স্বাগতম

সবার জন্য উন্মুক্ত পেইজ ভিজিট করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। *** শিক্ষার কোন বয়স নাই, জানার কোন শেষ নাই। *** বিঃদ্র ( যে সকল ব্লগ বা ওয়েবসাইট এর লেখা কোন অনুমতি ছাড়া কপি করে এখানে পোষ্ট করেছি, যদি কারো কোনো অভিযোগ থাকে দয়া করে জানাবেন। E-mail: nchafa10@gmail.com, ভালো লাগলে আবার আসবেন।***ধন্যবাদ***

হাঁসির গল্প- শিক্ষক ও ছাত্র

কোন এক দিন, 
ছাত্র : স্যার একটি কথা বলবো?
স্যার : কি বলবে বলো?
ছাত্র : আমার খুব লজ্জা লাগছে|
স্যার : লজ্জার কি আছে বল?
ছাত্র : আস্তে বলব, না জোরে বলব স্যার?...
স্যার :আরে বেটা যা বল সবাই শুনুক|
ছাত্র : চিত্কার করে বলে- স্যার, আপনার পেন্টের চেইন খোলা|
স্যার : হারামজাদা আস্তে ক !!

হাঁসির গল্প নাম্বার ২ 
শিক্ষক - মাইর হবে কিন্তু
সাউন্ড হবে না!
এর ইংলিশ কি.?
ছাত্রঃ - No audio, Only video

হাঁসির গল্প নাম্বার ৩  
Sir: লবন দেওয়ার পর খাবারটা ভালো হয়েছে ? এর ইংরেজি কি হবে?
Student: Good After Noon.

ডাক্তার কি অপরেশন করছেন!!!



এক দম্পতির ২টি বাচ্চা হওয়ার পরে তারা ভাবল, তাদের আর বাচ্চার দরকার নাই দুজনেই এতে একমত হলএকদিন ডাক্তারের কাছে গেলডাক্তার পরামর্শ দিলেন স্থায়ী জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি গ্রহণ করারডাক্তার এর পরামর্শ মোতাবেক পুরুষের দুইটি অংশে হালকা অপারেশন করে নিলেন, ডাক্তার-এর কাছ থেকেপরবর্তী সময়ে দুজনে কোন পদ্ধতি ছাড়াই বেশ আনন্দেই ভালবাসার চরমসীমা উপভোগ করলেনকিন্তু অপারেশনের ৬মাস পরে স্ত্রীর প্রেগন্যান্ট-এর ­ কথা শুনে স্বামী বেচারা রেগে-মেগে সোজা অপারেশন কারী ডাক্তারের কাছে জানতে চাইলেনকি অপরেশন করছেন মিয়া!! আপনি একটা ভূয়া ডাক্তার!! অপারেশনের পরেও আমার স্ত্রীর পেটে বাচ্চা আসলো কি করে!?! ” সবকিছু ভালভাবে শুনে ডাক্তার বললেন, দেখুন আমি অপারেশন করেছি শুধু আপনার!! পুরো ঢাকা শহরের পুরুষ মানুষদেরতো আর অপারেশন করি নাই
কি বুঝলেন??? 

হাঁসি -খুশী


৬ বছরের ছেলেটা বায়না ধরে বলে, বাবা
বাজার থেকে নিয়ে আসবে,
সুন্দর একটা জামা।
পিছে পিছে হাঁটতে লাগল,
বললাম আমি তারে
আর এসোনা বাবা তুমি,
বাড়ি পিরে যাও।

১০ম শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০১৪

১১ ফেব্রুয়ারী ২০১৪, বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যায়ন কর্তৃপক্ষ  (NTRCA) কর্তৃক দেশের বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে  ১০ম শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হয়েছে। আগ্রহী প্রাথিগন নিচের লিঙ্ক থেকে বিজ্ঞপ্তি সংগ্রহণ করেতে পারেন। আবেদন পত্র পৌছানুর শেষ সময় ৩১শে মার্চ ২০১৪।


সুস্থ্য জীবন থাকতে চান তা হলে পড়ুন

শুধু দীর্ঘায়ু হলে কি চলবে? বিছানায় পড়ে থেকে ধুঁকে ধুঁকে কষ্ট পাওয়ার যে জীবন, তেমন দীর্ঘায়ু নিশ্চয়ই আপনার কাম্য নয়? দীর্ঘায়ু যদি হতেই হয়, তবে থাকতে হবে সুস্থ সবল, নিজের তারুণ্য রাখতে হবে অটুট। ভাবছেন কী করে সম্ভব?

স্বামী স্ত্রীর মাঝে বিচ্চেদর কিছু কারন

বিয়ে ভেঙে যাওয়ার আগে সাধারণত যে ধরনের আলামত দেখা দেয়, সম্প্রতি তা প্রকাশ করা হয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে। নয়টি আলামতের কথা রয়েছে সেখানে। কে না চায় সুখী দাম্পত্য! কিন্তু সবার জীবনে কি আর সেই সুখ মেলে! তুচ্ছ থেকে শুরু করে গুরুতর নানা বিষয় নিয়ে বিষিয়ে ওঠে অনেক দম্পতির জীবন।

উত্তরাধিকার সম্পদ বণ্টন

উত্তরাধিকার সম্পদ বণ্টন কীভাবে করতে হয় জেনে নি। 

মিরাস বা উত্তরাধিকারের অর্থ হলো, একের অনুপস্থিতিতে অন্যের অধিকার। সে হিসেবে কারও মৃত্যুর পর অন্যের যে অধিকার জন্মায় তাকে উত্তরাধিকার বলে। একজনের জীবদ্দশায় কারও সম্পদে কখনও অন্যজনের অধিকার জন্মায় না। ইসলাম ধর্মের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিধান হচ্ছে উত্তরাধিকার সম্পদের সুষম বণ্টন। কাউকে কোনোভাবে তার প্রাপ্ত মিরাস থেকে বঞ্চিত করা কবিরা গোনাহ। ন্যায্যভাবে উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টন ফরজ কাজ। তবে এ সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে আবার কেউ জেনে-বুঝে সম্পদের মোহে উত্তরাধিকার সম্পদ ওয়ারিশদের মধ্যে বণ্টন করে না। এমন মনোভাব স্পষ্ট গোনাহের কাজ। তওবা ছাড়া যার ক্ষমা নেই। অবশ্য কিছু সচেতন লোক রয়েছেন, যারা শত প্রতিকূলতার মধ্যেও উত্তরাধিকার সম্পত্তি বণ্টন করে থাকেন।আমাদের সমাজে উত্তরাধিকার সম্পদ থেকে বেশি বঞ্চিত হয় নারীরা।

খৎনা বা মুসলমানি কি

খৎনা বা মুসলমানি। 

ইসলাম খৎনা এটি হল 'সুন্নত'. সুন্নাতে মুয়াক্কাদা, এটি করা ভালো। এ বিধানটি হল 'মুস্তাহাব' অর্থাৎ ইসলামে খৎনা দেয়া সুন্নত, এটি ফরজ না। খৎনা দেয়ার অনেক কারণ আছে। আজকের বিজ্ঞান আমাদের বলে যদি কোন লোক খৎনা করে তাহলে তার লিঙ্গে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা কম। যদি খৎনা দেয়া না থাকে তাহলে সম্ভাবনা বেশি। কিছু রোগ আছে যেগুলো প্রতিরোধ করা যায় যদি খৎনা দেয়া থাকে।

খৎনা বা মুসলমানি কি? বা,  সুন্নতে খতনা কিভাবে করে

পুরুষ অঙ্গ সামনের বা মাথার দিকে যে অতিরিক্ত স্কিন পুরম্নষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথাকে ঢেকে রাখে তা কর্তন করাকে বুঝায়।
সহজ ভাবে বলতে গেলে, ইসলাম শরিয়ত মতে পুরুষের নুনু বা বোদা বা ধন্বাযৌন অঙ্গ বা যৌনাঙ্গের সামনের চামড়া কেটে অপসারণ করাকে খৎনা বলে। 
 
খৎনা বা মুসলমানি করার প্রয়োজনীয়তা :
(ক) ধমর্ীয় কারণে মুসলমান ও খ্রীস্টানরা খৎনা করিয়ে থাকে।
(খ) ফাইমোসিস বা প্যারা ফাইমোসিস রোগ হলে খৎনা বা মুসলমানি করাতে হয়।
ফাইমোসিস হলো পুরম্নষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া যদি এমনভাবে মূত্রনালীকে ঢেকে রাখে যে বাচ্চা বা রোগীর প্রস্রাব ঠিকমতো বের হতে পারে না। যার ফলে প্রস্রাবের সময় কান্নাকাটি করে এবং প্রস্রাবের সময় মাথাটা ফুলে ওঠে। এইভাবে বেশিদিন চলতে থাকলে প্রস্রাবে ইনফেকশন ও কিডনি ফেইলিওর হতে পারে।
পেরাফাইমোসিস পুরম্নষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া উল্টে টাইট হয়ে যায়, যার ফলে চামড়াটাকে আর সামনে ও পেছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না। একইসঙ্গে মাথার দিকে ফুলে যায় এবং রক্ত চলাচল ব্যাহত হয়। এই উভয় ৰেত্রেই জরম্নরীভিত্তিতে খৎনা করা প্রয়োজন।
আরও নানাবিধ কারণে খৎনা দরকার হয়। যেমন পুরম্নষাঙ্গের চামড়া অনেক সময় প্যান্টের চেনের সাথে আটকে গেলে। রোগী চাইলেও যেকোন ধর্মাবলম্বী লোকের খৎনা করা হয়।
খৎনা বা মুসলমানি করালে কি উপকারিতা :
পুরম্নষাঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা হয়।
পুরম্নষাঙ্গের ক্যান্সার মুসলমান ও খ্রীস্টানদের মধ্যে নেই বললেই চলে। তার প্রধান কারণ খৎনা। পুরম্নষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের পদার্থ (স্মেগমা) জমে এবং এই স্মেগমাই পুরম্নষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী।
কখন খৎনা করা যাবে না : হাইপোষপেডিয়াসিস রোগ।
হাইপোস্পেডিয়াসিস এটা পুরম্নষাঙ্গের জন্মগত ত্রম্নটি। এখানে মনে হবে বাচ্চা জন্মগতভাবে খৎনা হয়ে এসেছে। এই ৰেত্রে পুরম্নষাঙ্গের বাড়তি চামড়া এই জন্মগত ত্রম্নটি মেরামতের সময় প্রয়োজন হয়। তাই খৎনা করানো নিষেধ।
খৎনা করার পূর্বে রক্ত পরীৰা করার প্রয়োজন আছে কি?
অবশ্যই আছে, খৎনার পর কিছু খৎনার রোগীর বিস্নডিং বন্ধ হয় না এবং মরণাপন্ন অবস্থায় আমাদের কাছে হাজামরা পাঠায়। তাই খৎনার পূর্বে বাচ্চার অবশ্যই রক্তৰরণজনিত সমস্যা (জন্মগত) আছে কি না তা দেখে নিতে হবে।
খৎনা করার কি কি জটিলতা দেখা দিতে পারে :
রক্তৰরণ বন্ধ না হওয়া।
হাজাম বা অনভিজ্ঞতার কারণে অতিরিক্ত বা কম চামড়া কেটে ফেলা। পুরম্নষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথা কেটে ফেলা। হাজামরা খৎনা করে বস্নাইন্ডলি অর্থাৎ মাথার অগ্রভাবে চামড়া মাথা থেকে সঠিকমতো না ছাড়িয়ে, না দেখে কেটে ফেলতে গিয়ে এই ধরনের মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটিয়ে থাকে।
ইংল্যান্ডসহ পৃথিবীর সমসত্ম দেশে এই খৎনাকে অত্যনত্ম গুরম্নত্বের সঙ্গে দেখা হয় এবং খৎনা কনসালটেন্ট সার্জন ছাড়া করা হয় না। কারণ খৎনা করতে গিয়ে যেকোন দুর্ঘটনা বাচ্চার ভবিষ্যত জীবন জটিল করে তুলতে পারে।

সুত্রঃ ডা. এম এ হাসেম ভূঁইয়াঅধ্যাপক সার্জারি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল।


মেয়েদের খৎনা পুরুষের খৎনা বা মুসলমানী খুব সাধারন একটি বিষয় যা পৃথিবীর বহু দেশেই ব্যাপক ভাবে প্রচলিত। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে পুরুষের খৎনা স্বাস্থ্য সম্মতও। তবে মেয়েদের খৎনা ততটা কমন না হলেও বিশ্বের প্রায় ২৮টি দেশে তা পালন করা হয়।
তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, মেয়েদের খৎনা হচ্ছে অবৈজ্ঞানিক একটি বর্বর প্রথা।
জানা যায়, আফ্রিকা বিশেষ করে মিশর, ইথিওপিয়া, এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের কিছু দেশে মেয়েদের খৎনা প্রথাটি প্রচলিত আছে। আর এই খৎনার মাধ্যমে নারীদের যৌনাঙ্গের একটি অংশকে কেটে ফেলে দেয়া হয়।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বের প্রায় ১৪০মিলিয়ন নারী এই বিভৎস অভিজ্ঞতার মুখোমুখী হন। এর মধ্যে ১০১ মিলিয়নই আফ্রিকাতে।
ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন বা স্ত্রী খৎনা সাধারনত চার থেকে দশ বছর বয়সী মেয়েদের করানো হয়। প্রচলিত চাকু, কাচি, ব্লেড দিয়ে গ্রামের অশিক্ষিত হাজাম দিয়ে এই খৎনা করানো হয়। এই প্রথাটি পুরুষ-নারী সবার ভিতরেই বদ্ধমূল হয়ে আছে। চাইলেই এই প্রথাকে দূর করা সম্ভব নয়। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এটাকে নারীদের সতীত্ব ও সম্মানের একটি প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
এর মাধ্যমে নারীর যৌন কামনাকে প্রশমিত করা হয়। নারীর যৌনাঙ্গের যে অংশটুকু স্পর্শকাতর মূলত সেই অংশটুকুই কেটে ফেলা হয়। যাতে তীব্র যৌনাকাঙখা অনুভব না করে অথবা একেবারেই যৌন অনুভূতি না থাকে।
তবে সম্প্রতি ২০১২ সালে ইউনাইটেড নেশনস জেনারেল এ্যাসেম্বলিতে একটি নীতিমালা পাস করা হয় এই পৈশাচিক প্রথাকে বাদ দেয়ার জন্য। ইউনাইটেড নেশনস জেনারেল এ্যাসেম্বলিতে উগান্ডার মানবাধিকার কর্মী সিলভিয়া ট্যামেল তার এক গবেষণা পত্রও এই সময় প্রকাশ করেন। কিন্তু আফ্রিকান জাতীসমূহ এর বিরোধীতা করে।
ট্যামেল ভায্যমতে, এই প্রথাটি হচ্ছে সভ্যতার সবচেয়ে জঘন্যতম প্রথা। এই প্রথার মাধ্যমে নারীদেরকে শুধুই যৌন দাসী করে রাখার এক গভীর চক্রান্ত কাজ করে। কারণ নীচু মানসিকতা সম্পন্ন এইসব সমাজের পুরুষের কাছে নারী কেবলই যৌনকর্ম করার যন্ত্র ছাড়া আর কিছুই না। স্ত্রী খৎনা করানো হলে ঐ নারী চিরদিনের মত যৌন অনুভূতি হারিয়ে ফেলে। অনেক ক্ষেত্রে নারীর জননতন্ত্রের ভগাঙ্কুর কেটে ফেলে দিলে অনেক কিশোরী সারা জীবন এর জটিলতা বয়ে বেড়ায় । কোন কোন ক্ষেত্রে মৃত্যুও ঘটে।
এ বিষয়ে শৈল্য চিকিৎসক নাহিদ টবুয়া বলেন, সাধারণত দুই-তিন ধরণের ফিমেল জেনিটাল মিউটিলেশন বা স্ত্রী খৎনা করা হয়ে থাকে। প্রথম পদ্ধতিতে মেয়েদের ক্লাইটরিসরের একটি অংশ কেটে ফেলা হয়। আর দ্বিতীয় পদ্ধতিটি আরো বেশী ভয়ঙ্কর, এ পদ্ধতিতে তাদের যৌনাঙ্গের একটি বড় অংশ কেটে ফেলে দেয়া হয়। আর এ পদ্ধতি খুবই বিপদজনক। তিনি এবিষয়ে আন্তর্জাতিক গোষ্ঠিগুলোর সহয়তা কামনা করেন।
লিঙ্কঃ http://www.hello-today.com

ঋতু-রাজ বসন্তের আগমন

ফুলে ফুলে ঋতু-রাজ বসন্তের আগমন। বসন্তকে স্বাগত জানাতে বাংলার অলিতে গলিতে নানান সাজে কত অনুষ্ঠান  এর আয়োজন। সবার মনে আনন্দের ছুঁয়া লেগেছে। বেশী লেগেছে যুবক যুবতীতের মনে। বসন্তের নানা রকম ফুলের গ্রানে মন আনন্দে ভরে ওঠবে। ফুল কোঁড়াতে কতনা সুন্দর তার ছেয়ে বেশী সুন্দর মালিদের কুড়ানো ফুলের মালা। 

ব্যক্তিত্বহীন পুরুষের ৫টি লক্ষণ

কিছুদিন ধরেই একটা ছেলে গায়ে পড়ে বন্ধুত্ব করতে চাইছে। তাকে বারবার বোঝানো সত্ত্বেও পিছু ছাড়ছে না। স্পষ্ট ভাবে বলেই দেয়া হয়েছে যে তার সাথে বন্ধুত্ব করা সম্ভব নয়, তাও সে পিছু নিয়ে বসে আছে। পুরুষ মানুষ যদি এরকম ব্যক্তিত্বহীন আচরণ করে তাহলে বিরক্তি লাগাটাই স্বাভাবিক!
এমন পরিস্থিতিতে অনেকেই পড়েছেন হয়তো। আমাদের আশেপাশে এমন অনেক পুরুষ আছেন যাদেরকে এক কথায় ব্যক্তিত্বহীন উপাধি দিয়ে দেয়া যায়। এ ধরণের পুরুষদের থেকে যতটা দূরত্ব বজায় রাখা যায় ততই ভালো। কারণ এমন মানুষেরা বন্ধু কিংবা প্রেমিক হিসেবে সকলের জন্যই ক্ষতিকর ও বিরক্তিকর। নানান সময়ে এরা ডেকে আনতে পারে আপনার জন্য নানান রকম যন্ত্রণা। আসুন জেনে নেয়া যাক কোন ৫ ধরণের ব্যক্তিত্বহীন পুরুষ থেকে দূরে

প্রেমের ১৭টি "বৈজ্ঞানিক" সূত্র

বিজ্ঞানীরা আসলেই হিসেব কষে বের করেছেন একেবারে “নিখুঁত” সুখী এবং সন্তুষ্টি ভরা প্রেমের ১৭টি বৈশিষ্ট্য! জানতে চান, সেগুলো কী?
১) টেক্সটিং করবেন নাঃ
যেসব জুটি মোবাইলের টেক্সট মেসেজের মাধ্যমে প্রেম করে, ঝগড়া করে এবং ঝগড়া মেটায় তাদের সম্পর্ক কখনও সুখী হয় না। মোবাইল ব্যবহার যখন করছেনই, তখন প্রিয়জনকে “কল” করুন, অথবা সব ফেলে দিয়ে তার সাথে সরাসরি দেখা করতে চলে যান।
২) নিঃসন্তানঃ
শুনতে অবাক লাগলেও নিঃসন্তান দম্পতিরা বেশি সুখী হয়। তবে এটা অবশ্যই সারা পৃথিবীর হিসাবে। বাংলাদেশের জন্য এটা প্রযোজ্য না হওয়ারই সম্ভাবনা বেশি।
৩) একটু একটু ঝগড়াঃ
মাঝে মাঝে ঝগড়া করলে সম্পর্ক আসলেই গাঢ় হয় আর প্রেমিক-প্রেমিকার মাঝে বিশ্বাস দৃঢ় হয়।

ক্যান্সার মহামারীর পথে বিশ্ব

বিশ্বে ক্যান্সার মহামারী আকার ধারণ করতে পারে বলে সতর্ক বার্তা জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিজ্ঞানীরা। পাশাপাশি মদ এবং চিনির ব্যবহার কমানোর প্রতিও জোর দিয়েছে সংস্থাটি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, আগামী ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বে ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা ২৪ মিলিয়ন ছাড়িয়ে যাবে। যাদের মধ্যে অর্ধেক নিরাময়যোগ্য। ধূমপান, মেদ এবং মদ পান কমিয়ে ক্যান্সার প্রতিরোধে এখনই সময় সঠিক পদক্ষেপ নেয়ার।
ক্যান্সার নিয়ে এখনও সহজ-সরল মন্তব্যই প্রচলিত আছে বিশ্বজুড়ে। প্রতি বছর ১৪ মিলিয়ন মানুষের ক্যান্সার ধরা পড়ে। কিন্তু বিশ্ব ক্যান্সার গবেষণা সংস্থা ধারণা করছে, আগামী ২০২৫ সাল নাগাদ ক্যান্সার রোগীর সংখ্যা ১৯, ২০৩০ সাল নাগাদ ২২ এবং ২০৩৫ সাল নাগাদ ২৪ মিলিয়নে দাঁড়াবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ক্যান্সার রিসার্চ এজেন্সি প্রধান ড. ক্রিস ওয়াইল্ড জানান, বিশ্বে ক্যান্সারাক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে এবং ঠিক যে হারে মানুষের সংখ্যা বাড়ছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ক্যান্সারও বাড়ছে। ক্যান্সার হওয়ার মূল কতগুলো কারণের কথা উল্লেখ করা হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বিশ্ব ক্যান্সার রিপোর্ট ২০১৪-এ।

ফেসবুক পেইজে লাইক দিয়ে একটিভ থাকুন

১লা মে দিবস / শ্রমিকের অধিকার আদায়ের দিন

১লা মে দিবসের ছবি ১লা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়। ১লা মে মহান মে দিবস। ১লা মে বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের অধিকার আদায়ের দিন। ১৮৮৬ স...