শুরু হয়েছে গ্রীষ্মের গরম সূর্যের কঠোরতায় অনেকেরই জ্বর হচ্ছে। আর যাদের
কখনোই বসন্ত হয়নি, তারা মৌসুমি রোগ বসন্ত দূর করার জন্য খান প্রচুর পরিমাণে
মৌসুমি ফল।
আনারস বিশ্বের অন্যতম সেরা ফল। এর বৈজ্ঞানিক নাম আনানাস স্যাটিভাস। পৃথিবীতে প্রায় ৯৫ প্রজাতির আনারস চাষ হয়। এবং বাংলাদেশে সাধারণত চার জাতের আনারস চাষ করা হয়। আনারস আকর্ষণীয় সুগন্ধ ও অম্ল মধুর স্বাদের জন্য অনেকের কাছেই সমাদৃত।
আনারস এর উপকারিতা- সাধারণত আনারস খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তা হলো-
সুত্রঃ প্রিয় কম
আনারস বিশ্বের অন্যতম সেরা ফল। এর বৈজ্ঞানিক নাম আনানাস স্যাটিভাস। পৃথিবীতে প্রায় ৯৫ প্রজাতির আনারস চাষ হয়। এবং বাংলাদেশে সাধারণত চার জাতের আনারস চাষ করা হয়। আনারস আকর্ষণীয় সুগন্ধ ও অম্ল মধুর স্বাদের জন্য অনেকের কাছেই সমাদৃত।
আনারস এর উপকারিতা- সাধারণত আনারস খেলে যেসব উপকার পাওয়া যায় তা হলো-
- গরম-ঠাণ্ডার জ্বর, জ্বর-জ্বর ভাব দূর করে এই ফল। এতে রয়েছে ব্যথা দূরকারী উপাদান। তাই শরীরের ব্যথা দূর করার জন্য এর অবদান গুরুত্বপূর্ণ।
- আনারস কৃমিনাশক। কৃমি দূর করার জন্য খালি পেটে (সকালবেলা ঘুম থেকে উঠে) আনারস খাওয়া উচিত।
- দেহে রক্ত জমাট বাঁধতে বাধা দেয় এই ফল। ফলে শিরা-ধমনির (রক্তবাহী নালি) দেয়ালে রক্ত না জমার জন্য সারা শরীরে সঠিকভাবে রক্ত যেতে পারে। হৃদপিন্ড আমাদের শরীরে অক্সিজেনযুক্ত রক্ত সরবরাহ করে। আনারস রক্ত পরিষ্কার করে হৃদপিণ্ডকে কাজ করতে সাহায্য করে।
- এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। জিহ্বা, তালু, দাঁত, মাড়ির যে কোনো অসুখের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে আনারস।
- এতে রয়েছে খনিজ লবণ ম্যাঙ্গানিজ, যা দাঁত, হাড়, চুলকে করে শক্তিশালী। গবেষণা করে দেখা গেছে, নিয়মিত আনারস খান এমন ব্যক্তিদের ঠাণ্ডা লাগা, গলা ব্যথা, সাইনোসাইটিসজাতীয় অসুখগুলো কম হয়।
- এতে রয়েছে প্রচুর ক্যালরি, যা আমাদের শক্তি জোগায়। প্রোটিন খাবার এ ফলটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে, ত্বককে কুঁচকে যাওয়া থেকে বাঁচায়। আনারস টাটকা খাওয়াই ভালো।
- আনারস জ্বরের ও জন্ডিস রোগের জন্য বেশ উপকারী।
- দেহের তৈলাক্ত ত্বক, ব্রণসহ সব রূপলাবণ্যে আনারসের যথেষ্ট কদর রয়েছে। মোট কথা, দেহের পুষ্টি সাধন এবং দেহকে সুস্থ-সবল ও নিরাময় রাখার জন্য আনারসকে একটি অতুলনীয় এবং কার্যকরী ফল বলা চলে।
সুত্রঃ প্রিয় কম