ওয়ারিশী সূত্রে ও খরিদা সূত্রে প্রাপ্ত ভোগ দখলীয় জমি।
বি.এস. খতিয়ান নং- ৫৬৯, বি.এস.দাগ নং-
মোট জমির পরিমাণঃ ২০(বিশ) শতক বা ৬০(ষাট) কড়া জমি বন্ধককৃত বটে।
মেয়াদঃ ৩ বসর। টাকার পরিমাণঃ ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা। প্রকাশ থাকে যে, কেরামত আলীর জমিতে ভোগদখল থাকিবে।
১।
২।
৩।
জমি বন্ধকের অঙ্গিকার নামা
প্রথম পক্ষ (গ্রহীতা) : মোঃ ছাহাদ আলী
পিতাঃ মৃত- তছলিম উদ্দিন
সাং- শরিফেরপাড়া ।
ডাকঃ বাগদুয়ার ।
উপজেলাঃ পীরগঞ্জ,জেলাঃ রংপুর।
দ্বিতীয় পক্ষ (দাতাঃ): মোঃ ফুল মিয়া
পিতাঃ ফছির উদ্দিন
সাং- মহাদীপুর ।
ডাকঃ রায়পুর ।
উপজেলাঃ পীরগঞ্জ, জেলাঃ রংপুর।
চলমান পাতা-২
আমি দ্বিতীয় পক্ষ মোঃ ফুল মিয়া আমার টাকার বিশেষ প্রয়োজন হওয়ায় অন্য কোন উপায় না পাইয়া আমার ৫০ শতক আবাদী জমি যাহার মৌজাঃ---------------------------জে,এল,নং-------------খতিয়ান নং-সাবেক -------নতুন--------, দাগ নং-সাবেক--------------- নতুনঃ--------------------বন্দক রাখার প্রস্তাব করিলে প্রথম পক্ষ উহা বন্দক গ্রহণ করিতে সম্মত হন। উক্ত জমির বিপরীতে ৮০,০০০/- (আশি হাজার) টাকা, একযোগে বুঝিয়া পাইয়াছি, উক্ত জমি বন্দক ৩ বছরের জন্য। উপস্থিত স্বাক্ষীগনের সম্মূখে নিজ নাম সহি সম্পাদন করিলাম।
প্রথম পক্ষের নাম ও স্বাক্ষর দ্বিতীয় পক্ষের নাম ও স্বাক্ষর
স্বাক্ষীগনের নাম ও স্বাক্ষরঃ
১। নামঃ
পিতার নামঃ পিতার নামঃ
গ্রামঃ গ্রামঃ
ডাকঃ ডাকঃ
উপজেলাঃ উপজেলাঃ
জেলাঃ জেলাঃ
২। নামঃ
পিতার নামঃ পিতার নামঃ
গ্রামঃ গ্রামঃ
ডাকঃ ডাকঃ
উপজেলাঃ উপজেলাঃ
জেলাঃ জেলাঃ
তথ্য সূত্রঃ kumedpurup.rangpur.gov.bd জমি বন্দকের চুক্তি নামা সংগৃহীত।
স্ট্যাম্প ব্যবহারে সতর্কতাঃ টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে সাধারণ চুক্তির নিয়ম পালন করলেই হবে। সাধারণত দেখা যায়, কেউ চুক্তিপত্রের কাজ শুনলেই পঞ্চাশ, একশো কিংবা একশো পঞ্চাশ টাকার সমমূল্যের স্ট্যাম্পে দলিল তৈরি করে থাকে। সাধারণ চুক্তিপত্র আসলে তিনশ’ টাকার নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে এটাচড করতে হয়। ক্ষেত্র বিশেষে এর ব্যতিক্রম হতে পারে যদিও, তবুও এই প্রক্রিয়ায়ই স্ট্যাম্প ব্যবহার করে টাকা লেনদেনের চুক্তিবদ্ধ এবং চুক্তি পত্র তৈরি করতে হবে।
সাধারণ চুক্তিপত্র নোটারী পাবলিক কিংবা প্রথম শ্রেনীর ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে নোটারাইজড করতে হবে। এই প্রক্রিয়ায় সহজেই চুক্তি বদ্ধ হওয়া যাবে।