গার্লফ্রেন্ড :- না।
বয়ফ্রেন্ড :- প্লিজ, শুধু একবার।
গার্লফ্রেন্ড :- বললাম, না? হবেনা।
বয়ফ্রেন্ড :- প্লিজ, শুধু একটা Kiss করবো।
গার্লফ্রেন্ড :- রেগে গিয়ে, আমি কি তোর ক্লাশ টিচার? অনুমতি নেওয়ার কি আছে?
জোর করে Kiss করতে পারো না??
মেয়েরা সাত ধরনের চুমু পছন্দ করে
১. এগেইনস্ট ওয়াল: এগেইনস্ট ওয়াল বা দেয়ালে চেপে ধরে চুম্বন করা মেয়েরা পছন্দ করে থাকে। এক্ষেত্রে প্রেয়সীকে আপনি দেয়ালের দিকে চেপে ধরবেন এবং তারঁ ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দিবেন। দাঁড়িয়ে অথবা প্রেয়সীকে কোলে তুলে এই চুমু দিতে পারেন। যদিও অনেকে মনে করে এটা অত্যন্ত রাফ একটি পদ্ধতি। তবে অধিকাংশ পুরুষই এক্ষেত্র দায়িত্বশীল হয়। তাই জোরে ঠেসে ধরা বা ধাক্কার ফলে ব্যাথা পাওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা।
২. ফোর্সড কিসিং: শুনতে অদ্ভূত লাগলেও এটা সত্যি যে প্রেয়সীকে জোর করে টপাটপ কয়েকটা চুমু খেয়ে ফেললে সে বিরক্তি প্রকাশ করলেও খুশি হয়। এটা তার কাছে একটা ভালবাসার সারপ্রাইজের মত মনে হয়। সে বুঝতে পারে তার প্রতি আপনার মনযোগ নষ্ট হয়নি। তবে কোন অপরিচিত কিংবা অন্যায়ভাবে কারও সাথে এমনটা করতে যাবেন না। তবে জুতার বাড়ি এবং জেলের ভাত দুইই জুটবে।
৩. কান্নার সময়: আপনার প্রেয়সী হয়তো কোন বিষয়ে কষ্টে আছে। সে আপনার সামনে বসে কাঁদছে। আপনি বোকার মত বসে না থেকে তাকে বুকে টেনে নিনি। মাথায় হাত বুলিয়ে দিন। কপালে এঁকে দিন চুমু। সে আপনার উপর তখন নির্ভর করবে এবং তার দু:খ কমতে থাকবে।
৪. ইন্টারাপশন: ধরুন নির্জনে কোথাও দুজনে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে আছেন। খুব রোমান্টিক কথাবার্তা চলছে আপনাদের মাঝে। এমন সময় হঠাৎ একটা বাক্যের মাঝখানে টুপ করে একটা চুমু এঁকে দিলেন তার ঠোঁটে। ভাবুন তো একবার কি চমৎকার মুহূর্তটির সৃষ্টি হবে তখন?
৫. ডার্টি কিস: নাম শুনে ওয়াক করবেন না। নাম ডার্টি কিস হলেও এর সম্পর্ক আসলে নোংরার সাথে নয়। খাবারের সাথে। মুখে কোন খাবার নিন, সেটা হতে পারে চকোলেট। তারপর চকোলেটে দুজনের ঠোঁট মাখামাখি হয়ে যাক।
৬. ঝগড়ার সময়: একত্রে থাকবেন আর ঝগড়া হবে না এটা হতেই পারে না। ঝগড়া হবেই। আর সেই ঝগড়ার পরিণতি কথা বন্ধ পর্যন্ত হতে পারে। তাহলে এবার একটু অন্যভাবে ভাবুন। ঝগড়া হোক যাই হোক সে তো আপনারই কলিজার টুকরো; তাই ঝগড়ার মাঝে হঠাৎ করে ঠোঁট চেপে ধরুন তার ঠোঁটে। দেখবেন সব রাগ পানি। অত:পর ঝগড়া ভঙ্গ করে বিছানায় প্রেম প্রেম খেলা শুরু।
৭. যৌনাঙ্গে চুমু: ধরুন আপনার শয্যাসঙ্গী আছে এবং নিয়মিত সেক্স উপভোগ করেন । তবে যৌনাঙ্গে কেন চুমু নয়? জেনে রাখুন সেক্সের সময় যদি প্রেয়সীর যোনিপথে চুমু দেন তবে তা কামউদ্দীপনা বৃদ্ধি করে। যৌনাঙ্গে চুমু দেয়া মেয়েদের জন্য খুবই উপভোগ্য। এতে আপনার স্বাস্থ্যগত কোন সমস্যা হবে না কারন সেক্সের সময় যোনিপথে এক ধরনের তরলের আবির্ভাব হয় যা ক্ষতিকর জীবানু ধ্বংস করে। তবে চুমু দেবার আগে যোনিপথ ধুয়ে নেয়াটাই ভাল। সংগৃহীত সূত্র- thedhakapost
- Changes Taste
- Burns Calories
- Lips never go dry
- Relieves Stress
- Strengthens Facial Muscles
So keep kissing!
One kiss to go to sleep;
Two kisses to dream about me;
And endless row of kisses when you wake up in the morning.
Always thinking of stealing some kisses from you
The thought of your gorgeous face takes my breath away;
Those lotus eyes fill my heart with happiness;
Those luscious lips I love to kiss!
আমার চুম্বন অসীম সারি দিন,
আমি সকালে ঘুম থেকে যখন, আপনি মনে
শেষ চুম্বন হিসাবে আমি এটা ভুলে যান না.
সহানুভূতির BE
তোমার দর্শন লগ করা Kiss যখন
Plz কিছু মনে না করেন
আমার কানে আপনি শুনতে আগ্রহী,
আমার ঠোঁট আপনি চুম্বন আগ্রহী,
এবং রাতে আমার স্বপ্ন আপনাকে স্বাগত জানাই আগ্রহী.
sudacudir golpo, bangla choti golp, coti golp bangla, বংলা চটির গল্প, চুদাচুদির গল্প। হাত দিয়ে মাল বাহীর করা। বীর্য, বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , বীর্য , সেক্স চুদাচুদির সেক্স
হাত মেরে মাল বাহীর করি
সোনা থেকে হাত দিয়ে মাল বাহীর করার অভ্যাস গেলো না। ধন থেকে মাল বাহীর করার নেশায় তেলের বোতল থেকে শিশু বতলে ভরে রাখা। হাত মেরে মাল বাহীর করা ওয়াও। কল্পনা করে সোনা থেকে মাল বাহীর করা কি আনন্দ। হাত মেরে মাল বাহীর করা আলাদা মজা । হাত মেরে মাল বাহীর করা, সাদা সাদা ডিব্বার ধুদের মত মাল ওয়াও। আস হাত মেরে মাল বাহীর করি, মোবাইলে সেক্স ভিডিও দেখে ননু থেকে মাল বাহীর করি। নগ্ন ভিডিও দেখে মাল বাহীর করি, একেবারে সহজ হাত মেরে মাল বাহীর করি। আস মোবাইল সেক্স চালু করি ছুক্ষণ নীরবে দেখি, ধনকে চুদার সাগরে নিয়ে আসতে আসতে আসতে প্যান্টের চেন খুলি। ধন বাহীর করি। ধনকে ধরে উপর থেকে নিচে, নিছ থেকে উপরে হাত দিয়ে মালিশ করি। মালিশ করতে কষ্ট হচ্ছে, মুখ থেকে থু থু দিয়ে পিছলে করি, সোনাকে আরও জোরে জোরে মালিশ করি। জোরে জোরে করি। আরও জোরে করি। আহা আহ আহ মাল বাহীর হবে হবে দীর্ঘ শ্বাস আরও জোরে মালিশ করি। উহু উহু উহু হাতে বেথা মনে শান্তি মাল বাহীর হবে আরও জোরে জোরে নুনু কে মালিশ করি। ডান হাতে বেথা বাম হাত দিয়ে করি, মাল বাহীর হবে আর একটু জোরে করি, কেলান্ত লাগের কিন্তু মনে শান্তি মাল বাহীর হবে। ডান হাতে আরেকটু থু থু দিয়ে আরও জোরে সোনাকে মালিশ করি। মাল বাহীর হবে। কল্পনার সাগরে চুদি বড় ফাসা মেয়েকে সোনার ভীতর ধন ধিয়ে জোরে জোরে চুদি, মাল বাহীর করি। আরও জোরে জোরে করি ঐ খানকি মাগি সোনা ফাক কর। মাল বাহীর হবে বড় করে সোনা ফাক কর, দিলাম ডুকিয়ে ধন তুর সোনার ভীতর। মাল বাহীর হচ্ছে, এই হচ্ছে উহু উহু উহু মাল বাহীর হচ্ছে গাঁ শিহরন দিচ্ছে মাল বাহীর হচ্ছে। উ উ উ কি শান্তি মাল বাহীর হচ্ছে আ আ আ কি শান্তি মাল বাহীর হচ্ছে। এই বুঝি মাল বাহীর হচ্ছে ধনকে শক্ত করে চিপে ধরি। আর জোরে ধরি। ধরে রাখতে পারলাম না মাল বাহীর হচ্ছে। কি শান্তি। মাল বাহীর হচ্ছে। উহু উহু উহু মাল বাহীর হচ্ছে। মাগির সোনাই মাল বারিহ হচ্ছে। কি শান্তি কি শান্তি মাল বাহীর হচ্ছে। ওহু অহু ননুতে আসতে আসতে মাল বাহীর হচ্ছে শালার মাগি কই গেলি মাল বাহীর হচ্ছে। আসতে আসতে ধন থেকে মাল বাহীর হচ্ছে। ডিব্বার ধুদের মত মাল বাহীর হচ্ছে। কি সুন্দর মাল বাহীর হচ্ছে। একটু শুকে দেখি মাল বাহীর হচ্ছে। মালের কি মাতাল গন্ধ আহা- মাগিরা এই জন্য মাল খায় আর ধন শুষে। আহা- মাল বাহীর হচ্ছে।
সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,সেক্স চুদাচুদির সেক্স,
একলা ঘরে শালিকে চুদা
গল্প নয় সত্যি সেক্স চুদাচুদির সেক্স, বেড়াতে গিয়ে সেক্স চুদাচুদির সেক্স, একলা পেয়ে চুদে দিলাম। চুদা খেয়ে খুশী হলাম। এই প্রথম চুদাচুদির স্বাদ নিলাম। কি মজা চুদে মাল বাহীর করলাম। মালের গন্ধে পাগল হয়ে আবার চুদলাম। চুদে সোনার ফাক করে দিলাম। ফাক সোনাই ধন দিয়ে আবার চুদলাম। চুদে চুদে মাল বাহীর করলাম। পাগল হয়ে সোনা ধরে ডান মারল তাই আবার চুদলাম। চুদা কারে কই। চুদে চুদে মাল বাহীর করলাম।
ঐ শালী কই গেলি, একলা নাকি। ধন খারা হয়ে গেল। চুদার স্বপ্ন জাগল। ধনে হাত দিয়ে দেখি সোজা হয়ে আছে, দাড়া সোনা দাড়া কেউ আছে নাকি দেখি। শালিকে চুদে মাল বাহীর করব। একটু দেখি কেউ আছে নাকি। ঐ শালী, কই গেলি।
এতো দেরি হল শালী, কই গেলো। ঘরে কেউ নাই তাই পিছনে ছিলাম শুনতে পাইনি। এই কথা শুনে সোনা আর খাড়া হয়ে গেল। ওয়াও ,এই শুন সোনা লাপাইতেছে। শালী কেউ নাই। না, সবাই বাহীরে গেছে আসতে দেরি হবে। এই শুনে সোনা আর গরম হচ্ছে। ঠিক আছে শালী এক গেলাস জ্বল দে। এই বলে প্যান্টের চেন খুলে দাঁড়িয়ে আছি। শালী জ্বল নিয়ে আসলো। আমি হাত দিয়ে জ্বল নিলাম শালী প্যান্টের দিকে নজর দিল। লজ্জা পেয়ে মুখ পিরে নিল। এইতো কাম সারচ্ছে। শালী দেখেছে খাড়া সোনা দাঁড়িয়ে আছে। শালী বলতেছে বসেন আমি আসতেছি। না, কই যাও। তুমি চলে গেলে আমি একলা কি করব। এই কথা শুনে শালী বলে, আমার বাহীরে কাজ আছে। মাথা নষ্ট। হঠাত বুদ্ধি, ঠিক আছে তুমি কাজ কর। আমি চলে গেলাম। শালী এই কথা শুনে বলে না বসেন। চা করে নিয়ে আসি। ঠিক আছে, চা করা লাগবে না। এখন বল কেমন আছো। হ্যাঁ, ভালো আছি। তুমি কেমন আছো। ভালো। বস, বসি বসি কথা বলি। এই দিকে সোনা বাবাজি গরম থেকে আর গরম হচ্ছে। শালী বুঝতেছে কি হতে যাচ্ছে। শালী ছোট নয় তাই লজ্জা পাচ্ছে। কি না কি হয়ে যায়। আজ যায় হোক সালিকে চুদে মজা দেব। আচ্ছা শালী তুমি কি আমাকে দেখে খুশী হনি। এই শুনে শালী বলে খুশী হবনা কেন। তাহলে আমার সাথে কথা বলতেছ ভয়ে ভয়ে। না এমনি। তাইলে ঠিক আছে শালী। এই বলে শালির হাত ধরে ঠান দিলাম। সরাসরি আমার বুকে। শালী ভয়ে কাঁপতেছে। আমি নাছোড় বান্দা। শালিকে আর চাড়া চাড়ি হবে না। চুদে মাল বাহীর করতে হবে। কিরে শালী কাঁপ কেন। না এমনি। অ তাই। এই বলে একটি চুমা শুরু। ঠুটে মুখে চুমা। শালী অস্থির পাগল হয়ে যাচ্ছে। কাঁপা কাঁপা সুরে বলে চাড় হইছে। কেউ আসবে। দেখলে কি বলবে। চাড়। আমি নাছোড় বান্দা চুদে ছাড়বো। আসতে আসতে কেউ দেখবে না। চুপ কর। তোমাকে একটু আদর করব। এর বেশী কিছু না। এই বলে ছোট ছোট দুধে হাত দিয়ে টিপা টিপি শুরু। শালী কেলান্ত কিছু করার নাই। চুদা খাওয়া চাড়া কিছু করার নাই। জোরে জোরে নিশ্বাস নিতেছে আর আমি তার পেন্ট এর ভিতর হাত চালান করে দিলাম। শালী অস্থির তার সোনার আগায় জ্বলে ভিজে আছে। এই দিকে আমার সোনাও স্থির হয়ে আছে। চুদার অপেক্ষায়। শালিকে বিচানায় শুয়ে দিলাম। পেন্ট খুলে ২ পা ফাক করে ভুদায় চুষা দিলাম শালী আনন্দে অ আ করে যাচ্ছে আমার সোনাও খাড়া হয়ে আছে। এভার চুদার পালা। শালির ২ পা ফাক করে নিলাম। শালী চুখ বন্ধ করে আছে- আমি শালী ভোদায় আমার সোনা চালান শুরু করে দিলাম। শালী অ আ ও আ করে চীৎকার করে যাচ্ছে আমি রাম চুদা দিয়ে যাচ্ছি। শালির হয়ে যাবে মনে হচ্ছে আমার হবে। ও আ অ আ করে শালী চিকার করতেছে। মনে হয় শালির হয়ে গেছে আমার এখনো হয় নি হতে যাচ্ছে। ভোদা থেকে সোনা বাহীর করে শালির মুখে চালান করে দিলাম ২ ৩ চাপ দেওয়ার পরে মাল বাহীর হচ্ছে শালী মুখে। শালী খা। পেট ভরে খা। বাচ্চা হওয়ার কোন চান্স নেই খা। শালী খেতে রাজি নয় জোর করে খাওইতেছি খা। কি করবে। শালী ভয়ে ভভয়ে খেয়ে নিল। এইভাবে শালিকে চুদে ফাক করে দিলাম।
