আম যদিও আমাদের জাতীয় ফল নয়, তবে অবশ্যই প্রিয় ফল।আম খেতে কে না ভালবাসে। স্বাদে গন্ধে আম এদেশের একটি সেরা ফল। আমকে ফলের
রাজাও বলা হয়। ল্যাংড়া, ফজলী, ক্ষীরসাপাতি, হিমসাগর , গোপালভোগ, মিসরিভোগ,
গোপালখাস, কোহিতোর, লক্ষণভোগ, বোমবাই, আলফানসো, লতাবম্বে, গোপালকোহিতুর,
কিষাণভোগ, দিলসাদ, কুয়াপাহাড়ী, রানীপছন্দ, শাহপছন্দ, মোহনভোগ, আশ্বিনা,
কাঁচামিঠা, বারোমাসী, আরো কত নাম না জানা আম বাংলাদেশেই পাওয়া যায়। আম এটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ।
আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত দেহকোষের পুনর্গঠন, হৃদরোগ, ক্যান্সারসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করে। আমের মধ্যে থাকা লৌহজাত উপাদান রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আমের পটাশিয়াম উচ্চরক্তচাপ কমাতে সহায়ক।আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। প্রাচীন চিকিৎসা মতে কাঁচা আম পিত্তকর এবং পাকা আম মানুষের রং উজ্জ্বল করে ও শক্তি বৃদ্ধি করে । কাঁচা আমের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে সত্যিই অবাক হতে হয়।
কাঁচা আমের উপকারিতা:
আমাদের ক্ষতিগ্রস্ত দেহকোষের পুনর্গঠন, হৃদরোগ, ক্যান্সারসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করে। আমের মধ্যে থাকা লৌহজাত উপাদান রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত গর্ভবতী মহিলাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আমের পটাশিয়াম উচ্চরক্তচাপ কমাতে সহায়ক।আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। প্রাচীন চিকিৎসা মতে কাঁচা আম পিত্তকর এবং পাকা আম মানুষের রং উজ্জ্বল করে ও শক্তি বৃদ্ধি করে । কাঁচা আমের গুণাগুণ সম্পর্কে জেনে সত্যিই অবাক হতে হয়।
কাঁচা আমের উপকারিতা:
- আমাদের শরীরের রক্ত পরিস্কার রাখে
- কাঁচা আম স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে
- ক্যারোটিন ও ভিটামিন সমৃদ্ধ কাঁচা আম চোখ ভালো রাখে
- বিটা ক্যারোটিন থাকায় হার্টের সমস্যা প্রতিরোধে সাহায্য করে
- পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে
- কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় রক্তসল্পতা সমস্যা সমাধানে বেশ উপকারী
- ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় গরমে ঠাণ্ডা জতীয় রোগ প্রতিরোধ
- কিডনির সমস্যা প্রতিরোধ সাহায্য করে
- লিভার ভালো রাখে
- নিঃশ্বাসের সমস্যা, জ্বরের সমস্যা উপশম করে
- অ্যাসিডিটি নিয়ন্ত্রণ করে
- ত্বক উজ্জ্বল করে
- দাঁতের রোগ প্রতিরোধ করে
- ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় কোষ্টকাঠিন্য দূর করে
- এছাড়া ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।