এক বেকার ইঞ্জিনিয়ার কিছুতেই চাকরি পেলনা। তখন সে একটা ক্লিনিক খুলল আর বাইরে সাইনবোর্ড লিখে দিল, এখানে ৩০০ টাকায় যে কোন রোগের চিকিৎসা দেওয়া হয়। চিকিৎসা না হলে ১০০০ টাকা ফেরৎ। সাইনবোর্ড এর লেখা দেখে এক ডাক্তার ভাবল এক হাজার টাকা রোজকার করার একটা দারুণ সুযোগ...
ডাক্তার সাব ক্লিনিকে গেল আর ইঞ্জিনিয়ারকে বলল, আমার কোন জিনিষ খেতে ভালো লাগে না, খাওয়াতে কোন স্বাদ পাইনা।
ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, ২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ ফোটা ডাক্তারকে খাইয়ে দাও।
নার্স, খাইয়ে দিল।
রুগী (ডাক্তার) আরে, এটা তো পেট্রোল।
ইঞ্জিনিয়ার– Congratulation ...দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের কামাল। আপনি টেস্টটা জিভে পেয়েগেছেন। এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফী দিয়ে দিন। হাহাহা।
কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ইঞ্জিনিয়ার হয়ে রোগের চিকিৎসা! একে টাইট করতে হবে, আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে। তাই আবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল।
ডাক্তার– ইঞ্জিনিয়ার সাহেব, আমার মেমরী কমে গেছে। কিছুই মনে থাকেনা।
ইঞ্জিনিয়ার নিজের নার্সকে বলল, ২২ নাম্বার বক্স থেকে ওষুধ বার কর আর ৩ ফোটা ডাক্তারকে খাইয়ে দাও।
নার্স, খাইয়ে দিল।
রুগী (ডাক্তার) আরে, এটা তো পেট্রোল।
ইঞ্জিনিয়ার– Congratulation ...দেখলেন তো আমাদের ক্লিনিকের কামাল। আপনি টেস্টটা জিভে পেয়েগেছেন। এবার আমাকে আমার ৩০০ টাকা ফী দিয়ে দিন। হাহাহা।
কিন্তু ডাক্তার ভীষণ চতুর। ইঞ্জিনিয়ার হয়ে রোগের চিকিৎসা! একে টাইট করতে হবে, আর পয়সাটাও উসুল করতে হবে। তাই আবার কিছুদিন পর সে সেই ক্লিনিকে এল।
ডাক্তার– ইঞ্জিনিয়ার সাহেব, আমার মেমরী কমে গেছে। কিছুই মনে থাকেনা।
ইঞ্জিনিয়ার– নার্স, ডাক্তার সাবকে ২২ নাম্বার বক্স থেকে ৩ ফোটা দাও।
রূগী (ডাক্তার)– কিন্তু স্যার, ওটা তো স্বাদ ফিরে পাওয়ার ওষুধ।
ইঞ্জিনিয়ার– হাহাহা
“দেখলেন তো ওষুধ খাওয়ার আগেই আপনার মেমরী ফিরে এসেছে। দিন, আমার ৩০০ টাকা। এবার ডাক্তার বেশ রেগেই বাড়ি চলে গেল।
আবার কিছুদিন পর রূগী (ডাক্তার) ক্লিনিকে এসে বলল স্যার, আমার দৃষ্টিশক্তি একেবারেই কমে গেছে। সবই খুব ঝাপসা দেখছি।
ইঞ্জিনিয়ার– এর কোন ওষুধ আমার কাছে নেই। এই নিন, আপনার ১০০০ টাকা।
রুগী (ডাক্তার)– কিন্তু এটা তো ৫০০ টাকার নোট।
ইঞ্জিনিয়ার– হাহাহা
“দেখুন, আপনার দৃষ্টিও ফেরৎ এসে গেছে। দিন আমার ৩০০ টাকা।
নেট থেকে সংগৃহীতঃ লিংক সুত্র এইখানে।