স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

শিক্ষনীয় গল্প- অবুঝ ভালোবাসা

আমি কোন লেখক বা উপন্যাসিক কবি নয়। নেটে ভিবিন্ন বাংলা সাইট ভিজিট করে কিছু জানার চেষ্টা করা মূল কাজ। এর ফাঁকে নিজ ব্লগ সাইটে কিছু না কিছু পোষ্ট বা শেয়ার করা এক বদ অভবাস। এই বদ অভবাসের ফলে অন্যদের সাইটের লেখা ভালো লাগলে তাহা কপি করে পুরাতনকে নতুন করে প্রকাশ করি। আর নয় বিরক্তি কর কথা---

টাকা দিয়ে ভালোবাসা হয় না 
এক ছেলে প্রতিদিন এক কলেজের সামনে ভিক্ষার থালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকতো, বয়স ২৮-৩০ হবে। সে প্রতিদিন এসে একটা মেয়েকে বলতো, আপা দুইটা টাকা দেন, মেয়েটা টাকা দিয়ে কলেজে ঢুকতো, এ ভাবে বেশ কয়েক মাস চলে গেল। একদিন ছেলেটি মেয়েটির জন্য অপেক্ষা করতে লাগলো, কিছুক্ষন পর মেয়েটি আসলো, ছেলেটি মেয়েটিকে দেখে বললো আপা আপনার সাথে কিছু কথা বলতাম। এই শুনে মেয়েটি বললো আচ্ছা বলেন,ছেলেটি তখন তার কাপাকাপা গলায় বললো আমি আপনাকে পছন্দ করি, আর আপনাকে অনেক ভালবাসি, যদি আপনি কিছু বলতেন, 
এই কথা শুনে মেয়েটি তার উপর রেগে গিয়ে বললো আপনার তো সাহস কম নয়, আপনি জানেন আমি কে, আমার বাবা এই কলেজের প্রিন্সিপাল, যদি আপনাকে আর এই কলেজের সামনে কোনোদিন দেখিতো বাবাকে বলে পুলিশে ধরিয়ে দেব ছেলেটি কিছু বললো না, তাই মাথা নিচু করে চলে গেল, ছেলেটি আর কোনোদিন সেই কলেজের সামনে আসে নি।

একদিন মেয়েটি খুব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো, পরীক্ষা করে জানা গেল মেয়েটির পেটে টিউমার ধরা পড়েছে, আর এটা অপারেশন করতে খুব রিক্স।
তারপরে ও অপারেশন করতে হবে। অপারেশন করা হলো এবং মেয়েটি সুস্থ হলো হাসপাতাল থেকে মেয়েটি রিলিস নেওয়ার একদিন আগে এক নার্স একটি কাগজ মেয়েটির হাতে ধরিয়ে দিল,কাগজটিতে লেখা ছিল_ আপনি এখন সুস্থ যদি একটু কষ্ট করে তিন তলার ৭ নাম্বার ঘরে আসতেন, মেয়েটি কিছু বুঝতে পারলো না, কে দিল কেন দিল।
মেয়েটি আর কোন চিন্তা না করেই সেই ঘরে চলে গেল। সেই ঘরে গিয়ে দেখলো সেই ছেলে-  সেই ভিক্ষার ছেড়া কাপড় পরে দাঁড়িয়ে আছে। 
মেয়েটি অবাক হয়ে বললো আপনি,  আমাকে আসতে বলছেন। ছেলেটি বললো
হ্যাঁ আমি,এই বলে ছেলেটি ভিক্ষার কাপড়টা খুলে ফেললো, ভিতরে ছিল ডাক্তারের সেই সাদা পোশাক, তখন ছেলেটা বলতে শুরু করলো ,তোমার অপারেশন আমি নিজে করেছি, তুমি বলেছিলে না তোমার কলেজের প্রিন্সিপাল,,আর আমি হলাম এই হাসপাতালের একজন বড় ডক্টর।আমার কাজ
শুরু হয় বিকেলে, আর আমি প্রতিদিন সকালে ভিক্ষার থালা হাতে তোমার কলেজে দাঁড়িয়ে থাকতাম আর তুমি যখন কলেজ থেকে চলে যেতে আমি তখন
হাসপাতালে এসে আমার কাজ করতাম। তোমাইয় আমি অনেক আগেই বলতে পারতাম কিন্তু তোমার মন কেমন মানুষ চায় সেটা বুঝতে পারতাম না, তাই যখন বুঝতে পারলাম তোমার টাকা ওয়ালা ছেলে পছন্দ তখন সরে এলাম, তোমাকে আর একটা কথা বলি, কিছু কিছু মানুষ আছে অভিনয় করতে ভালবাসে, তাই কখনো মানুষের উপরটা দেখে বিচার করো না,, এখন তার অনেক টাকা কিন্তু কাল দেখবে সে ভিক্ষার থালা হাতে ঠিকি দাঁড়িয়ে আছে, আর জীবনটা এ রকমেই, আজ আছে তো কাল নেই,নেট থেকে সংগৃহীত-  facebook

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...