স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

তোমার খোলা চিঠি

প্রান প্রিয় সোনায়,
তুমি কেমন আছ যানিনা। যে খানে থাকই ভালো থাক এই আমার শুভ কামনা। আমি ও আল্লাহর রহমতে তোমাদের দোয়াই ভালো আছি।
পরসমচার, আজ আকাশ মেঘলা সব কিছু কেমন যেন মনে হচ্ছে, থেমে আছে। আকাশের সাথে মনের একটা গভির সম্পরক আছে। আমার মনের আকাশে মেঘ জমে আছে। আজ তুমি কাছে নেই তাই মনটা ডানা ভাংগা পাখির মত থরপর থরপর করে যাচ্ছে। বুকের ভিতর থেকে গরম গরম দিরঘ নিরসাস বাহির হচ্ছে। মনে হয় বুকের বিতর কেউ আগুন নিয়ে খেলা করতেছে। এমত অবস্থায় তোমার ঘুমটা পরা কপালে টিপ আর দুটি মিস্টি কমলা মত ঠুটের বাকা হাসি মাখা চবিটি মোবাইলের পরদায় দেখতেছি। তোমাকে অনেক মিস করতেছি। মিস করতেছি আমাদের ভালোবাসার উপহার ছোট সন্তানটিকে তার সাথে পরিবারে সবাইকে। কি আর করব, নিস্টুর এই দুনিয়াই দু-বেলার আহার যোগার করার জন্য বিদাতা তোমাদের কাছ থেকে অনেক দূরে করে রেখেছে। আমি বিসসাস করি আল্লাহ যা করে ভালোই করে। বিসসাস কর আমার হাত পা কেন যানি নিথর হয়ে যাচ্ছে তার সাথে শরির কাপ্তেছে।

মহিলাদের নামায আদায়ের শ্রেষ্ঠ স্থান

নারী-পুরুষের শারীরিক গঠন, সক্ষমতা, নিরাপত্তা ইত্যাদি নানা বিষয়ে যেমন পার্থক্য রয়েছে, তেমনি পার্থক্য রয়েছে শরীয়তের অনেক বিষয়ে। তন্মধ্যে একটি হচ্ছে, সতর। নারী-পুরুষ সকলের সামনেই পুরুষের সতর হচ্ছে নাভী থেকে হাঁটু পর্যন্ত, পক্ষান্তরে পরপুরুষের সামনে মহিলার প্রায় পুরো শরীরই ঢেকে রাখা ফরয। নারী-পুরুষের মাঝে এরকম পার্থক্যসম্বলিত একটি ইবাদত হচ্ছে নামায। তাকবীরে তাহরীমার জন্যে হাত উঠানো, হাত বাধা, রুকু, সেজদা, ১ম ও শেষ বৈঠক ইত্যাদি ক্ষেত্রগুলোতে নারী-পুরুষের নামাযের পদ্ধতিগত পার্থক্য যেমন রয়েছে, তেমনি পার্থক্য রয়েছে নামায আদায়ের স্থান নিয়েও। নারীদের সতরের পরিমাণ যেহেতু বেশি, তাই যেভাবে তাদের সতর বেশি রক্ষা হয় সে দিকটি বিবেচনা করা হয়েছে সর্বত্র।

লিচুর বড় গুণ

এখন বাজারে লিচু পাওয়া যাচ্ছে। লিচু দেখতে যেমন সুন্দর, স্বাদেও তেমন। লিচুতে রয়েছে ভিটামিন ‘সি’ ও ‘এ’, ক্যালিসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কপার, ফসফরাস এবং মিনারেল। বাংলামেইলের পাঠকদের জানিয়ে দেয়া হচ্ছে ছোট লিচুর বড় গুণগুলো।
লিচুতে বিদ্যমান ‘অলগোনাল’ নামক উপাদানটি ইনফ্লুয়েঞ্জা প্রতিরোধ করে শরীর সুস্থ রাখে।
 
লিচুতে রয়েছে উচ্চমানের ক্যালসিয়াম, যা হাড়, দাঁত ও নখ ভালো রাখে। এছাড়া ভিটামিন ‘সি’ অতিবেগুণী রশ্মির প্রভাব থেকে ত্বককে ভালো রাখে। ভিটামিন ‘এ’ চোখ ওঠা,  রাতকানা, চোখের কর্নিয়ার অসুখ দূর করে।
 
যেসব নারীর মনোপজ হয়ে গেছে, তাদের জন্য লিচু খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
 
লিচুতে বিদ্যমান ‘নিয়ামিন’ ও ‘রিবোফ্ল্যাভিন’ নামক দুটি উপাদান শরীরের দূর্বলতা দূর করে শরীরকে শক্তিশালী করে তোলে।
 
সতর্কতা: ডায়বেটিস, উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের অধিক মাত্রায় লিচু না খাওয়া ভালো।
 
নেট থেকে সংগৃহীত 

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...