স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

পুরাতন ডাইরির পাতা ( বন্ধুর ভাললাগা মেয়েটি) ১

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়াবারকাতুহু (আপনার উপর শান্তি বর্ষিত হোক)। এখানে আসার জন্য শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।  বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম (পরম করুণাময়, অসীম দয়াবান আল্লাহর নামে) শুরু। সুখ দুঃখ, হাসি কান্না, প্রেম বিরহ, রং তামশা, ভালো খারাপ, ভালোবাসা নিয়ে আমাদের জীবন।প্রত্যেক মানুষের জীবনে সৃতি, গল্প কাহিনী ও ঘটনা থাকে কিন্তু সব মনে থাকে না। আবার কিছু জীবনের সৃতি, অতীতের কিছু কাহিনী থাকে যাহা ভুলতে ছাইলেও ভুলা যায়না। মনের আয়নাতে বেসে ওঠে সৃতি, আনন্দের হলে মিটিমিটি হাঁসি আর দুঃখের হলে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ত্যাগ করি। এ জীবন ক্ষণস্থায়ী কত রঙ্গের মেলা। সুখ, দুঃখ, হাসি, কান্না, প্রেম, বিরহ আরও কত কিছু জীবনের সৃতি হয়ে থাকে। জিবিনের পাতা থেকে নেওয়া যাকে পুরাতন ডাইরির পাতা বলা যায়। ঠিক, তেমনি জীবনের পাতা থেকে নেওয়া একটি সৃতিগল্প। এই গল্প স্কুল জীবনের। স্কুন জীবন মধুর জীবন, বুঝতেছি কাজে ও কর্মে। শিক্ষার চেয়ে মূল্যবান আর কিছু নেই। যাহোক এই কথা বলে কষ্টের সীমা বাড়াতে চাই না। কারন কপাল লেখা ছিল না। ভালো ভাবে লেখা পড়া করতে পারলাম না। আল্লাহ্‌ যা করে ভালোর জন্য করে। আমি যা হারিয়েছি, যা পেয়েছি, যা আছে, যা পাবো, যা হারাবো সবকিছুর জন্যে 'আলহামদুলিল্লাহ' নিশ্চয়ই 'আল্লাহ' সর্বোত্তম 'পরিকল্পনাকারী। 

আল্লাহ বলেন, مَاۤ اَصَابَکَ مِنۡ حَسَنَۃٍ فَمِنَ اللّٰہِ ۫ وَ مَاۤ اَصَابَکَ مِنۡ سَیِّئَۃٍ فَمِنۡ نَّفۡسِکَ ‘তোমার যে কল্যাণ হয়, তা আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়। আর যে অকল্যাণ হয়, তা তোমার নিজের আমলের কারণে হয়’ (সূরা আন-নিসা : ৭৯)। অর্থাৎ আল্লাহ সব সময় বান্দার মঙ্গল করেন। কিন্তু বান্দা ভুলক্রমে বা ইচ্ছাকৃতভাবে নিজেই নিজের ক্ষতি করে থাকে। আল্লাহ তাতে বাধা দেন না বান্দার স্বাধীন ইচ্ছা শক্তিকে অব্যাহত রাখার জন্য। 

যাহোক, ঐ দিকে আর যাবো না। মূল বিষয়ে ফিরে যাচ্ছি, লেখার শুরুতে মহান আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করি, আলহামদুলিল্লাহ্‌। পাঠক হিসাবে আপনিও আল্লাহর দরবারে শুকরিয়া আদায় করুন। বলেন আলহামদুলিল্লাহ্‌।
  
জীবনের পাতা থেকে নেওয়া
পুরাতন ডাইরির পাতা ( বন্ধুর ভাললাগা মেয়েটি) 

ভালো আর খারাপ বিচার করবে পাঠক। পাঠক, আপনি বিচারক। আমি কোন কবি বা লেখক নয়।আঞ্চলিক ভাষা জনিত কারনে বানানের ভুল-ভ্রান্তি বেশী হতে পারে  তাই লেখার  ভুল-ভ্রান্তি সন্দর ও ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। স্কুল জীবনের একটি রোমাঞ্চকর কাহিনী শেয়ার করলাম মাত্র। স্কুল জীবন, মধুর জীবন। আপনারা বুঝবেন একদিন। চলুন এবার জীবনের পাতা থেকে নেওয়া গল্প পড়ি। 

বাল্যকাল মানে ছোট বেলার বন্ধু কুদ্দুস। তার কথা আজ খুব মনে পড়তেছে। কাছে নেই আজ সে দূর প্রবাসে। বন্ধু তুমি যেখানে থাক সুখে থাক এই কামনা আল্লাহর দরবারে। অ আ ক খ থেকে কুদ্দুস আমার বন্ধু। আড্ডা খেলাধুলা এবং এক সাথে পড়ালেখা ১, ২,৩ করে এই ভাবে ৯ম শ্রেণীতে ওঠলাম। কথায় আছে, কেলাস নাইন এ ওঠলে নাকি, ছাত্রছাত্রী লাইন মারে। সবার জন্য প্রযোজ্য (আমার) নয়। যেমন আমি কলেজ জিবিনেও লাইন মারতে পারি নাই। কেউ আমার সাথে লাইন মারে নাই। হইত লাইন মারার যোগ্যতা ছিলনা- হাহাহা। নির্বোধ, হাবলা, বোকা, আদুভাই ছিলাম। কাট কাট, বাতিল। এখানে লাইন মারা বলতে প্রেম ভালোবাসা কে বুঝানো হয়েছে। LOVE

বাংলা সিনেমার মত, নতুন এক অধ্যাই শুর হল। বন্ধুর মনে বসন্তের আগমন। ফুল ফুটুক আর নাই ফুটুক আজ বসন্ত। ঋতুরাজ নয় এটা, প্রেমরাজ। বন্ধুর মনের কুকিলের সুর। দেখবেন আপনিও এই সুরের কুকিল হবেন একদিন, গানে গানে বলবেন সবার জীবনে প্রেম আসে তাইতো সবাই ভালবাসে। আ-হা  স্কুল জীবনে প্রেম,  শ্রেণী কক্ষে ভালবাসার বসন্ত। একই ক্যালাশের ক্লাসমেট এক সুন্দরি রূপসী, স্বপ্নের রাজ কুমারির অজান্তে, তার রুপের ঝলকের ভালোবাসার হাবুডুব খাচ্ছে। বন্ধুর মনের বাগানে প্রেমের ফুল ফুটেছে। প্রেমমালি খুজে উদাসী মন, হাওয়ায় দুলছে।  কিন্তু মেয়েকে মুখ খুলে ভালবাসার  কথা বলার সাহস পায় না। কি করে বলবে, এই প্রথম প্রেম ভালবাসা ও ভাললাগা অনুভব হছে। ""সখী'' ভালবাসা কারে কই।  

আহারে কদ্দুস, প্রেম জেগেছে মনে কিন্তু সুন্দরি রূপসী, স্বপ্নের রাজ কুমারি কে বলতে পারতেছে না। এই কষ্ট, যন্ত্রণা, বিরহে মন মরা হয়ে বসে থাকে সারাক্ষণ। সুন্দরি রূপসী, স্বপ্নের রাজ কুমারির কথা  ভাবতে ভাবতে ভবঘুরে সন্ন্যাসী হয়ে যাচ্ছে। দিন যায় রাত হয় সারাক্ষন ঐ মেয়ের কথা ভাবে। ভাবতে ভাবতে কেমন যেন হয়ে গেছে। পড়ালেখা ও কাজে কর্মে মন নাই, জ্ঞানহীন মানুষের মত আচরন। খাওয়াই রুচি নেই, চেহারাটা আজ রুগা রুগা ভাব আর কত কি। এক কথায় প্রেম পাগলা মানুষিক রুগী। বলতে না পারা প্রেমের রুগী আজ স্কুলের মাসিক পরীক্ষা খারপ করল। উক্তিঃ একতরফা প্রেমের যন্ত্রনা, প্রকাশ করা লাগে না। নিরবে নিভৃতে জিকিমিকি করে জ্বলা , প্রেমিকের মুখে ফুটে ওঠে ।  সাবধানঃ  প্রেমের জন্য এনম কিছু করোনা। যা সমাজ ও পড়িবারের দুঃখ বয়ে আনে। 

একতরফা প্রেম, ঠিক নয়। মনের ভাব সঠিক ভাবে প্রকাশ করার জন্য ৫২ এর ভাষা আন্দোলন হয়েছে। শহীদের রক্ত বৃথা দিতে দেবনা। বন্ধু কুদ্দুস কে বললাম, পছন্দের মেয়েকে মনের কথা একটা চিঠি লেখে জানা। প্রেম হোক বা  নাহোক। এটা বন্ধুর প্রতি শান্তনার বানী, নিরবে নিভৃতে একা একা জ্বলার চেয়ে মনের ভাব প্রকাশ করা অনেক ভালো। যেমন কথা তেমন কাজ, পরের দিন ৪ পাতার একটি পাণ্ডু লিপি নিয়ে এল আমার কাছে। আমিত অভাক,  এত পাতা কেন? প্রেম পত্র এতো বড় হয় না কি? গাল ভরা হাসি মুখে বন্ধু বলে তুর এত কিছু জানার প্রয়োজন নাই, একতরফা প্রেমের কিচ্ছা কাহিনী খতম করে দে। যেভাবে হোক তার হাতে চিঠি খানা পুঁছাইয়া  দিবি। ওহুরে, দোস্ত। দিলিত মনে ভয় ধরাই। শান্তনার বানীতে আজ মাথায় বুজা।    

আমি মেয়েদের দেখলে ভয় পাই। আহারে, কেমন জানি লাগে। সামনে যেতে সাহজ পাইনা। বাঘ না বাঘিনী লজ্জায় চোখে চোখ রাখতে পারিনা। কি লজ্জা। মাথা হেড হয়ে যায়, মেয়েদের দেখলে গা ঠাণ্ডা হয়ে যায়। পরিবেশ আর অনুকুলে থাকে না। মনে হয় বরফের পানি দিয়ে গোসল করেছি। ডানে আর বামে কিছু দেখিনা। মাথা ভার হয়ে যায়। আদু ভাই, এই কাজ আমারে দিয়ে হবে না। বন্ধু আমার নাছোড় বান্দা, আমাকে ছাড়ল না। যেমন করে হোক দিতে হবে। কি আর করা, লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে হলেও চিঠি পোঁছাতে হবে। মনে সাহস করলাম এই প্রথম চিঠি কাউকে  দেব তাও আবার বন্দুর জন্য প্রেমের সহয়তা। ছাত্র জীবনে নতুন এক অধ্যায় পিয়ন। প্রমোশন হল পিয়নের, প্রেমের গুরু দায়িত্ব।  অন্য জনের প্রেমের বুঝা, চিঠি ও খবর আদান প্রদানের পিয়ন। সাবধানঃ প্রেমের নামে অশ্লীল কাজের সহায়তা কেউ করনা। প্রেম ভালোবাসা পবিত্র।  রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘পবিত্রতা ইমানের অঙ্গ।’ অন্য বর্ণনায় রয়েছে, ‘পবিত্রতা ইমানের অর্ধেক।’ (মুসলিম, মিশকাত, পৃষ্ঠা: ৩৮)। 

প্রেমের গুরু দায়িত্ব কাঁদে নিলাম। বন্ধু হল সুখ- দুঃখের সাথী, বন্ধুর জন্য ভালোবাসা ছিনিয়ে নিয়ে আসবো। কিন্তু কিভাবে? অপদার্থ, হাঁদারাম, গাদা, গবেট, বোকা  প্রেম ভালবাসা কি আমি যানি না। তারপরেও প্রেমের ভুত কাঁদে নিলাম।  আল্লাহ্‌ ভরসা, আল্লাহ যাহা করে করুক। বুকে থুথু দিয়ে নিলাম বেশি করে। 
উপদেশ
পরের দিন সকালে একলা স্কুলে চলে গেলাম। বন্ধু রাত জেগে চিঠি লেখেছে, তাই লজ্জার কারনে আজ স্কুলে আসেনি। একলা আমি যেভাবে হোক গুরু দায়িত্ব পালন করতে হবে। সুন্দরি রূপসী, স্বপ্নের রাজ কুমারির জন্য বন্ধুর দেওয়া প্রেম পত্র নিয়ে দাড়িয়ে আছি স্কুলের গেইটের সামনে। মনে বড় ভয়, যানিনা কি যে হয়। তারপরেও অপ্রক্ষায় আছি। মনে মনে বন্ধুকে বকা দিয়ে যাছি। কি ঝামেলায় পেলে দিল। শালা, শুয়ার, বান্দর।   

অপেক্ষার সময় শেষ। ঐ দেখা যায় মেয়েটা স্কুলের দিকে  আসতেছে। নতুন এক সন্ধির আশায় মনে সাহস নিয়ে দাড়িয়ে আছি। আস্তে আস্তে মেয়েটি সামনে দিয়ে স্কুলের দিকে হেঁটে যাচ্ছে কিছু বলতে ছাইলাম কিন্তু বলতে পারলাম না। সাহস কোথাই চলে গেল। বুকে থুথু কোন কাজে লাগেনি।  মেয়টি বুঝতে পারল কিন্তু না বুঝার বান করে স্কুলের ভীতর চলে গেল। আমিও আদুভাইয়ের মত ক্যালাশ রুমের চলে গেলাম। মন আনচান, পকেটে চিঠি। কি যে করি।  

এই দিকে,  দপ্তরী কাম ডং ডং করে ব্যাল বাজাল।  কেলাসের সময় হল। ক্লাস রুমে 
মাস্টার আসলো, হাজিরা খাতা নিয়ে রুল ডাকা শুরু ১.২.৩.৪.৫.----৬.৬.৬। কেলাসের ছাত্র ছাত্রীবৃন্দ সকলে আমার দিকে চেয়ে আছে। মাস্টার সাব রেগে আগুন। এখনো আমি বেহুশ, পকেটে চিঠি নিয়ে চিন্তায় আছি।  টপাস করে ডাস্টারের বারী, স্যার সরি। কি হইছে, এতো ডাকি। মন কোথায়।ডাস্টারের বারী খেয়ে চুপ করে আছি।  মাস্টার সাব আবার ৭.৮.৯.১০ করে রুল ডাকা শেষ করে পড়া লেখা শুরু  করল। এই দিকে আমার মনে চলতেছে, ঐ দেখা যায় তাল গাছ, ঐ আমাদের গাঁ, ঐ খানেতে বাস করে, আমার বন্ধুর ভালোবাসা।
 
আজ যেন সময় শেষ হচ্ছে না। মনে হয় কিছু হওয়ার আগে সময়টা থেমে থেমে চলে। কি জানি কি হচ্ছে। ১ নয় ২ নয়  কবে শেষ হবে প্রথম ৪ ঘণ্টা। কবে টিপিন ছুটি দেবে তার অপেক্ষাই আছি। কখন বন্ধুর দেওয়া চিঠি খানা, তার সুন্দরি রূপসী, স্বপ্নের রাজ কুমারি কে দেবো। চিঠি দেওয়ার জন্য বেকুল হয়ে আছি, মন মানে না নার্ভাস লাগতেছে। অবশেষে  দপ্তরী ডং ডং করে ব্যাল বাজাল। অপেক্ষার সময় শেষ হল, টিপিন ছুটি্র ঘণ্টা দিল। খাবার বিরতি।  

সবাই দুপুরে খাবার খাবে আর আমার খাওয়া হবে না। হাতের কাজ শেষ না করে কিভাবে খাবো।বন্ধুর প্রেমে পিয়ন আমি, পকেটে চিঠি নিয়ে মেয়েটির পিছু নিলাম। স্কুল থেকে ১০ মিনিটের পথ, মেয়রটির বাড়ি। টিপিন এর খাবার বাড়ি থেকে খেয়ে আসে। তাই তাড়াতাড়ি করে হেটে যাচ্ছে বাড়ির দিকে। আমিও তার পিছে হেটে যাচ্ছি কিছু বলার সাহস পাচ্ছি না। আমার বাড়ি বা চায়ের দোকান ঐ দিকে না ও বুঝতে  পেরেছে তার পিছু নিয়েছি। কিছু দূর যাওয়ার পর ও দাড়িয়ে গেল। কিছু জানতে চাই কিন্তু কি? মেয়েদের মন, বুক পাটে তু মুখ পাটে না। আমি কি যে করি, কিভাবে বলি! লজ্জায় বেঙ্গে পড়লাম। ও দাড়িয়ে গেছে দেখে, আমি তাকে পিছে রেখে সামনের দিকে হেটে কিছু দূরে একটি গাছের নিছে দাঁড়ালাম। ও আসতেছে। লজ্জা শরমের মাথা খেয়ে সাহস করে বললাম একটু দাড়াও কথা আছে। এই প্রথম কোন মেয়ের সাথে প্রেম বিষয়ে সাক্ষাৎ । হাত পা কাপ্তেছে। চোরের ১০ দিন গৃহস্থের একদিন। আমার কথা সাড়া দিয়ে মেয়ে উত্তর দিল, কি? আমি বললাম, এই পত্র খানা আমার বন্ধু কুদ্দুদ তোমাকে দেওয়ার জন্য দিছে। মেয়েটি বুঝেও না বুঝার কাহিনি করে বলে। ক্যান দিছে? কি জন্য দিছে? হাবিজাবি ইত্তাদি। আমিও না জানার মত, সোজা না।  কিছু জানি না।  শুধু চিঠিখানা তোমাকে দিতে বলেছে। খুলে দেখো, আর স্কুল ছুটির পর উত্তর দিও। মেয়েটি আর কিছু না বলে, হাত বাড়িয়ে চিঠি খানা নিল এবং বাড়ির দিকে চলে গেল। আমি আর ওখান দাঁড়ালাম না। তিড়িং বিড়িং করে চলে আসলাম স্কুলে। কাদের বুঝা হালকা হল।  



ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...