স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

রাসূল (সা)-এর উপদেশ: রাগ করো না

আবূ হোরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু হতে বর্ণিত হয়েছে- এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলল: আমাকে কিছু উপদেশ দিন। তিনি বললেন: “রাগ করো না”। লোকটি বার বার রাসূলের নিকট উপেদশ চায় আর রাসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: “রাগ করো না”। [বুখারী: ৬১১৬] 

পছন্দনীয় এ অপছন্দনী স্বপ্ন ।

আবু সা'ঈদ খুদরী [রা:] থেকে বণির্ত তিনি রাসুলুল্লাহ [সা:]কে বলতে শুনেছেন যে, তোমরা কেউ পছন্দনীয় স্বপ্ন দেখলে তা আল্লাহর পক্ষ থেকে, সুতরাং সে যেন আল্লাহর প্রশংসা করে এবং প্রিয়জনদের কাছে বলে অপর বণর্নায় আছে সে যেন প্রিয়জন ছাড়া করো কাছে না বলে আর অপছন্দনীয় স্বপ্ন দেখলে তা শয়তানের পক্ষ থেকে, সুতরাং সে যেন তার অনিষ্ট থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রথর্না করে এবং কারো কাছে না বলে তাহলে তা তার কোন ক্ষতি সাধন করতে পারবে না [বুখারী-৬৯৮৫]

তাবীজ, ধাগা, লোহা বা পিতলের বালা বা অনুরূপ বস্তু ব্যবহার সম্পর্কে…... ইসলাম ধর্মে কি বলে দেখুন

আমাদের সমাজে,  রোগ ব্যাধি বা বিপদাপদ থেকে রক্ষা পেতে  তাবীজ, ধাগা, লোহা বা পিতলের বালা বা অনুরূপ বস্তু ব্যবহার করতে দেখা যায়। অথচ শরিয়তে এসবকে হারাম বলে ঘোষনা দেওয়া হয়েছে। কয়েকটি নির্দেশ দেখুন -

জানাযার নামায ও নিয়ম সমূহ

পবিত্র কোরআন শরীফ, সুরা আলে ইমরান - আয়াত ১৮৫  ‘কুল্লু নাফসিন জায়েকাতুল মাউত’। বাংলা অর্থ- প্রতিটি প্রাণী মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে। সুতারাং আমরা যখন মৃত্রু  বরন করব, তখন পৃথিবী থেকে বিদায় জানাতে সবাই একত্রীত হবে।

জানাযার নামায কি? এক কথায়, জানাজার  নামাজ একটি বিশেষ প্রার্থনা বা দোয়া। মৃত মুসলমানকে কবর দেয়ার পূর্বে জানাজার  আয়োজন করা হয়। মুসলমান অর্থাৎ ইসলাম ধর্মামলম্বীদের জন্য এটি ফরযে কেফায়া বা সমাজের জন্য আবশ্যকীয় দায়িত্ব অর্থাৎ কোনো মুসলমানের মৃত্যু হলে মুসলমান সমাজের পক্ষ থেকে অবশ্যই জানাযার নামাজ পাঠ করতে হবে। আরও পড়ুন জানাজার নামাজ

আরও সহজ ভাষায়, মৃত ব্যক্তিকে গোসল দিয়ে, কাফন পরায়ে তাহার মাগফিরাত ও পরকালে মুক্তির জন্য   একত্র হয়ে যে নামায পড়িতে হয়, তাহাকে জানাযার নামায বলে। এই নামায দাঁড়াইয়া আদায় করিতে হয়, ইহাতে কোন রুকু সিজদা বা বৈঠক ইত্যাদি নাই। 
এই নামায বসিয়া পড়িলে শুদ্ধ হইবে না। এই নামায মুসলমানদের উপর ফরযে কেফায়া অথাৎ জানাযার সংবাদ শ্রবণকারী সকল লোকের পক্ষ হইতেই ফরয আদায় হইয়া যায়, আর কেহই আদায় না করিলে প্রত্যেককেই গুণাহগার হইতে হইবে।

হাঁসির গল্প- খুজে পেয়েছি খুজে পেয়েছি

বিয়ের পর  একদিন রাতে টিভি দেখার সময় রফিকের বউ অনুভব করলরফিকের হাত তার কাধে। 

বউঃ অহহ!!খুব ভাল লাগছে
হাত তার ব্রেস্টে চলে গেল
বউঃ ওহহ!!!দারুন
হাত এবার তার পেট
ছুয়ে আরও নিচে নামল
বউঃ ইসসস!!!!হানি,
প্লিস don’t stop!!
হাত থেমে গেল
বউঃ থামলে কেন???
রফিকঃ কারন আমি রিমোট খুজে পেয়েছি!!


আপনাদের জন্য নেট থেকে সংগ্রহণ করে পোস্ট করি।  এইখানে পছন্দ মতে পড়তে থাকুন,  কিছুক্ষণ এর জন্য হলেও মনকে খুশীতে রাখুন। পাবেন বিনোদন মন মাতানো রং-বেরঙ্গের হাঁসি আর হাঁসি। 

ডেন্টিস্টের কাছে যাবার অভিজ্ঞতা

একজনের প্রথম রাতের অভিজ্ঞতা শুনুন।
তিনি বলছেন:
তিনি রুমে ছিলেন একা।
আমি ঢুকলাম।
তিনি বললেন, 

চিৎ হয়ে শুয়ে পড়–ন।
আমি কম্পিত বক্ষে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়লাম।
তিনি রাবার পরে নিলেন।
তিনি বললেন, 

সুস্থ হার্ট, সুস্থ শরীর সবাই কামনা করি

আমরা সবাই আল্লাহর কাছে দিনের শুরুতে শরীর সুস্থ থাকার জন্য কামনা করি। সুস্থ জীবন হল সুখের মুল। আমাদের শরীরের অনেক অঙ্গ-পতেংগ আছে। এক একটি এক এক রকমের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। যাহা আমরা কল্পনাও করতে পারিনা। তাহার জন্য রাব্বুল আলামিনের কাছে শুক্রিয়া জানাই। আসুন ভিবিন্ন অঙ্গ আমাদের কিভাবে সুস্থ রাখে জেনে নিই। 
হার্ট : আমাদের জীবনে গড়ে ২.৫ বিলিয়ন বার হৃৎপিণ্ড স্পন্দিত হচ্ছে। এই কম্পন চাপের মাধ্যমে দেহের প্রতিটি প্রত্যঙ্গে রক্ত পৌঁছে দিচ্ছে। রক্ত অক্সিজেনসহ প্রবাহিত হয়। এর সঙ্গে যাচ্ছে শক্তি, হরমোন ও অনেক উপাদান বা মলিকিউলস। এর মাধ্যমে দেহের বর্জ্য বের হয়ে যাচ্ছে।
হার্ট যখন বন্ধ হয়ে যায়, শরীরের অন্যান্য কার্যক্রমও বন্ধ হয়ে যায়। কোনোটি সঙ্গে সঙ্গে আবার কারও কার্যক্রম ধীরে ধীরে অকার্যকর হয়ে পড়ে।
ফুসফুস : স্পঞ্জের মতো নরম অসংখ্য ছোট-বড় রক্তবাহী শিরা-উপশিরা দ্বারা জড়ানো এই অঙ্গ। এর কাজ হল রক্তস্রোত অক্সিজেন সরবরাহ করা। এ ছাড়া কার্বন ডাই-অক্সাইড রক্ত থেকে বের করে এবং রক্তে ছোট ছোট জমাটবদ্ধ রক্তকণা ও দূষিত বর্জ্য বের করে দেয়। হৃদরোগ, ক্রনিক ফুসফুসের রোগ যেমন এমফাইসিমা ও অ্যাজমা ফুসফুসের গোলযোগ সৃষ্টি হয়। এর ফলে হার্টের ডান দিকের ভেন্টিকাল বড় হয়ে যায়। ফলে হার্ট ফেইলিউর হয়। রোগীদের উচ্চ রক্তচাপ হয়। হৃদস্পন্দনে সমস্যা হতে পারে। ঘুমের মধ্যে শ্বাস-প্রশ্বাস সমস্যা, বিশেষ করে স্লিপ অ্যাপনিয়া হয়ে হার্টে সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে।

১৮ হলে ভালো হয়, সামান্য কম হলেও চলবে বর্তমানে (বাবা ছেলের ভালবাসা)

বাবা ছেলের ভালবাসার গল্প। 


ছেলে ও বাবার মধ্যে কথা হচ্ছেঃ

ছেলেঃ বাবা টাকা দাও। একটা মোবাইল কিনব।

বাবাঃ মোবাইল কিনবি? তোরে না দুই মাস আগেই ১০ হাজার টাকা দিলাম নতুন মোবাইলের লাইগা!

ছেলেঃ হুম দিছ, কিন্তু এবার একটা থ্রিজি মোবাইল কিনব।

বাবাঃ থ্রিজি মোবাইল! সেইডা আবার কী?

ছেলেঃ ওহহ, থ্রিজি কী জানো না? থ্রিজি হলো থার্ড জেনারেশন মোবাইল ফোন।

বাবাঃ কী কইলি? তোর এত অধঃপতন! আমার কি টাকার অভাব? তোরে আমি কুনো দিন সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিইনা দিইনি, আর আমার পোলা হইয়া সেই তুই কিনবি থার্ড হ্যান্ড মোবাইল!


নেট থেকে সংগৃহীত 

সোনা বা স্বর্ণের ওজন পরিমাপ ও স্বর্ণের হিসাব নিকাশ সম্পর্কে জেনে নিন

আমি ফ্রী সময়ে ''গুগল'' সার্চ করে বিভিন্ন বাংলা সাইটে টু মারি এইটা নিত্য দিনের বদ অভ্যাস হয়ে পড়েছে। আমার কাছে যে পোষ্টা দেখতে ভালো লাগে তাহা কপি করে, সবার জন্য উন্মুক্ত ব্লগে পোস্ট করে পুরাতনকে নতুন ভাবে আপনাদের কাছে তুলে ধরি মাত্র। যাহোক আর বেশী কথা না বলি, আজকের মূল  আলোচনার বিষয় সোনা বা স্বর্ণের ওজন পরিমাপ পদ্ধতি বা স্বর্ণের ওজনের হিসাব । 

আমাদের সবার পরিবারে কম-বেশি স্বর্ণ ব্যবহার করে। বিভিন্ন প্রয়োজনে আবার সবাই মোটামুটি স্বর্ণ কেনা-কাটা করি। আমাদের দেশে সাধারনত স্বর্ণ বিক্রির একক হিসেবে ভরি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু 

বিদেশে স্বর্ণ কিনতে গেলে ভরি হিসেবে কিনতে পারবেন না। কারণ, বিদেশে স্বর্ণ বিক্রির একক হিসেবে ওজন পরিমাপের আন্তর্জাতিক একক কিলোগ্রাম ব্যবহার করা হয়। যার ভগ্নাংশ হচ্ছে গ্রাম। স্বর্ণ যেহেতু অনেক মূল্যবান, তাই লোকে অত্যন্ত অল্প পরিমাণে এটা কিনে থাকে। তাই স্বর্ণের ওজন পরিমাপে গ্রাম ই বেশি ব্যবহার হয়।

আমরা অনেকেই জানি না। ১ ভরি সমান কত গ্রাম বা কত গ্রামে ১ ভরি।  এটা জানা থাকলে দেশ-বিদেশে স্বাচ্ছন্দে স্বর্ণ কেনাকাটা করতে পারবেন। সেইসঙ্গে দামের পার্থক্যটাও ধরতে পারবেন। তার আগে  

স্বর্ণ স্বর্ণ কেনার সময় যা জানা বেশী প্রয়োজনঃ 
আপনি কত ক্যরেটের স্বর্ণ কিনছেন বা কিনবেন। স্বর্ণ সাধারনত: ২৪, ২২, ২১ ও ১৮ ক্যরেটের হয়ে থাকে বা ১৪ এবং ১০ ক্যরেটেরও স্বর্ণ আছে। কোন ক্যরেট স্বর্ণের মান ভালো বা কেমন হবে তাহা জানা প্রয়োজন। স্বর্ণের ক্যারেট চেনার উপায় জানার জন্য নিচের ধাপ অনুসরণ করুন।   

ক্যারেট অনুযায়ী পিউরিটির একটি তালিকা নিন্মে তুলে ধরছিঃ  

২৪ ক্যারেট= ৯৯.৯৯ % পিউর

২২ ক্যারেট= ৯১.৬০ % পিউর

২১ ক্যারেট=৮৭.৫০% পিউর

১৮ ক্যারেট= ৭৫.০০ % পিউর

১৪ ক্যারেট= ৫৮.৫ % পিউর

১০ ক্যারেট= ৪১.৭ % পিউর

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...