স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

সফলতার চাবিকাঠি (নিজেকে গড়ুন, নিজের মত করে)

নিজেকে গড়ুন, নিজের মত করে। তাহলে দেখবেন সফলতার বাণী, সফলতার চাবিকাঠি, সফলতার গল্প, সব নিজের কাছে। 
যুদ্ধ শুরু হয়ে গেলে তলোয়ারে ধার দেয়ার চান্স মিলবে না। মেধা কম-বেশি হতে পারে। বাপের টাকা কম-বেশি থাকতে পারে। কিন্তু অন্যদের সমান সময়ই তোমার হাতে থাকে। এক মিনিট কমও না। এক মিনিট বেশিও না। তবে তোমার ২৪ ঘন্টা কাটানোর স্টাইল, অন্যদের ২৪ ঘন্টা কাটানোর স্টাইলের চাইতে আলাদা হতে পারে। তাই এই বছরের ২৪ ঘন্টাগুলিই নির্ধারণ করে দিবে, পরের বছরের ২৪ ঘন্টাগুলি কেমন হবে। মনোযোগে ঘাটতি থাকতে পারে। তোমার জিপিএ হবে, তোমার ক্লোজ ফ্রেন্ডদের এভারেজ জিপিএ এর সমান। তোমার ক্রিয়েটিভিটি-স্মার্টনেস হবে, তাদের ক্রিয়েটিভিটি-স্মার্টনেস এর সমান।একদিনের মাস্তি বাদ দিয়ে, ক্রিয়েটিভ কারো সাথে অল্প একটু আড্ডা দিলেই দেখবে, অনেক কিছু শিখে ফেলছ। 

ভয় আর কনফিউশনগুলো সাইডে রেখে, কি আউটপুট পাওয়া যাবে সেই চিন্তা বন্ধ করে- টানা পাঁচ দিন এক ঘন্টা করে সময় দিতে পারলে- যেকোনো কঠিন কাজই সহজ লাগা শুরু হবে। শুরু করার চিন্তা করে বসে চুপচাপ বসে থাকলে, দুই-একদিন চেষ্টা করে, ছয়মাস খোজ খবর না থাকলে- যে জায়গায় আটকে আছ, সেখানেই পচে মরবে। তাই রাতে ঘুমানোর আগে এক ঘন্টা বেশি ফেইসবুকিং না করে, নতুন কিছু শিখার পিছনে একটা ঘন্টা সময় দাও। আলসেমি আর হেঁয়ালির শিকলে একটু একটু করে আঘাত করো  কল ভেঙ্গে সবার আগেই ফিনিশিং লাইনে পৌঁছে সংগৃহীত সুত্র;- linkedin

প্রথম আলো সংগ্রহশালার  সফলতার দশ সূত্র 
১. যত দ্রুত সম্ভব, শুরু করুন: বুড়ো বয়সে ‘যৌবনে কী-ই না করতে পারতাম!’—এই আফসোস যেন আপনাকে না ভোগায়। তাই বিল গেটস সব সময় বলেছেন, ‘শুরু করুন।’ যে ‘আইডিয়া’ আপনি মাথায় নিয়ে বসে আছেন, সেটা কাজে লাগিয়ে হয়তো কয়েক বছর পর অন্য কেউ সফল হবে। ছাত্রজীবন থেকেই স্বপ্নপূরণের শুরুটা হলে আপনার সফলতার সম্ভাবনা যতটুকুই থাকুক, অন্তত হাল ছেড়ে দেওয়ার আশঙ্কা কম থাকবে।
২. প্রতিদিন নিজের সেরাটা দিতে হবে: বিল গেটস বলছেন, ‘জীবনটা সেমিস্টার হিসেবে ভাগ করা নেই, যে দশ সপ্তাহ পর পর আপনি ভুলগুলো শুধরে নেওয়ার সুযোগ পাবেন। এমনকি এখানে “ব্রেক” বলেও কিছু নেই।’ অতএব, প্রতিদিন আপনাকে আপনার সেরাটাই দিতে হবে।
৩. নিজেই নিজের বস হোন: আপনি নিজেই যদি নিজের স্বপ্নপূরণের কাজে না নামেন, অন্য কেউ তাঁর স্বপ্ন পূরণে আপনাকে নিয়োগ করবে। তার চেয়ে বরং এই শ্রম নিজের স্বপ্নপূরণের পেছনে খরচ করুন।
৪. ‘না’ বলা শিখুন: আপনি যতই প্রতিভাবান হোন না কেন, দিনে ২৪ ঘণ্টার বেশি সময় আপনি পাচ্ছেন না। এই ২৪ ঘণ্টা কে কীভাবে ব্যবহার করে, সেটাই সফল এবং অসফল মানুষের মধ্যে পার্থক্য গড়ে দেয়। হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে এক বক্তব্যে একবার বিল গেটস বলেছিলেন, ‘জীবনের সেরা উপদেশ আমি পেয়েছি আমার বন্ধু ওয়ারেন বাফেটের কাছ থেকে। সে বলেছিল, তোমাকে “না” বলতে জানতে হবে।’ বিল গেটস মনে করেন, কখনো কখনো ‘না’ বলতে পারা আপনাকে লক্ষ্যে অবিচল থাকতে সাহায্য করবে।
৫. প্রতিজ্ঞ হোন, প্রত্যয়ী হোন: সব সফল উদ্যোক্তাই জোর দিয়ে এই পরামর্শ দিয়েছেন। যে কাজটি করছেন, তার প্রতি ভালোবাসা থাকতেই হবে। সফল মানুষেরা একমাত্র ভালোবাসা দিয়েই কঠিন কাজটাকে সহজে করেন।
৬. শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নয়, জীবনই সেরা স্কুল: যত বই-ই পড়েন না কেন, শিক্ষাজীবনে যত পরীক্ষাই দেন না কেন—এসব কখনোই পুরোপুরি আপনাকে সত্যিকার জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা শেখাবে না। নিজের জীবন থেকে শিখেই তৈরি হতে হবে।
৭. আশা হারাবেন না: লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে হতাশাবাদী হলে চলবে না। বরং সব সময় আশাবাদী হতে হবে। ২০১৩ সালে স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের বিল গেটস বলেছিলেন, ‘আশাবাদ অনেক সময় মিথ্যে আশায় পরিণত হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, “মিথ্যে হতাশা” বলেও কিছু আছে।’
৮. সমালোচনাকে স্বাগত জানান: বিল গেটস তাঁর বিজনেস অ্যাট দ্য স্পিড অব থট বইয়ে সমালোচনার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে বলেছেন। তিনি বিশ্বাস করেন, অভিযোগ আর অসন্তুষ্টি আপনাকে আরও ভালো করার সুযোগ করে দেয়। তিনি লিখেছেন, ‘আপনার সবচেয়ে অসন্তুষ্ট কাস্টমাররাই আপনার শেখার সবচেয়ে বড় উৎস।’

৯. সাফল্যের হিসাব করুন: ২০০৩ সালে বিল গেটস দ্য মোস্ট পাওয়ারফুল আইডিয়া ইন দ্য ওয়ার্ল্ড নামে একটা বই থেকে তাঁর শিক্ষা কী, তা বলেছেন। ‘আপনি যদি একটা নির্দিষ্ট লক্ষ্য ঠিক করে সব সময় হিসাব করেন, আপনি কতটুকু এগোলেন, তাহলেই লক্ষ্যে অবিচল থাকতে পারবেন।’ সঙ্গে তিনি এ-ও যোগ করেছেন, ‘এটা বলা যত সহজ, করা ততটাই কঠিন।’

১০. জীবনটা সহজ নয়, এটা মেনে নিন: আপনি যতই কঠোর পরিশ্রম করেন না কেন, এমন একটা সময় নিশ্চয়ই আসবে, যখন সবকিছু আপনার মনমতো হবে না। সবকিছু আপনার নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। আপনি পড়ে যাবেন, কিন্তু আপনাকে আবার দাঁড়াতে হবে।

loraku সাইটের অবলম্বনে সাফল্য নিয়ে বিখ্যাত মনিষীদের সেরা ৩৫টি সেরা উক্তি ও বাণী

০১. “সাফল্যের জন্য তোমাকে ৩টি মূল্য দিতে হবে: ভালোবাসা, কঠোর পরিশ্রম, আর স্বপ্নকে বাস্তব হতে দেখার জন্য ব্যর্থতার পরও কাজ করে যাওয়া।” – ফ্র্যাঙ্ক লয়েড (আমেরিকান লেখক ও শিল্পী)

০২. “যার মাঝে সীমাহীন উ‌ৎসাহ, বুদ্ধি ও একটানা কাজ করার গুণ থাকে, তবে তার সফল হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি” – ডেল কার্নেগী (বিশ্বখ্যাত লেখক ও মোটিভেটর)

০৩. “তুমি যদি তোমার সময়ের মূল্য না দাও, তবে অন্যরাও দেবে না। নিজের সময় ও প্রতিভাকে বাজে বিষয়ে নষ্ট করা বন্ধ করো। তাহলেই সফল হবে।” – কিম গ্রাস্ট (বিশ্বখ্যাত মার্কেটিং এক্সপার্ট)

০৪. “সফল মানুষের সাথে অসফল মানুষের প্রধান পার্থক্য শক্তি বা জ্ঞান নয়। পার্থক্যটা হলো সত্যিকার সফল হওয়ার ইচ্ছা।” – ভিন্স লম্বারডি (আমেরিকান ফুটবলার ও কোচ)

০৫. “একজন সফল যোদ্ধা হলো একজন সাধারণ মানুষ, যে অন্যদের চেয়ে বেশি মনোযোগী। ” – ব্রুস লী (বিশ্বখ্যাত মার্শাল আর্টিস্ট)

০৬. “একটি লক্ষ্য ঠিক করো। সেই লক্ষ্যকে নিজের জীবনের অংশ্ বানিয়ে ফেলো। চিন্তা করো, স্বপ্ন দেখো। তোমার মস্তিষ্ক, পেশী, রক্তনালী – পুরো শরীরে সেই লক্ষ্যকে ছড়িয়ে দাও, আর বাকি সবকিছু ভুলে যাও। এটাই সাফল্যের পথ।” – স্বামী বিবেকানন্দ (ভারতীয় পন্ডিত, সাধক, ও লেখক) 

০৭. “একজন মানুষ এখন কতটা উপরে আছে, তা দিয়ে আমি তার সাফল্য মাপি না। একদম নিচে পড়ে যাওয়ার পর সে নিজেকে কতটা ওপরে তুলতে পারে – সেটাই আসল কথা।” – জর্জ এস, প্যাটন (২য় বিশ্বযুদ্ধে আমেরিকান সেনাবাহিনীর জেনারেল)

০৮. “সাফল্য চাইলে সাফল্যকে লক্ষ্য বানিও না; তুমি যা করতে ভালোবাসো, সেটাই করতে থাক। সাফল্য নিজেই ধরা দেবে।” – ডেভিড ফ্রস্ট (বৃটিশ সাংবাদিক ও লেখক)

০৯. “সাফল্য অর্জন করা আর সফল হওয়া এক নয়। সুবিধা পেলে অনেকেই সফল হতে পারে। অনেককে জোর করে সফল বানানো হয়। কিন্তু যে নিজের চেষ্টা আর পরিশ্রম দিয়ে সফল হয় – সেই প্রকৃত সাফল্য অর্জন করে” – সংগৃহীত

১০. “সাফল্যের মূল্য হল হাতের কাজের প্রতি ভালোবাসা আর কঠোর পরিশ্রম। সেইসাথে, জয় পরাজয় ভুলে নিজের পুরো সামর্থ বিলিয়ে দেয়া।” – ভিন্স লম্বারডি (আমেরিকান ফুটবলার ও কোচ)

১১. “সাধারণ মানুষ যতক্ষণ ভালো লাগে, ততক্ষণ কাজ করে। আর অসাধারণ সফল মানুষেরা ভালো না লাগলেও যতক্ষণ না কাজ শেষ হয়, ততক্ষণ কাজ বন্ধ করে না” – ব্রায়ান ট্রেসি (বিশ্বখ্যাত সেলফ ডেভেলপমেন্ট কোচ ও লেখক)

১২. “জীবনে সফল হতে চাইলে দু’টি জিনিস প্রয়োজন: জেদ আর আত্মবিশ্বাস” – মার্ক টোয়েন (বিশ্বখ্যাত লেখক ও ঔপন্যাসিক)

১৩. “ব্যর্থতার ছাই থেকে সাফল্যের প্রাসাদ গড়ো। হতাশা আর ব্যর্থতা হলো সাফল্যের প্রাসাদের দুই মূল ভিত্তি” – ডেল কার্নেগী (বিশ্বখ্যাত লেখক ও মোটিভেটর)

১৪. “কাজ শুরু করাই হলো সাফল্যের মূল চাবিকাঠি” – পাবলো পিকাসো (বিখ্যাত স্প্যানিশ চিত্রশিল্পী)

১৫. “সাফল্য একটি বিজ্ঞান। সঠিক উপাদান মেশালে তুমি সঠিক ফলাফল পাবে” – অস্কার ওয়াইল্ড (বিশ্বখ্যাত আইরিশ কবি, লেখক ও নাট্যকার)

১৬. “যদি তোমার সমালোচনা করার মত কেউ না থাকে, তবে তোমার সফল হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে”
– ম্যালকম এক্স ( ৫০-৬০ এর দশকের আমেরিকার মুসলিম নেতা)

১৭. “আমি মনে করি সাফল্য হলো তুমি যা করতে চাও সেই বিষয়টি সবচেয়ে ভালো ভাবে করার চেষ্টা করে যাওয়া” – মার্গারেটা থ্যাচার (‘আয়রন লেডী’-খ্যাত সাবেক বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী)

১৮. “একজন মানুষের সফল বা ব্যর্থ হওয়া তার ক্ষমতার ওপর যতটা না নির্ভর করে, তারচেয়ে বেশি তার দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভর করে। যারা সফল হয়, তারা সফল হওয়ার আগে থেকেই সফল মানুষের মত আচরণ করে। এই বিশ্বাসই একদিন সত্যিতে পরিনত হয়। আপনি যদি বিশ্বাস করেন যে আপনি অবশ্যই সফল হবেন, তবে আপনার ব্যবহারেও তা প্রকাশ পাবে। এবং আপনি নিজেই নিজের এই দৃষ্টিভঙ্গীর সুফল দেখে অবাক হয়ে যাবেন” – উইলিয়াম জেমস (আমেরিকান দার্শনিক ও মনোবিজ্ঞানী)

৯. “মানুষের জীবনে কঠিন সময় আসাটা খুব দরকার। কঠিন সময়ের কারণেই মানুষ সাফল্য উপভোগ করতে পারে” – এ.পি.জে আব্দুল কালাম (পদার্থ বিজ্ঞানী, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি)

২০. “সাফল্য তখনই আসে যখন একজন মানুষ তার নিজের ক্ষমতার পুরোটা কোনও কাজে বিলিয়ে দেয়” – জন উডেন (বিখ্যাত বাস্কেটবল খেলোয়াড়)

২১. “সাফল্য খুব সহজ ব্যাপার। সঠিক কাজটি সঠিক ভাবে ও সঠিক সময়ে করে ফেলো” – আর্নল্ড গ্লাসগো (আমেরিকান সফল উদ্যোক্তা)

২২. “সাফল্যের আগুন একা একা জ্বলে না। এটা তোমাকে নিজ হাতে জ্বালাতে হবে” – আর্নল্ড গ্লাসগো (আমেরিকান সফল উদ্যোক্তা)

২৩. “সাফল্য মানে ৯ বার পড়ে গিয়ে ১০ম বার উঠে দাঁড়ানো” – বন জোভি (বিশ্ব বিখ্যাত রক মিউজিশিয়ান)

২৪. “অন্যরা ছেড়ে যাওয়ার পরও দীর্ঘ সময় হাল ধরে রাখতে পারা সাফল্য অর্জন করার জন্য খুব বড় একটা ব্যাপার” – উইলিয়াম ফেথার (বেস্ট সেলিং লেখক)

২৫. “সাধারণ সফল আর অসাধারণ সফলদের মধ্যে পার্থক্য হলো, অসাধারণ সফলদের ‘না’ বলার ক্ষমতাও অসাধারণ” – ওয়ারেন বাফেট (আমেরিকান বিলিওনেয়ার)

২৬. “ব্যবসার জগতে তারাই সবচেয়ে বেশি সফল, যারা তাদের সবচেয়ে ভালোলাগার কাজটি করছে” – ওয়ারেন বাফেট (আমেরিকান বিলিওনেয়ার)

২৭. “সফল মানুষেরা সাধারণত তাঁদের কাজের বিষয়কে পাগলের মত ভালোবাসেন” – সংগৃহীত

২৮. “সাফল্য ঘটে না। তাকে ঘটাতে হয়” – ক্রিস গ্রসার (আমেরিকান সফল উদ্যোক্তা)

২৯. “সফল হওয়ার চেষ্টা করার বদলে দক্ষ হওয়ার চেষ্টা করো। সাফল্য এমনিই আসবে” – আলবার্ট আইনস্টাইন (বিশ্বখ্যাত পদার্থ বিজ্ঞানী)

৩০. “অসত্যের পথে সফল হওয়ার চেয়ে, সত্যের পথে ব্যর্থ হওয়াও ভালো” – হারমান মেলভি (আমেরিকান লেখক ও কবি)

৩১. “সন্তানের সাফল্য চাইলে তাকে মাছ খেতে দেয়ার বদলে মাছ ধরতে শেখাও” – মাও সে তুং (চীনের কমিউনিস্ট বিপ্লবের নেতা)

৩২. “অতীতের সাফল্য হয়তো তোমাকে ভবিষ্যতের ব্যর্থতার দিকে নিয়ে যাবে। কিন্তু তুমি যদি প্রতিটি ব্যর্থতা থেকে শিক্ষা নিতে পারো, তবে দিন শেষে তুমি একজন সফল হবেই।” – জ্যাক মা (প্রতিষ্ঠাতা, আলিবাবা গ্রুপ)

৩৩. “অন্যের সাফল্যের বদলে, অন্যের ভুল থেকে শেখার চেষ্টা করো। বেশিরভাগ মানুষ মোটামুটি একই রকম কারণে ব্যর্থ হয়। অন্যদিকে সফল হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে” – জ্যাক মা (প্রতিষ্ঠাতা, আলিবাবা গ্রুপ)

৩৪. “রাতারাতি সাফল্য বলতে কিছু নেই। মনোযোগ দিলে দেখবে সব সাফল্যই অনেক সময় নিয়ে আসে” – স্টিভ জবস (প্রতিষ্ঠাতা, এ্যাপল কম্পিউটার্স)

৩৫. “সাফল্য আসলে কাজ করে যাওয়ার সাথে সম্পর্কিত। সফল মানুষেরা সব সময়ে কাজ করে যান। তাঁরা ভুল করেন, কিন্তু কখনও সেই কারণে থেমে যান না” – কনরাড হিলটন (হিলটন হোটেল চেইন এর প্রতিষ্ঠাতা) 


নেট থেকে সংগৃহীত- সাফল্য নিয়ে বিখ্যাত মনিষীদের সেরা উক্তি ও বাণী সমূহ 

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...