koster sms কষ্টের স্ট্যাটাসঃ
করোনা আক্রান্ত বাংলাদেশ।থমকে যাওয়া জীবন। গুনে ধরা বাসের মত হতাশ চাকরিজীবী। কিছু বলার ভাষা নেই, দেশের বাজারে চাকরীর অভাব। চাকরি করতে ভাল লাগে না, বেতন বাড়বে কি জানি না। ২ ৩ বছর ধরে বেতন বাড়ে না। এখনতো করোনা বছর মনে হয় বেতন বাড়বে না তা জেনেও পেটের দায়ে চাকরী করতে হবে। দিন এনে দিন খায় দিন মজুরের চেয়ে কষ্টে চলে জীবন।শিল্পীর গান শুনি, নীরবে বসে কারে দেখাবো মনের দুঃখ গো বুক চিরিয়া অন্তরে তুষের আগুন জলে রইয়া রইয়া।চাকরিজীবী সুখে দুঃখে যে ভাবে হোক, কম বেতনের চাকরী করে কোন রকম পরিবার চালায়। সখ আল্লাদ চাকরিজীবীদের করতে নাই time to time গাদার মত অফিসে যাওয়া আর আসা। মাস শেষে যে বেতন হয় পড়িবারের চাহিদা মোতাবেক কিছু দেওয়ার সামর্থ্য নেই।বউয়ের সাথে ঝগড়া। এইটা নাই ঐটা নাই চাকরীজীবীদের সান্ত্বনা বাণী, কোন রকম চল সামনের মাসে কিনে দেব।যদি বেশী প্রয়োজন হয় অমুকের কাছ থেকে কিছু টাকা ধার করে চালিয়ে নাও মাস শেষে বেতন হলে টাকা দিয়ে দেব বল। ঋণ এর কথা শুনলে বউ তেলে বেগুনে জলে উঠে। ঝগড়া, ক্যান হয় শুধু চাকরীজীবীরাই জানে। মাস শেষ হলে ঋণ এর বুঝা। মাস শেষ হলে ঋণ এর টাকা দেওয়া মত আর কোন টাকা অবশিষ্ট থাকে না। এই ভাবে তিলে তিলে ঋণের বুঝা বাড়ে। আগের ঋণ কীভাবে সুদ করব, চাকরী ছেড়ে করব কি। যাবো কোথায়। চাকরিজীবী নিরব কান্না আল্লাহ চাড়া আর কেউ বুঝবে না। তারপরেও চাকরিজীবী নতুন স্বপ্ন দেখে। এই বছর শেষ হলে নতুন বছর আসলে বেতন বাড়বে। চলতে আর কষ্ট হবে না। নতুন আশা, নতুন স্বপ্ন। গল্প নয় সত্যি--
নতুন বছরের আগমন। নতুন বছর শুরু। চাকরীজীবী সবার জন্য হয়তো আনন্দের নয়।সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন স্কেল, সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন বৃদ্ধি বছর শেষে হয়ে যায়। বেসরকারি চাকরিজীবীদের বছর শেষে মালিক পক্ষের গুঞ্জন ব্যবসায় লস অফিস চালাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। এক কথায় প্রকাশ- বেতন বাড়াতে পারবোনা। আর কত কথা শুনতে হয় - তোমাদের যে বেতন দেওয়া হয় এর থেকে বেশী অন্য কোন অফিসে গেলে পাবে না।এই অফিসের মত কোন অফিসে ভালো স্থান নিতে পারবেনা। এখানের মত শান্তিতে চাকরী করতে পারবে না।আর কত কথা, যে চাকরী করে সেই জানে। চাকরিজীবীদের স্বপ্ন এক নিমিষে শেষ। সাগরের ঢেউ এর মিশে গেলে কত আশা কত স্বপ্ন।মলিন মুখে ফুটুক হাসি- ২০২০ বিদায় ২০২১ নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
koster sms কষ্টের এসএমএস
এমন কিছু ক্ষত রয়েছে যা আমাদের ত্বক খোলার পরিবর্তে আমাদের চোখ খোলে। কেউ তা না বুঝলেও আমরা ঠিকি বুঝি। সুখ নামের software টা, অনেক কষ্ট করে ডাউনলোড করেছিলাম কিন্তু সাপোট করলো না৷ আজ কষ্টে আছি তার মানে এই নয় যে আগামী দিনেও কষ্টে থাকব৷ সবাই বলে দুঃখ নাকি খারাপ, যখন আসে কাঁদিয়ে যায়, কিন্তু আমি বলি দুঃখ ভাল, যখন আসে কিছু না কিছু শিখিয়ে যায়৷ দুঃখের ঠিকানা এত পরিচিত যে, বার বার খুব সহজে পৌঁছা যায়, কিন্তু সুখে ঠিকানা এত দূরে যে, খুঁজতে খুঁজতে ক্লান্ত হয়ে যাই৷ কষ্ট মানুষকে কাঁদায় না., নীরব করে রাখে ।, কাঁদায় তো সুখ., যে আসে., আবার চলে যায় । দিয়ে যায় ভুলতে না পারা কিছু সময় অার কিছু স্মৃতি । যা একজন মানুষকে নিরবে নিঃসংঙ্গ করে দেয় !!! নিরব নিস্তব্ধ এই রাতে, আমি জেগে আছি ঐ জোনাকি পোকার সাথে। দেখেছি আমি ঐ দূর আকাশের চাঁদ, এইভাবে কেটে যায় আমার দুঃখ ভরা রাত. জীবনের গতির কথা ভাবলে, পা দুটোর গতিও থেমে রয় । নিঃসঙ্গ এই পথে তখন, আত্মবিশ্বাস টুকুই সঙ্গি হয় । কষ্টের সাথে যাদের বসবাস রাত টা তাদের জন্য, যে কি কষ্টের সেটা শুধু তারাই জানে । সারাদিন কষ্ট গুলো বুকের মাঝে চেপে রাখলেও রাতে, যেন কোন ভাবেই ঠেকানো যায় না । বুক ফেটে কষ্ট গুলো বের না হলেও চোখ ফেটে বের হয়ে আসে অশ্রু ।
কষ্টের গান koster gan
দুঃখ আমার মাথার মুকুট Dukkho Amar Mathar Mukut
শিল্পী: আকবর
দুঃখ আমার মাথার মুকুট,
কষ্ট বুকের মণি,
এই জগতে কে আছে আর,
আমার মত ধনী।।
দুঃখ আমার মাথার মুকুট।
অভাব নামের রাজপ্রাসাদে,
ক্ষুধার সিংহাসন,
তাতেই বসে রাজ্য চালাই,
রাজা আমার মন।।
আমার রাজ্যে বসেই আমার ভাগ্য লেখে শনি।
দুঃখ আমার মাথার মুকুট।
এত কিছু নেই তবুও,
আছে একটু সুখ,
গানে আমার কন্ঠ ভরা,
সুরে ভরা বুক।।
আমার রাজ্যে গানই আমার সোনা দানার খনি।
দুঃখ আমার মাথার মুকুট, কষ্ট বুকের মণি,
এই জগতে কে আছে আর, আমার মত ধনী।।
দুঃখ আমার মাথার মুকুট।