স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

বাংলাদেশি মুদ্রা ও কাগজের নোট কয়টি ও কি কি জেনে নিন।

বাংলাদেশে কাগজের নোট কয়টি ও কি কি? 
২০২৩ সাল অনুযায় বাংলাদেশে কাগজের নোট ১০টি। যেমন- ১ টাকা , ২ টাকা , ৫ টাকা , ১০ টাকা , ২০ টাকা , ৫০ টাকা , ১০০ টাকা , ২০০ টাকা , ৫০০টাকা এবং ১০০০ টাকা মূল্যমানের কাগজের নোট প্রচলিত রয়েছে।

বাংলাদেশি মুদ্রা কয়টি ও কি কি? 
২০২৩ সাল অনুযায় বাংলাদেশি মুদ্রা ০৮টি। যেমন- ১ পয়সা, ৫ পয়সা, ১০ পয়সা, ২৫ পয়সা, ৫০ পয়সা, ১ টাকা , ২ টাকা এবং ৫ টাকা মূল্যমানের ধাতব মুদ্রা প্রচলিত রয়েছে। ১ পয়সা, ৫ পয়সা, ১০ পয়সা, ২৫ পয়সা ও ৫০ পয়সা বর্তমানে অচল।

এছাড়াও, বাংলাদেশে কিছু স্মারক নোট ও স্মারক মুদ্রা আছে। যেমন- ২৫, ৪০, ৬০, ৭০ ইত্যাদি। তবে কখনো কখনো প্রচলিত মানের নোটও ছাপা হয়ে থাকে। যেমন- ১০, ২০, ৫০, ১০০ টাকার নোট ইত্যাদি। স্মারক নােট বিনিময়যোগ্য নয়। এ নোট দিয়ে কোনো প্রকার কেনাকাটা করা যায় না। এ ধরনের নােট কেবল সংগ্রহ করে রাখা যায়।

স্মারক নোট বা স্মারক মুদ্রা কী? 
কোনো দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক যখন জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃতপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান, স্থান ও ঘটনাসমূহকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য যে প্রতীকী মুদ্রা বা নোট ছাপে, তা-ই হচ্ছে স্মারক নোট বা মুদ্রা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, ১৯৯১ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন উপলক্ষে স্মারক মুদ্রা বা নোট প্রকাশ করা হয়েছে—
১. বাংলাদেশের ২০তম বিজয় দিবস উপলক্ষে ১৯৯১ সালে (ফাইন সিলভার) ১ টাকার মুদ্রা
২. বিশ্ব অলিম্পিক গেমসের ২৫তম আসর উপলক্ষে ১৯৯২ সালে (ফাইন সিলভার) ১ টাকার মুদ্রা
৩. বাংলাদেশ ব্যাংকের রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ১৯৯৬ সালে (ফাইন সিলভার) ১০ টাকার মুদ্রা
৪. বাংলাদেশের স্বাধীনতার রজত জয়ন্তী উপলক্ষে ১৯৯৬ সালে (ফাইন সিলভার) ১০ টাকার মুদ্রা
৫. বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ১৯৯৮ সালে (১০০% নিকেল) ১০ টাকার মুদ্রা
৬. বঙ্গবন্ধু যমুনা বহুমুখী সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ১৯৯৮ সালে (৯০% ফাইন সিলভার ও ১০% নিকেল) ২০ টাকার মুদ্রা
৭. আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে ২০০০ সালে (২২ ক্যারেট স্বর্ণ) ২০ টাকার মুদ্রা
৮. আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপ উপলক্ষে ২০১১ সালে (ফাইন সিলভার) ১০ টাকার মুদ্রা
৯. বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৫০তম জন্ম জয়ন্তী উপলক্ষে ২০১১ সালে (ফাইন সিলভার) ১০ টাকার মুদ্রা
১০. বাংলাদেশের বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০১১ সালে (ফাইন সিলভার) ৪০ টাকার মুদ্রা
১১. বাংলাদেশের বিজয়ের ৪০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০১১ সালে ৪০ টাকার নোট
১২. জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ‘বিদ্রোহী’ কবিতার ৯০ বছর উপলক্ষে ২০১১ সালে (ফাইন সিলভার) ১০ টাকার মুদ্রা
১৩. ভাষা আন্দোলনের ৬০ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০১২ সালের ৬০ টাকার নোট
১৪. দ্য সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশন (বাংলাদেশ) লিমিটেডের ২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ২০১৩ সালে ২৫ টাকার নোট
১৫. বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের শত বছরপূর্তি উপলক্ষে ২০১৩ সালে ১০০ টাকার নোট
১৬. বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত হওয়া উপলক্ষে ২০১৮ সালে ৭০ টাকার নোট
১৭. জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম শতবর্ষ উপলক্ষে ২০২০ সালে ১০০ টাকার নোট
১৮. বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে ২০২১ সালে ৫০ টাকার নোট
১৯. পদ্মা সেতুর উদ্বোধন উপলক্ষে ২০২২ সালে ১০০ টাকার নোট।

তথ্য সুত্রঃ jagonews24.com/স্মারক নোট বা মুদ্রা দিয়ে কি কেনাকাটা করা যায়?

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...