ফেসবুক থেকে সংগৃহীত---
মসজিদ বন্ধ কিন্তু মার্কেট খোলা
স্কুল বন্ধ কিন্তু মেডিকেল পরীক্ষায় হাজারো উপস্থিতি
বাস চলাল সীমিত কিন্তু অফিস আদালত খোলা
পরিবহনে ডাবল ভাড়া কিন্তু গাদাগাদি করে যাত্রী বহন
কারো ক্ষেত্রে সামাজিক দুরত্ব কিন্তু পুলিশ-বিজিবি দাঁড়িয়ে পাশাপাশি
সব চলে শুধু পড়াশোনা বন্ধ
কি আজবঃ স্কুল বন্ধ! বইমেলা খোলা।যানবাহন বন্ধ! কারখানা খোলা।
খাওয়া বন্ধ! হোটেল খোলা।
বাবা তোমার দরবারে সব পাগলের খেলা!
মসজিদে_জামাতে_নামাজ_আদায়ে_শর্তের_কথা____জানাল_ধর্ম_মন্ত্রণালয়।
শর্তগুলো_হলো:
১. মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে এবং মুসল্লিকে অবশ্যই মাস্ক পরে মসজিদে আসতে হবে।
২. প্রত্যেককে নিজ নিজ বাসা থেকে অজু করে সুন্নত নামাজ ঘরে আদায় করে মসজিদে আসতে হবে। অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিতে হবে।
৩. মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের আগে সম্পূর্ণ মসজিদ জীবাণুনাশক দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে, মুসল্লিদের প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসতে হবে।
৪. কাতারে নামাজে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে হবে।
৫. শিশু, বয়োবৃদ্ধ, অসুস্থ ব্যক্তি ও অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তিদের জামাতে অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৬. সংক্রমণ রোধে মসজিদের অজুখানায় সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না।
৭. সর্বসাধারণের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নির্দেশনা অনুসরণ করতে হবে।
৮. মসজিদে ইফতার ও সাহ্রির আয়োজন করা যাবে না।
৯. করোনাভাইরাস মহামারি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য নামাজ শেষে মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে খতিব ও ইমামেরা দোয়া করবেন।
১০. খতিব, ইমাম ও মসজিদ পরিচালনা কমিটি বিষয়গুলো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করবে।
এসব নির্দেশনা লঙ্ঘন করা করা হলে স্থানীয় প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দায়িত্বশীলদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
----- তথ্যসুত্রঃ প্রথম আলো