা আনা ছাড়াও, এভাবে গরম পানির সাথে লেবুর রস পানে দাঁতের ব্যথা এবং জিঞ্জিভাইটিসের উপশম হয়। তবে এটা পানের পরপরই দাঁত ব্রাশ করবেন না, কারণ সাইট্রিক এসিড দাঁতের এনামেল ক্ষয় করে ফেলে। আগে দাঁত ব্রাশ করে তারপর এটা পান করা ভালো। আর লেবুপানি পান করার পর বিশুদ্ধ পানি খেতে পারেন এক গ্লাস।
শরীরে তরলের পরিমাণ ঠিক রাখে : রাতে ঘুমানোর সময়ে যে পানি খরচ হয় সেটা পূরণ হয়ে যায় সকাল সকাল এই এক গ্লাস লেবু পানি পানের মাধ্যমে।
ওজন কমাতে সহায়ক : লেবুতে প্রচুর পরিমাণে পেক্টিন থাকে। আঁশজাতীয় এই পদার্থ ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে রাখে। ফলে ওজন কমে। গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের খাবারে এমন অম্লজাতীয় খাবার কম থাকে তাদের ওজন বাড়ে বেশি।
লেবুর ক্ষতিকর দিক
অতিরিক্ত ওজন যে ক্ষতিকর, এ নিয়ে কোনও দ্বিমত নেই। তাই অনেকেই ডায়েট এবং কসরত করে ওজন কমানোর চেষ্টা করেন। কেউ আবার খালি পেটে লেবু ও কুসুম গরম পানি খেয়ে চর্বি কাটানোর চেষ্টাও করেন। কিন্তু খালি পেটে গরম পানিতে লেবু খাওয়ার ক্ষতিকর দিক গুলো জানেন তো?
গরম পানিতে লেবুর রস দেওয়া মাত্র এর ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়। সুতরাং আপনার শরীরে কোনও প্রকার ভিটামিন সি প্রবেশ করছে না।
এ অবস্থায়, লেবু তো খাচ্ছেনই এই ভেবে যদি অন্য ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খাওয়া বন্ধ করে দেন, তাহলেই বিপত্তি। সহজেই আপনার শরীর ভিটামিন সি এর ঘাটতিতে পড়তে পারে।
গরম পানিতে সাইট্রিক অ্যাসিডের কার্যক্ষমতা বেড়ে যায়। খালি পেটে গরম পানিতে লেবু খেলে তাই এসিডিটি বেড়ে যেতে পারে।
দাঁতের এনামেলের মারাত্মক ক্ষতি হয়। লেবুর টকে দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়। তবে তা আরও ক্ষতিগ্রস্ত হয় গরম পানির সঙ্গে সাইট্রিক এসিড যখন খাওয়া হয়। এতে দ্রুত দাঁত নষ্ট হতে থাকে।
আবার স্থুলকায় হওয়ার পরেও যাদের ব্লাড প্রেসার লো, তাদের প্রেসার আরও লো করে দেয় এই লেবু গরম পানি। লেবু গরম পানি খাওয়ার পর পর পেট ভরে খাবার না খেলে পেটে ব্যথা শুরু হতে পারে।
লেবু পানির ক্ষতিকর দিকও আছে। অতিরিক্ত লেবু পানি খাওয়ার কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে পেট ফাঁপাসহ নানান ধরনের সমস্যা ও অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে। অতিরিক্ত লেবু ও লেবুর শরবত পানের ফলে পেটে ব্যথা এবং তল পেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। লেবুর শরবত বেশি পান করলে কিছুটা দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে।অতিরিক্ত লেবু পানি খাওয়ার কারণে পেটে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এতে পেট ফাঁপাসহ নানান ধরনের সমস্যা ও অস্বস্তি অনুভূত হতে পারে। অতিরিক্ত লেবু ও লেবুর শরবত পানের ফলে পেটে ব্যথা এবং তল পেটে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। লেবুর শরবত বেশি পান করলে কিছুটা দুর্বলতা অনুভূত হতে পারে
হাঁসির গল্প- শালি দুলাভাই (বিপদ ও দোষ)
শালিঃ বলতে পারবেন কি, এমন একটা বিপদের নাম ??? যা থেকে উদ্ধার হলেও বিপদ না হলেও বিপদ !!!!
দুলাভাইঃ হেহেহেহাহাহা, শাড়ীতে আগুন লাগলে। যা খুললেইও বিপদ না খুল্লেও বিপদ।
শালি উপযুক্ত উত্তর পেয়ে দুলাভাইয়ের গালে চুম্মম্মম্মম্মা দিয়ে দিল দূর।
ইসলামে সম্পত্তি বন্টন আইন (মাতা বা পিতার মৃত্যুর পর তার রেখে যাওয়া সম্পত্তি বন্টন )
মাতা বা পিতার মৃত্যুর পর সন্তানদেও বরাদ্ধ ক্রিত অংশ অবধারিত হক এবং ভাগ বুঝে নেওয়ার পূর্বে সন্তনদের মধ্যে কোন ভাই ও বোনের মৃত্যে হলে সেই ভাই ও বোনের অংশ তাদের সন্তানদের প্রাপ্য। ঐ সন্তানেরা এতীম। এ জানা সত্যে অনেকেই দেশীয়, সামাজিক বা নিজস্ব তৈরী পারিবারের আইনে এতীম সন্তানদের ও মৃতের স্ত্রীর প্রাপ্য থেকে বঞ্চিত করেন এবং আল্লাহতালার বর্ণিত সম্পত্তি বন্টনের আদেশকে মিথ্যারোপ করেন, যেনে রাখুন আল্লাহতালার আদেশের মিথ্যারোপ করা এক অমার্জনীয় গুনাহ যার শাস্তি কঠোর। আল্লাহতালা সূরা আন-নিসা আয়াত ৪:১০ বলেন যারা এতীমদের অর্থ -সম্পদ অন্যায়ভাবে খায়, তারা নিজেদের পেটে আগুনই ভর্তি করেছে এবং সত্তরই তারা অগ্মিতে প্রবেশ করবে।
আল্লাহতালা আরো বলেছেন (সূরা আন নিসা ৪:১৩) এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে কেউ আল্লাহ ও রসূলের আদেশমত চলে, তিনি তাকে জান্নাত সমূহে প্রবেশ করাবেন, যেগুলোর তলদেশ দিয়ে স্রোতস্বিনী প্রবাহিত হবে। তারা সেখানে চিরকাল থাকবে। এ হল বিরাট সাফল্য।
(সূরা আন নিসা আয়াত ৪:১৪) যে কেউ আল্লাহ্ ও রসূলের অবাধ্যতা করে, তার জন্য রয়েছে আগুনে প্রবেশ ও অপমানজনক শাস্তি।
(সূরা আন নিসা ৪:১৮) যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।
(সূরা আল-আহযাব ৩৩:৩৬) আল্লাহ ও তার রাসূল কোন বিষয়ে আদেশ প্রদান করলে কোন মুসলিম নর-নারীর পক্ষে উক্ত আদেশের ক্ষেত্রে ভিন্ন ইচ্ছা পোষণ করবার অধিকার নেই। যে আল্লাহ ও তার রাসূলের বিরোধিতায় লিপ্ত হয়, সে পতিত হয় প্রকাশ্য ভ্রান্তিতে
(সূরা আল-আনকাবুত ২৯:২৩) যারা আল্লাহরআয়াত সমূহ ও তাঁর সাক্ষাত অস্বীকার করে, তারাই আমার রহমত থেকে নিরাশ হবে এবং তাদের জন্যেই যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে।
মায়ের ক্ষমায় বাঁচল ছেলের খুনির প্রাণ
প্রথম আল পত্রিকায় প্রকাশিত এই খবরটি পড়ে চুখের জল ধরে রাখতে পারলাম না। এক জন ''মা'' কত যে মহান তাহা ভাষাই প্রকাশ করা যাবেনা। কোন কিছুর সংগে মমতা ময় মায়ের তুলনা হতে পারেনা। তাইতো মায়ের পায়ের নিছে সন্তানদের বেহেস্ত। আপনাদের জন্য খবরটি শেয়ার করলামঃ
চোখ বেঁধে তাঁকে দাঁড় করানো হয়েছে ফাঁসির বেদিতে, গলায় গলানো হয়েছে ফাঁসির দড়ি। ‘মা’ আর সইতে পারলেন না, দ্রুত গিয়ে ‘ছেলেকে’ চড় মেরে ভেঙে পড়লেন কান্নায়, ‘বাবা’ খুলে দিলেন ফাঁসির দড়ি। প্রাণে বেঁচে গেলেন ২৭ বছরের বেলাল। সামনে অপেক্ষমাণ জনতার মধ্যে যেন ছড়িয়ে গেল মায়ের বুকে জমে থাকা বোবা কান্নার ঢেউ। এক মা এভাবেই বাঁচালেন তাঁর নিজের ছেলের খুনিকে। দেশের আইন অনুযায়ী প্রকাশ্যে ফাঁসি কার্যকরের সময় সম্প্রতি বিরল এই ক্ষমাশীলতার ঘটনা ঘটেছে ইরানে। দ্য গার্ডিয়ান এ খবর জানিয়েছে।
আনারসের উপকারিতা
আনারস বিশ্বের অন্যতম সেরা ফল। এর বৈজ্ঞানিক নাম আনানাস স্যাটিভাস। পৃথিবীতে প্রায় ৯৫ প্রজাতির আনারস চাষ হয়। এবং বাংলাদেশে সাধারণত চার জাতের আনারস চাষ করা হয়। আনারস আকর্ষণীয় সুগন্ধ ও অম্ল মধুর স্বাদের জন্য অনেকের কাছেই সমাদৃত।
আনারস এর উপকারিতা- সাধারণত আনারস খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তা হলো-
আম খেতে কে না ভালবাসে
পাকা বেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ এবং ‘এ’ থাকে
জাতীয় ফল কাঁঠাল এর উপকারিতা
কাঁঠালের বিচিতে ৬.৬ গ্রাম আমিষ আছে ও ২৫.৮গ্রাম শর্করা আছে। সবার জন্যই আমিষসমদ্ধ কাঁঠালের বিচি উপকারী। এজন্য কাঁঠাল গাছ বেশি লাগানো উচিত। সেই সঙ্গে কাঁঠাল ফলটি খেয়ে ভিটামিন ‘এ’- এর ঘাটতি পূরণ করা সম্ভব।
ইসলাম - কালেমা সমূহ
কালেমা তাইয়্যেবা
لَا اِلَهَ اِلاَّ اللهُ مُحَمَّدُ رَّسُوْ لُ الله
কালেমা-ই শাহাদত
اَشْهَدُ اَنْ لَّا اِلَهَ اِلَّا اللهُ وَحْدَهُ لَاشَرِيْكَ لَهُ وَاَشْهَدُ اَنَّ مُحَمَّدًا عَبْدُهُ وَرَسُوْلُه
মানব সম্প্রদায়ের সদস্য হিজড়া
আপনাকে মশা কেন বেশি কামড়ায়
আমেরিকার স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ লিসা কলিয়ের কুল এর প্রবন্ধ মতে নানা কারনে মশা অন্যদের থেকে আপনাকে বেশি কামড়ায় বা মশা আপনার দিকে আকর্ষিত হয় বলে জানা যায়।
আসুন কারনগুলো জেনে নেইঃ
যাদের রক্তের গ্রুপ ‘ও’, তাদের প্রতি মশাদের আকর্ষন সব থেকে বেশি।
-
অনেকে বিভিন্ন প্রয়োজনে ফটোশপে ছবির কাজ করি কিন্তু ছবি/ Photo size নিয়ে চিন্তায় পড়ে যায়। কিভাবে ছবির সাইজ করব? চিন্তার কোন কারণ নেই, চ...
-
গাছ মাপের হিসাব, গাছের ফুট হিসাব, সাইজ কাঠের হিসাব, কাঠ পরিমাপের সূত্র ইত্যাদি সবাই জানে না। বর্তমান প্রযুক্তির যুগে অনলাইন থেকে google মা...
-
songkipto shopder ortho বুঝি আর না বুঝি বিভিন্ন সময়ে নানান প্রয়োজনে দলিল ঘাঁটাঘাঁটি করতে হয়। আমরা আমজনতা অনেকেই অনেক কিছু জানি না বা বুঝিনা...
ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন
১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন
১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...